৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৬:১০ পিএম
ওয়ানডেতে আয়ারল্যান্ডকে ধবলধোলাই করে প্রথম টি-২০তেই অঘটনের শিকার বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। সিলেটে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৬৯ রানের বড় পুঁজি দাঁড় করায় আইরিশরা। জবাবে ১৫৭ তে থামে টাইগ্রেসরা।
সিলেটের ফ্ল্যাট উইকেটে টস জিতে আয়ারল্যান্ডের শুরুটা ছিল সাবধানী। ৩য় ওভারে জাহানারের বলে ক্লিন বোল্ড হয়ে ফেরেন ১৩ বলে ১০ করা অ্যামি হান্টার। পাওয়ারপ্লেতে রান আসে ৩৫। তবে, পরের ওভারেই আউট বিগ ব্যাশ খেলে আসে প্রেন্ডারগেস্ট। ১৫ বলে ওঁর ব্যাটে রান ১১।
গ্যাবি লুইসের সাথে লিয়া পলের দারুণ পার্টনারশিপটা শুরু এরপরই। দুজনই মনোযোগ দিয়েছেন রানের চাকা সচল রাখতে। ভালো বল সমীহ করলেও বাজে বলে আসছিল বাউন্ডারি। ১০ ওভার শেষে বোর্ডে জমা ৬৭।
আরও পড়ুন
বাংলাদেশের কাছে হারের পর আইসিসির শাস্তি পেলেন ২ ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটার |
১১ থেকে ১৫। ঐ ৫ ওভারের প্রতিটাতেই অন্তত একটা চার বা ছয় আদায় করেছে আইরিশ ব্যাটাররা। ঐ ত্রিশ বলে রান এসেছে ৬৩। ১৫ ওভার শেষে বড় স্কোরের পথে আয়ারল্যান্ড। রান দুই উইকেটে ১৩০।
শেষ ৫ ওভারে ভালোই কামব্যাক করেছে বাংলাদেশ। ৪২ বলে ৬০ করে ফারিহা তৃষ্ণার শিকার গ্যাবি লুইস। টিকতে পারেন নি ডেলানি। ৫ বলে ২ করে আউট হয়েছেন নাহিদার বলে। তবে, লিয়া পলকে থামানো যায় নি। ৪৫ বলে অপরাজিত ছিলেন ৭৯ করে। ১০ চারের সাথে হাঁকিয়েছেন ২ ছয়। স্ট্রাইকরেট নজরকাড়া ১৭৫.৫৬।
১৭০ রানের টার্গেট। নারী ক্রিকেটে যা পাহাড়সম। ঐ রান টপকাতে চাই ভালো শুরু। দিলারা আক্তার আর শোভানা মোস্তারি ব্যাট করেছেন সেটা মাথায় রেখেই। শুরু থেকেই খেলেছেন অ্যাটাকিং ক্রিকেট। পাওয়াপ্লেতে ৫৬ তুলে দারুণ শুরু বাংলাদেশের।
আরও পড়ুন
টি-টোয়েন্টিতেও ৩-০? বাংলাদেশের সব ম্যাচ দেখুন টি-স্পোর্টসে |
৭ থেকে ১৪, এই আট ওভারের সাতটাতেই কোন বাউন্ডারি পায় নি বাংলাদেশ। মাঝে শুধু নবম ওভারেই এসেছে চার বা ছয়। ফ্রেয়া সারজেন্টের ঐ ওভারে একটা ছয় মারেন দিলারা। একটা ছক্কার সাথে ২ চার আসে শোভানার ব্যাটে। শুধু ঐ ওভারেই বাংলাদেশ তুলেছিলো ২১ রান।
১০ ওভারে বাংলাদেশের রান ছিল ৯৬। শেষ দশে চাই ৭৪। আস্কিং রানরেট ধরাছোঁয়ার মধ্যে, আয়ারল্যান্ড ক্যাচই ছেড়েছে অন্তত হাফ ডজন। তারপরও টাইগ্রেসরা উ্ইকেট হারিয়েছে নিয়মতি বিরতিতে। ৩৫ বলে ৪৬ করে প্রেন্ডারগেস্টের শিকার শোভানা। ৪১ বলে ৪৯ করে আউট হয়েছেন দিলারা। দুই সেট ব্যাটার আউট হয়ে যাওয়ায় রান রেট বাড়ছিল তরতর করে।
শেষ ছয় ওভারে দরকার ৬০ রান। শেষ তিনে চাই ৩৩। আঠারতম ওভারে এলো ১৫ রান। শেষ দুইয়ে চাই ১৮ রান। ঐ সময় জোড়া উইকেট মেডেন প্রেন্ডারগেস্টের। ১৩ বলে ২৩ করে শারমিন আক্তার অপরাজিত থাকলেও জয়ের বন্দরে পৌঁছানো হয় নি বাংলাদেশের। ৭৯ রানের ইনিংসের জন্য ম্যাচসেরা লিয়া পল। ১ম ম্যাট ১২ রানে হেরে ৩ ম্যাচ সিরিজে ১-০তে পিছিয়ে বাংলাদেশ।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭:৫৫ পিএম
২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮:৫০ পিএম
২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৫:৩৮ পিএম
মাঠে ও মাঠের বাইরে তাঁকে নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনায় মুখর সবাই। জাতীয় দলে ফিরবেন কিনা, বিপিএলে খেলবেন কিনা এতসব প্রশ্নের ভিড়েই পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) ড্রাফটে নাম লিখিয়েছেন বাংলাদেশি অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। পিএসএল তাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিশ্চিত করেছে সাকিবের ড্রাফটে নাম তোলার খবর।
বুধবার(২৫ ডিসেম্বর) নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে পিএসএল বাঁহাতি এই অলরাউন্ডারের ভিডিও পোস্ট করে। “বাংলাদেশের তারকা অল-রাউন্ডার সাকিব আল হাসান পিএসএল ড্রাফটে নাম লিখিয়েছেন।”- এই ক্যাপশনে পোস্ট করে পিএসএল।
বেশ কয়েকবারই পিএসএলে অংশগ্রহণ করেছেন সাকিব। পেশোয়ার জালেমি ও লাহোর কালান্দার্সের জার্সিতে মাঠ মাতাতে দেখা গেছে সাকিবকে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত পিএসএলে সাকিব খেলেছেন ১৩ ম্যাচ। ১৬ গড়ে করেছেন ১৮০ রান। বল হাতে ৭.৩৯ উইকেটে নিয়েছেন ৮ উইকেট।
আগামী ৮ এপ্রিল পাকিস্তানে শুরু হবে এবারের পিএসএল। লাহোর কালান্দার্স বনাম ইসলামাবাদ ইউনাইটেডের মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে পিএসএলের ১০ম আসর। ফাইনাল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে ১৯ মে, করাচির ন্যাশনাল ব্যাংক স্টেডিয়ামে।
ফাইনালে লক্ষ্যটা বেশ বড়ই দিয়েছিল করাচি ল’ইয়ার্স। তারপরও অবশ্য হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে তাদের। মুহাম্মেদ আবদুল্লাহর কল্যাণে করাচির দেওয়া ১৫৮ রানের লক্ষ্য এক বল আর পাঁচ উইকেট হাতে রেখে জিতে নিয়েছে লাহোর।
পঞ্চম উইকেটে মুজাফ্ফর হুসাইনের সঙ্গে ১০৫ রানের দুর্দান্ত এক জুটি গড়ে ম্যাচ জেতান তিনি। প্রায় ২০০ স্ট্রাইকরেটে সমান ৫ চার ও ছয়ে খেলেন ৭৮ রানের ঝোড়ো ইনিংস। তার এই বিধ্বংসি ইনিংসই মূলত জয়ের ভীত গড়ে দিয়েছে লাহোরের। আবদুল্লাহকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছিলেন মুজাফ্ফর। জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে না পারলেও ঠিকই তুলে নেন অর্ধশতক।
এর আগে বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি ক্রিকেট গ্রাউন্ডের ফাইনালে টস জিতে ব্যাটিং করে ১৫৭ রান সংগ্রহ করে করাচি।দলের হয়ে দুটি ত্রিশোর্ধ্ব ইনিংস খেলেছেন আসাদ আব্বাসি (৩৩*) ও মুহাম্মেদ উমের (৩৪)।
গত ২০ ডিসেম্বর ছয় দল নিয়ে পর্দা উঠে ল’ইয়ার্স কাপের। যেখানে পাকিস্তানের দল দুটির বাইরে বাংলাদেশ থেকে খেলেছে ৪ দল। তারা হচ্ছে- ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও সিলেট।তবে বাংলাদেশের কোনো দলই পাকিস্তানের দল দুটিকে টপকিয়ে ফাইনালের টিকেট কাটতে পারেনি। তাই বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে দর্শক হয়েই ফাইনাল খেলা দেখতে হয়েছে বাংলাদেশের চার দলকে।
টুর্নামেন্টটি আয়োজন করেছে বাংলাদেশ আইনজীবী ক্রিকেট, টি স্পোর্টস এবং এইস যৌথভাবে।
বক্সিং ডে’ টেস্টের আলোয় ঝলমল করছেন ১৯ বছরের তরুণ স্যাম কনস্টাস। তারচেয়ে ১৭ বছরের বড় ভিরাট কোহলি’র ধাক্কা সামলে উজ্জ্বল তিনি এখন। কোহলি সমালোচিত হচ্ছেন, আর কনস্টাস প্রশংসায় ভাসছেন তাঁর অনবদ্য ৬০ রানের ইনিংসের জন্য। এই তরুণ যে আনপ্লেয়বল জাসপ্রীত বুমরাহ’র এক ওভারে নিয়েছেন ১৮ রান। বুমরাহকে টেস্ট ক্রিকেটে প্রায় তিন বছর এবং ৪ হাজার ৪৮৩ বল পর ছয় হজমের তিক্ততা উপহার দিয়েছেন সিডনি থেকে উঠে আসা এই ক্রিকেটার।
ডেভিড ওয়ার্নারের বিদায়ের পর থেকেই অস্ট্রেলিয়া ওপেনিংয়ে ভাল করতে পারছিল না! এমনকি মিডল-অর্ডার স্টিভেন স্মিথকে পর্যন্ত ঐখানে চেষ্টা করা হয়েছিল। ন্যাথান ম্যাকসুয়েইনি যখন ব্যর্থ হয়েছেন তখন স্যাম কনস্টাসের ওপর ভরসা করেছেন নির্বাচকরা, তার প্রতিদান তিনি দারুণ দিয়েছেন। মেলবোর্নে খেলেছেন ৬৫ বলে ৬০ রানের ইনিংস।
আরও পড়ুন
১৬ মাস পর ভিরাট কোহলির টেস্ট সেঞ্চুরি |
মাঠে নেমেই অস্ট্রেলিয়ার হয়ে একটা রেকর্ড গড়েছেন কনস্টাস। মাত্র ১৯ বছর ৮৫ দিন বয়সে টেস্ট খেলতে নেমে হয়ে গিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ ওপেনিং ব্যাটার। এরপর তো রীতিমত এক স্বপ্নের ইনিংস খেলেছেন তিনি। টেস্টে জাসপ্রীত বুমরাহকে সবচেয়ে ব্যয়বহুল ওভার উপহার দিয়েছেন। ১ ছক্কা ও ২ চারে নিয়েছেন ১৮ রান। টেস্ট অভিষেকে কোনো অস্ট্রেলিয়ানের তৃতীয় দ্রুততম অর্ধশতক হাঁকিয়েছেন মাত্র ৫২ বলে।
তবে সাফল্যের কারণেই হোক, আর তাঁর তারুণ্যের কারণে হোক প্রথম সেশনের খেলা শেষে টিভিতে সাক্ষাৎকার দেন কনস্টাস। কোহলি তাঁর প্রিয় ক্রিকেটার, কেন হঠাৎই মাঠের মাঝে তাঁর সাথে ঝগড়া লাগলো? কেন সে তাকে ধাক্কা দিল? উত্তরে কনস্টাসকে দারুণ হিসেবি মনে হয়েছে,
‘আসলে আমরা দু’জনেই তখন আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলাম। আমি ঠিক জানি না কি হয়েছিল! তখন নিজের গ্লাভস ঠিক করছিলাম। তার পরেই কাঁধে ধাক্কা খেলাম। তবে এ রকম হতেই পারে। এটাই ক্রিকেট।’
আরও পড়ুন
কোহলির সাথে পাল্লা দেয়া ঠিক হবে না, অস্ট্রেলিয়ানদের সতর্ক করলেন ক্লার্ক! |
এই ঘটনায় সুনীল গাভাস্কার দু’জনের দায় দেখলেও, রিকি পন্টিং মনে করছেন ভিরাট কোহলি ইচ্ছা করেই ধাক্কাটা দিয়েছেন কনস্টাসকে। বিশেষ করে যেভাবে কোহলি পিচের দিকে হেঁটে আসছিলেন তাতে দায়টা তাকেই নিতে হবে বলে মনে করেন সাবেক অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক।
মাত্র ১৯ বছর বয়সে টেস্ট অভিষেক, তাও হাইভোল্টেজ বোর্ডার-গাভাস্কার সিরিজের বক্সিং ডে ম্যাচে - স্যাম কনস্টাসের জন্য নার্ভাস হওয়ার যথেষ্ট কারণই রয়েছে। তবে তার চেয়েও কম বয়সে ব্যাগি গ্রিন পেয়েছিলেন যিনি, সেই প্যাট কামিন্স ইতিবাচক বার্তাই দিয়েছেন এই তরুণ ব্যাটারকে। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়কের চাওয়া, নিজের স্বাভাবিক খেলাটাই যেন উপহার দেন কনস্টাস।
মাত্র ১১টি প্রথম শ্রেণি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতায় সিরিজের টেস্ট অভিষেক হতে যাচ্ছে কনস্টাসের। তিনি হতে যাচ্ছেন অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাসের চতুর্থ সর্বকনিষ্ঠ টেস্ট ক্রিকেটার। তবে তিনি অনুপ্রেরণা নিতে পারেন কামিন্সের কাছ থেকে, যিনি ২০১১ সালে লাল বলের ক্রিকেটে প্রথম ম্যাচ খেলেন ১৮ বছর বয়সে এবং হন ম্যাচ সেরাও।
টেস্টের আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে তাই কামিন্স নিজের অভিজ্ঞতা থেকে কনস্টাসকে দিলেন নির্ভার থাকার টোটকা।
“আমি সেদিন স্যামকে বলেছিলাম যে, ‘আমার মনে আছে ১৮ বছর বয়সী হিসেবে মনে হচ্ছিল আমি আমি অনেক বেশি সুযোগ পেয়েছি, কারণ আমি তরুণ ছিলাম। বেশি চিন্তা না করার একটা ভালো দিক আছে। কারণ তখন আপনি শৈশবে বাড়ির উঠোনে যেভাবে খেলেন, সেভাবেই খেলবেন। উপভোগ করো, অতিরিক্ত চিন্তা করো না।’”
চলমান সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটারদের জন্য চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছেন জাসপ্রিত বুমরাহ। সিরিজে দুইবার ফাইফার পাওয়া এই পেসারের বিপক্ষে এক ট্রাভিস হেড বাদে সবাই বেশ সংগ্রাম করছেন। ফলে ওপেনার হিসেবে খেলা কনস্টাসের জন্য অপেক্ষা করছে কঠিন পরীক্ষাই। ভারতের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচে তার একটি শতক আছে বটে, তবে সেই ম্যাচ খেলেননি বুমরাহ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজেকে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করার পেছনে রেখেছিলেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান। পুরো সিরিজেই বল হাতে দারুণ ছন্দে থাকা শেখ মাহেদি হাসান পেলেন এর দারুণ স্বীকৃতি। টি-টোয়েন্টির বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ক্যারিয়ার সেরা অবস্থানে চলে এসেছেন বাংলাদেশের এই অফ স্পিনার। প্রথমবারের মত ১০ নম্বর স্থানে এখন মাহেদি। আর দুর্দান্ত ব্যাটিং করা জাকের আলি অনিক দিয়েছেন বড় লাফ, উন্নতি করেছেন ৮৫ ধাপ, এসেছেন শীর্ষ ১০০ জনের তালিকায়।
বুধবার প্রকাশিত হয়েছে আইসিসির সাপ্তাহিক হালনাগাদ। আর সেখানে ১৩ ধাপ এগিয়ে শীর্ষ দশের মধ্যে চলে এসেছেন মাহেদি। এক্ষেত্রে বিবেচনায় সিরিজের শেষ দুই ম্যাচে পারফরম্যান্স। প্রথম ম্যাচে চার উইকেট নেওয়ার পর এই দুই ম্যাচে আরও চার উইকেট শিকার করেন এই ডানহাতি স্পিনার। মাহেদির রেটিং পয়েন্ট ৬৩৬।
অভিজ্ঞ পেসার তাসকিন আহমেদ শেষ দুই ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে চলে এসেছেন সেরা বিশের মধ্যে। মাহেদির ঠিক পরের স্থানেই আছেন তিনি। ৭ ধাপ এগিয়েছেন তিনি। রেটিং পয়েন্ট ৬৩০।
আরও পড়ুন
জাকের ঝড়ে ক্যারিবিয়ানদের ধবলধোলাই করল বাংলাদেশ |
২১ ধাপ উন্নতি করে সেরা বিশে এসেছেন লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেনও। ২১ ধাপ উন্নতিতে তার অবস্থান ১৭তম। এই সিরিজ না খেলা মুস্তাফিজুর রহমান ৭ ধাপ পিছিয়ে চলে গেছেন ২৬তম স্থানে।
তবে বড় উন্নতি করেছেন তরুণ পেসার হাসান মাহমুদ। ২৩ ধাপ এগিয়ে এখন তার অবস্থান ২৪তম। ১৬ ধাপ উন্নতিতে যৌথভাবে ৪৫তম স্থানে এখন পেস বোলিং অলরাউন্ডার তানজিম হাসান সাকিব।
ব্যাটারদের মধ্যে বাংলাদেসের সেরা ছিলেন জাকের। সিরিজে সর্বোচ্চ ১২০ রান করার পথে ঝড় তোলেন শেষ ম্যাচে। খেলেন ক্যারিয়ার সেরা ৭২ রানের ইনিংস। কেন উইলিয়ামসনের সঙ্গে যৌথভাবে ৮৭ নম্বরে আছেন ডানহাতি এই ব্যাটার। দুজনের রেটিং পয়েন্ট ৩৯১।
আরও পড়ুন
শান্তর ফিফটির পর জাকেরের ক্যামিওতে বাংলাদেশের লড়াকু স্কোর |
ব্যাটারদের তালিকায় সেরা ৩০-মধ্যে নেই বাংলাদেশের কোনো ব্যাটার। পুরো ক্যারিবিয়ান সফর মিস করা তরুণ ব্যাটার তাওহিদ হৃদয় দুই ধাপ পিছিয়ে নেমে গেছেন ৩১ নম্বরে। ২০ ওভারে সিরিজে অধিনায়কত্ব করা লিটন দাস তিন ম্যাচেই ছিলেন ব্যর্থ। এক ধাপ পিছিয়ে তার অবস্থান এখন ৪৭তম।
সিরিজে ৮ উইকেট নেওয়ার পাশাপাশি ব্যাট হাতেও অবদান রাখেন মাহেদি। ব্যাট হাতে করেন ৩৭ রান। এতে অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে ১০ ধাপ উন্নতি হয়েছে তার। এখন আছেন ৩০তম স্থানে।