কবে, কখন
ওড়িশা-বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কাপ, গ্রুপ ডি
মঙ্গলবার, রাত ৮.০০
কালিঙ্গা স্টেডিয়া, ভুবনেশ্বর, ভারত
সরাসরি টি স্পোর্টস ওটি স্পোর্টস অ্যাপ
একটা ফাইনাল পরীক্ষা, পাস করলেই মিলবে এএফসি কাপে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা ক্লাব হওয়ার স্বীকৃতি। ঘরোয়া ফুটবলের সিরিয়াল উইনার বসুন্ধরা কিংস এই দরজায় কড়া নেড়ে গেছে প্রতিবাদ। প্রথমবার কোভিড আক্রান্ত বিশ্বে ভুন্ডুল হলো টুর্নামেন্ট। পরের দুইবার ফরম্যাট পালটালো, বসুন্ধরা কিংস দ্বিতীয় হয়ে ফিরলো। হোম আর অ্যাওয়ে ভিত্তিতে এবার ফিরলো এএফসি কাপ, বসুন্ধরা কিংসও জাত চেনালো। কিন্তু কথা রাখতে পারবে বসুন্ধরা কিংস?
জন্মলগ্ন থেকে ঘরোয়া ফুটবলের চেয়ে এশিয়ার টুর্নামেন্টকেই বড় করে দেখেছে বসুন্ধরা কিংস। যে স্বপ্ন এতোদিন ছিল অধরা, সেই স্বপ্নপূরণ এখন হাতছোঁয়া দূরত্বে। শেষ ম্যাচ ভারতের ভুবনেশ্বরে, প্রতিপক্ষ ওড়িশা এএফসি। হার এড়ালেই গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস। হেরে গেলে আবারও বিদায়। তখন চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে ওড়িশা। এই ম্যাচটা তাই ফাইনাল তো বটেই, দুই দলের কাছে এর চেয়েও বেশি কিছু।
ম্যাচের দুইদিন আগেই ভারতে গেছে বসুন্ধরা কিংস। এই মৌসুমে এএফসি কাপে ভারতে কিংসের দ্বিতীয় ম্যাচ। দুই মাস আগে মোহবাগানের বিপক্ষের ম্যাচটাও হয়েছিল এই কালিঙ্গা স্টেডিয়ামেই। সেবার ভিসা জটিলতায় ভারতযাত্রায় তিক্ত অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হতে হয়েছিল কিংসকে। এবার কিংসকে পড়তে হয়েছে নতুন ঝামেলায়। এবারের নাটকের নাম ‘হোটেল সমাচার’। দুই মাস আগে যে হোটেলে বাস গেড়েছিল কিংস, সেখানে বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে দাম। দ্বিগুণ দামেও মেলেনি সবগুলো রুম। এবারও হোটেলে রুম বুঝে পেতে লবিতে ফুটবলারদের অপেক্ষা করতে হয়েছে পাক্কা চার ঘন্টা। আরও একটা ভারতযাত্রা তাই ঝুট-ঝামেলা সামলাতেই যাচ্ছে কিংসের। প্রশ্নটা তো তোলাই যায়, বারবার কিংসের সঙ্গে এমন কেন?
ম্যাচের আগেরদিন বসুন্ধরা কিংস কোচ অস্কার ব্রুজোনও প্রেস কনফারেন্সে কথা বলেছেন এসব নিয়ে, “আমাদের মাঠে খেলতে এলে আমরা সর্বোচ্চটা নিশ্চিত করি প্রতিপক্ষের জন্য, কিংসের মতোই ফ্যাসিলিটি পায় তারা। অথচ এখানে আমাদের সঙ্গে ঘটে উলটোটা। এখানে মাঝরাত পর্যন্ত মিউজিক চলে, এমফন উদোহও এক মাস ধরেও ভিসা পায়নি। এসব কিছু আসলে এএফসি দেখা উচিত।“
এতোকিছুর ফেরে মাঠের খেলায় মনোযোগ কমার সুযোগ অবশ্য নেই। তবে রেফারিং নিয়ে ব্রুজোন যে সন্দিহান তার আঁচ মিললো তার কথায়, “দিনশেষে মাঠের খেলায় নির্ধারণ হবে সব। আমরা ভালো খেললে আমরা যাব, ওরা খেললে ওরা। তবে রেফারিদের ম্যাচ পরিচালনায় মুন্সিয়ানা দেখাতে হবে।“
বসুন্ধরা কিংস আর ওড়িশার এবারের যাত্রাটা অবশ্য একই রকম। দুই দলই প্রথম ম্যাচে হেরেছিল। বসুন্ধরা কিংসের জয়রথ শুরু এরপর থেকে, ঘরের মাঠে ওড়িশাকে হারিয়ে। টানা দুই ম্যাচ হারা ওড়িশা এরপর টানা ৩ ম্যাচ জিতেছে, গোল করেছে ১৪টা। ঘরের মাঠে বসুন্ধরা কিংস ৩ ম্যাচ জিতলেও, পরের মাঠে এখনও জয়ের দেখা পাওয়া হয়নি। ওড়িশা কোচ সের্হিও লোবেরা ঘরের মাঠের শক্তিটাই দেখাতে চান কিংসকে।
“আমরা একের পর এক প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখেছি। বেশ কিছু ম্যাচে পিছিয়ে পড়েও জিতেছি। পুরো ৯০ মিনিট আমাদের ফুটবলাদের ভেতরে তাই একটা বিশ্বাস থাকে, হারার আগে হারে না। যে লক্ষ্যে নিয়ে আমাদের ক্লাবের শুরু, সেই স্বপ্ন আমরা কালিঙ্গা স্টেডিয়ামে পূরণ করতে চাই।“
দলের খবর
বসুন্ধরা কিংস
মাজিয়ার বিপক্ষে শেষ ম্যাচে দলে ছিলেন না রবসন রবিনিয়ো। নাম্বার টেনকে ছাড়া সে ম্যাচে ভুগতেও হয়েছিল কিংসকে। রবসসের খেলা নিয়ে অবশ্য সংশয় নেই, তবে ফিটনেস নিয়ে আছে ধোঁয়াশা। আরেক মিডফিল্ডার চার্লস দিদিয়েরকে পাওয়ার নিশ্চয়তাও নেই। তারওপর নাইজেরিয়ান উইঙ্গার এমফন উদো তো ভিসা না পেয়ে দলের সঙ্গে ভ্রমণই করতে পারেননি। মোট ৬ বিদেশির বাকি তিন জনের অবশ্য খেলার কথা রয়েছে ম্যাচে।
দলের সঙ্গে ভ্রমণ করলেও খেলা হবে আনিসুর রহমান জিকোর। তার নিষেধাজ্ঞা সরবে ম্যাচের পরদিন। গোলকিপিং পজিশন নিয়ে দুশ্চিন্তা আছে কিংসের। ৫ ম্যাচে সবমিলিয়ে ৩ জন গোলকিপারকে খেলিয়েছেন ব্রুজোন। একটিতেও জোটেনি ক্লিনশিট। তরুণ গোলকিপার মেহেদী শ্রাবণ ভুল করেছেন স্বাধীনতা কাপের শেষ ম্যাচেও। কিংসের হয়ে শেষ ৫ ম্যাচে গোলবারের নিচে দাঁড়ালেও শ্রাবণের খেলা নিয়ে থাকছে অনিশ্চয়তা।
ওড়িশা এএফসি
ওড়িশার সেনেগালিজ সেন্টারব্যাক মোর্তাদা ফল দলের সঙ্গে শেষ মুহুর্তে যোগ দিয়েছে। রক্ষণের এই স্তম্ভ এতোদিন দলের সঙ্গে ছিলেন না। তবুও তাকে ছাড়া খেলার ঝুঁকি কোচ নেবেন কি না তা নিয়ে আছে প্রশ্ন। সবমিলিয়ে ওড়িশা পাচ্ছে তাদের পুরো স্কোয়াডটাই।
হেড টু হেড
দুই দল একবারই মুখোমুখি হয়েছে। এএফসি কাপের প্রথম লেগে ঘরের মাঠে বসুন্ধরা কিংস জিতেছিল ৩-২ এ। শুরুতে পিছিয়ে পড়েও ডোরিয়েলটনের জোড়া গোলে ৩-১ এর লিড নিয়েছিল কিংস। পরে আরও এক গোল শোধ করেছিল ভারতের ক্লাবটি।
ট্যাকটিকসের টুকিটাকি
ওড়িশাকে জিততে হবে এই ম্যাচ। হিসেবমতে তাই শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলার কথা স্বাগতিকদের। ৫ ম্যাচে কিংস গোল হজম করেছে ৯টি, নড়বড়ে গোলকিপিং -এর সুবিধা আদায় করতেই চাইবে ওড়িশা। শারীরিক দিক দিয়েও প্রথম লেগে বেশ কিছু সুবিধা আদায় করতে পেরেছিল লোবেরার দল। ফল না মিললেও সেই একই ছক থেকে ফেরার কারণ নেই ওড়িশা কোচের। ৪-২-৩-১ ফর্মেশনে দলটাও যথেষ্ট স্থিতিশীল। দুই মিডফিল্ডার আহমেদ জাহহু আর লালথাঙ্গা খাওয়ালরিং এর সঙ্গে মূলত মিডফিল্ড দখলের লড়াইয়ে নামতে হবে বসুন্ধরা কিংসের আসর গাফুরভ, দিদিয়েরের। পরের জনকে পাওয়া না গেলে সেই দায়িত্বটা পেতে পারেন সোহেল রানা।
দুই দলের দুই মূল স্ট্রাইকারই ব্রাজিলিয়ান। ওড়িষার স্ট্রাইকার ডিয়েগো মাউরিসিও ৫ ম্যাচে করেছেন ৩ গোল আর ৩ অ্যাসিস্ট। অদ্ভুত হলেও ডোরিয়েলটনের ম্যাচ, গোল, অ্যাসিস্টের রেকর্ডও সমান। তবে এই ৫ ম্যাচের দুইটিতে গোল করেতে পেরছেন ডোরিয়েলটন, বাকি ৩টায় পাননি গোলের দেখা।
বদলি হিসেবে সাইডবেঞ্চে রয় কৃষ্ণাও আছেন ওড়িশার। মূলত ৫ বিদেশী খেলিয়ে পরে একজনকে নামানোয় বিশ্বাসী ওড়িশা কোচ। অস্কার অবশ্য একটু আলাদা, ৬ জনকে নিয়েই শুরু করতে চান তিনি। সে হিসেবে পরে ম্যাচ পালটে দেওয়ার ক্ষমতা বেশি ওড়িশারই।
প্রেডিশন
ফর্মেশন, ট্যাকটিক্যাস এসব ছাপিয়ে ম্যাচের মূল বিষয় হয়ে যেতে পারে লড়াকু মানসিকতা, স্নায়ুর চাপ ধরে রাখা ও পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেও্যার দিকে। পয়েন্ট টেবিলে এগিয়ে থাকায় বসুন্ধরা কিংসকে এগিয়ে রাখা যেতে পারে। কিন্তু সেটা শুধুমাত্রই পয়েন্ট টেবিলের হিসেবে, ঘরের সুবিধা হিসেব করলে ওড়িশাও কম যায় না। পুরো ম্যাচটাই আসলে ঝুলছে সুতোর ওপর। ওড়িশা ১-১ বসুন্ধরা কিংস।
৯ নভেম্বর ২০২৪, ১:৫২ পিএম
ব্যালন ডি’অরে রিয়াল মাদ্রিদের ব্রাজিলিয়ান তারকা ভিনিসিয়ুস পেয়েছেন ১১২৯ পয়েন্ট। ম্যানচেস্টার সিটির স্প্যানিশ মিডফিল্ডার রদ্রি পেয়েছেন ১১৭০ পয়েন্ট। অর্থাৎ দু’জনের পয়েন্ট ব্যবধান ৪১। এখানে সাংবাদিকদের ভোটেই মূলত ভিনিসিয়ুস হেরে গেছেন রদ্রি’র কাছে। আর তাতেই ক্ষেপেছেন ব্রাজিলের সাবেক মিডফিল্ডার রিভালদো। সাংবাদিকদের ফুটবল জ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
ফ্রান্সের সংবাদমাধ্যম ‘লেকিপ’ জানিয়েছে, ভোটদাতা ৯৯ জনের মধ্যে ৪৯ জন সাংবাদিক এক নম্বরে রেখেছেন রদ্রিকে। ভিনিকে শীর্ষে রেখেছেন ৩৫ জন। সাংবাদিকেরা নিজেদের বিবেচনায় সেরা ১০ খেলোয়াড়ের তালিকা করেন। এর মধ্যে এক নম্বরে থাকা খেলোয়াড় পান সর্বোচ্চ ১৫ পয়েন্ট, দ্বিতীয়জন ১২ ও তৃতীয়জন ১০। অর্থাৎ প্রথম স্থানে সাংবাদিকদের ভোটেই ব্যবধান তৈরি হয়েছে ৪২ পয়েন্টের। যাতে স্পষ্ট হয়েছে, কেন পরাজিত হয়েছেন ভিনি!
আরও পড়ুন
‘বিশ্ব সেরা’ ভিনিসিয়ুসকে ব্যালন ডি’অর দেওয়ার দাবি রোনালদো-রিভালদোর |
যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ সিরিয়ার সাংবাদিক ভোটাভুটিতে অংশ নেননি। তবে যেসব সাংবাদিক ভোটে অংশ নিয়েছেন তাদের ফুটবল–জ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রিভালদো, ‘যেসব সাংবাদিক ভোট দিয়েছেন, তাঁদের সবাই কি ফুটবল বোঝেন? সবাই কি সত্যিই যোগ্যতাসম্পন্ন?’
তবে পরক্ষণেই ভিনিসিয়ুসের সমর্থনে বলেছেন তাঁর সম্ভাবনার কথা। রিভালদো মনে করেন এই ব্যর্থতা ঝেড়ে ফেলে খুব দ্রুতই ব্যালন ডি’অর জিতবেন ভিনি, “সব পাল্টে দেওয়ার মতো বয়স ও খেলা তার আছে। একদিন সে ব্যালন ডি’অর জিতবে। সে এক বা একাধিকবারও বিশ্বসেরা হতে পারে”। ২৪ বছর বয়সী ভিনিসিয়ুসের সামর্থ্য, সক্ষমতায় বিস্ময় প্রকাশ করেন রিভালদো।
আরও পড়ুন
গাভিকে ব্যালন ডি’অরের কথা মনে করিয়ে দিলেন ভিনিসিয়ুস |
যদিও ব্যালন ডি’অর পুরস্কার অনুষ্ঠানের আগে–পরে টানা দু’টি ম্যাচ হেরেছে ভিনিসিয়ুসদের দল। ছন্দ হারিয়েছেন তিনি নিজেও। প্রথমে এল ক্লাসিকোয় বার্সেলোনার কাছে ৪–০ গোলে, এরপর চ্যাম্পিয়নস লিগে এসি মিলানের কাছে ৩–১ গোলে। আর তাইতো রিভালদো মনে করছেন, ভিনির এখন খেলায় মনোযোগ দেওয়া উচিত, তা না হলে সামনে লক্ষ্যে পৌঁছানো কঠিন হবে তাঁর জন্য। ইতিমধ্যে লিগে বার্সেলোনা থেকে বেশ পিছিয়ে পড়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। একমাত্র ভিনিসিয়ুস ফর্মে ফিরলেই কেবল রিয়াল ফিরে পেতে পারে হারানো ছন্দ!
দুর্দান্ত একটা মৌসুম কাটানোর পর দলে যোগ করা হল সময়ের অন্যতম সেরা ফুতবল্র কিলিয়ান এমবাপেকে। রিয়াল মাদ্রিদকে ঘিরে তাই এই মৌসুমে সমর্থকদের ছিল বড় আশা। তবে এখন পর্যন্ত সঙ্গী হয়েছে একরাশ হতাশা। লা লিগার পাশাপাশি চ্যাম্পিয়ন্স লিগেও অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। এল ক্লাসিকো ঘরের মাঠে স্রেফ উড়ে গেছে রিয়াল। তবে এখনও হতাশাবাদীদের দলে নেই কার্লো আনচেলত্তি। উল্টো তার দাবি, সব সমস্যার সমাধান বের করে ফেলেছেন।
লা লিগায় বার্সেলোনার চেয়ে এই মুহূর্তে বেশ পিছিয়ে আছে রিয়াল। পয়েন্টের ব্যবধান ৯। হান্সি ফ্লিকের দলের কাছে ৪-০ গোলে হারের পর চ্যাম্পিয়ন্স লিগে নিজেদের শেষ ম্যাচে এসি মিলানের সাথে ৩-১ গোলে হেরে গেছে রিয়াল। গত কয়েক ম্যাচ ধরে দলটির রক্ষণের অবস্থা শোচনীয়। আক্রমণের চিত্রটাও একই। ফরাসি তারকা এমবাপে এখনও পারছেন না নিজেকে সেভাবে মেলে ধরতে। চোট সমস্যার পাশাপাশি রয়েছে অন্যান্য সমস্যাও।
আরও পড়ুন
ভিনিসিয়ুসের ‘বিরল’ পারফরম্যান্সে মুগ্ধ আনচেলত্তি |
তবে শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে আনচেলত্তি শুনিয়েছেন ইতিবাচকতার কথা।
“আমি খেলোয়াড়দের সাথে কথা বলেছি। আমরা সমস্যার সমাধান খোঁজার চেষ্টা করেছি, আমি বিশ্বাস করি আমরা সেসব সমস্যার সমাধান খুঁজে পেয়েছি। এখন আমাদের মাঠে সেটা করে দেখাতে হবে। আমরা সব শিরোপার জন্য লড়াই করব। এটা নিশ্চিত।”
দুই মেয়াদে রিয়ালের কোচ হিসেবে আনচেলত্তি দেখেছেন বেশ কিছু কঠিন সময়। তবে এবার মৌসুমের শুরুতেই তিনি ও তার দল যে অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তাতে চিন্তার কারণ রয়েছে যথেষ্টই। ব্যস্ত এক মৌসুমে নভেম্বর মাসেও দলের যে হাল, তাতে এখনও গুছিয়ে উঠতে সময় প্রয়োজন বেশ। অথচ দলটির হাতে নেই সময়। শিরোপার জন্য লড়তে ভালো করতে হবে প্রতিটি ম্যাচেই।
আরও পড়ুন
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের অপেক্ষায় থাকে রিয়াল মাদ্রিদ: আনচেলত্তি |
আনচেলত্তি মনে করেন, ঘুরে দাঁড়াবেই তার দল।
“আমরা এই ধরণের কঠিন মুহুর্তগুলোতে অভ্যস্ত নই। কারণ, আগে সব নিখুঁত হয়েছে। তবে এই দলটা ভালো, এটাই বিশ্বের সেরা ক্লাব। আমরা সবকিছু থেকে কাটিয়ে উঠতে প্রস্তুত।”