আফগানিস্তানের বিপক্ষে শেষ টেস্টেও সেঞ্চুরির আশা জাগিয়ে মিস করেছেন। আজ তো আরও কাছাকাছি গিয়ে আক্ষেপ নিয়ে ফিরতে হয়েছে মাহমুদুল হাসান জয়কে। শুধু জয় না বাংলাদেশের বিশিরভাগ ক্রিকেটারই হেঁটেছেন একই পথে। ভালো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি কেউ। আর সেটা নিয়ে আক্ষেপই করেছেন বাংলাদেশ দলের এই ওপেনার।
বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে জয়ই ছিলেন সবচেয়ে সাবলীল। শুরু থেকেই টেস্টের মেজাজে ব্যাট করেছেন। তবে সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ১৪ রান দূরত্বে এসে কাঁটা পড়েন ইশ সোধের কাছে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় শতকের এতোটা কাছে গিয়েও করতে না পারায় আক্ষেপ করেছেন ম্যাচ শেষে সংবাদসম্মেলনে, “দেখেন ওপেনার হিসেবে আমার প্রতিদিন সুযোগ আসে না সেট হওয়ার। একটা ইনিংসে আমি মিস করছি। ইনশাল্লাহ আমি চেষ্টা করব যে সামনে আরও ভালো করার।”
বাংলাদেশের দশ জন ব্যাটারই আজ দেখা পেয়েছেন দুই অঙ্কের। যার মধ্যে শুধু ইনিংস বড় করতে পেরেছেন জয়ই। যার প্রভাব পড়েছে স্কোরবোডে। তবে বাংলাদেশের এই ওপেনার মনে করছেন স্পিনাররা ভালো করলে নিউজিল্যান্ডকেও আল্প রানে বেঁধে ফেলা সম্ভব। “ আমাদের তো পরিকল্পনা ছিল ৩৫০-৩৮০ রান হলে খুব ভালো হতো। কিন্তু দূর্ভাগ্যজনক বশত হয় নাই। আমরা এখন চেষ্টা করব যে, ওই রানের মধ্যে যে আমাদের কোয়ালিটি স্পিনার আছে ভালো জায়গায় যদি বোলিং করতে পারে ইনশাল্লাহ ওদের কম রানে অলআউট করা পসিবল।”
নাজমুল হোসেন শান্ত কিংবা, নুরুল হাসান সোহান সবার মধ্যেই ছিল আক্রমণাত্মক মেজাজ। বিশেষ করে অকেশনাল বোলার গ্লেন ফিলিফসের ওপর চড়াও হতে চেয়েছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। ফলে তার কাছে অনেকটা উইকেট বিলিয়েই দিয়ে আসতে দেখা গেছে ব্যাটসম্যানদের। সেই প্রসঙ্গে জয় বলেন, “ দেখেন ও ওকেশনাল বোলার ছিল। আমরা যদি ওকে চার্জ না করি তাহলে হয়তো দেখা গেল ও যদি ভালো বোলিং করে মেইন বোলাররা আমাদের আরও বেশি চেপে ধরবে। আমাদের প্ল্যানে ছিল যে অকেশনাল বোলারকে চাপে রাখা। আনফরচুনেটলি আমরা বাজে শট খেলে আউট হয়ে গেছি।”
পিচ অনেকটা স্লো। তাই রান যতই হোক স্পিনারদের ওপরই ভরসা রাখতে চান জয়, “ আসলে এখন উইকেটের উপর ডিপেন্ড করে। এখানে উইকেট একটু স্লো আছে। তো আমরা স্পিনারদের উপর বেশি প্রায়োরিটি দিতেছি। স্পিনাররা যদি ভালো করে আমরা ভালো করব ইনশাল্লাহ।”
২ দিন আগে
২ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৬ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
২০ দিন আগে