১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫:১৩ এম
মাঠের ফুটবলে দুর্দান্ত খেলা বার্সেলোনা শিবিরে বড় একটা ধাক্কাই এসেছে। হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে চার থেকে পাঁচ সপ্তাহের জন্য ছিটকে গেছেন দানি ওলমো, নিশ্চিত করেছে কাতালান ক্লাবটি।
গ্রীষ্মের দলবদলে রিয়ালে যোগ দেওয়ার পর নিবন্ধন নিয়ে জটিলতা কাটিয়ে বার্সেলোনার জার্সিতে অভিষেকের পর থেকে দারুণ ছন্দেই ছিলেন ওলমো। আগের দুই ম্যাচে দুই গোলের পর গত রবিবার জিরোনার বিপক্ষেও একবার জালের দেখা পান এই স্প্যানিশ ফরোয়ার্ড। এর মধ্য দিয়ে ২০১১ সালের পর প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে বার্সেলোনায় অভিষেকের পর প্রথম তিন ম্যাচে গোলের কীর্তি গড়েছেন।
তবে ৪৭তম মিনিটে গোলের ১৪ মিনিট পর চোট পেয়ে মাঠ ছাড়তে হয়। বার্সেলোনার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ডান হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট পেয়েছেন ২৬ বছর বয়সী এই ফুটবলার।
ফর্মে থাকা ওলমোর চোট চিন্তায় ফেলতে পারে হান্সি ফ্লিককে। কারণ, কমপক্ষে ছয়টি ম্যাচে তাকে পাবে না বার্সেলোনা, যার মধ্যে রয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের তিনটি ম্যাচও। এমনকি আগামী ২৭ অক্টোবরের এল ক্লাসিকোতেও খেলা এখন পড়ে গেছে অনিশ্চয়তায়।
ওলমো ছাড়াও এই মুহূর্তে ভিন্ন ভিন্ন চোটে বার্সেলোনার আরও কয়েকজন খেলোয়াড়। তারা হলেন ফ্রেঙ্কি ডি জং, রোনাল্ড আরাউহো, আন্দ্রেয়াস ক্রিস্টেনসেন, ফার্মিন লোপেজ ও আনসু ফাতি। আর মিডফিল্ডার গাভি ১০ মাস পর এসিএল চোট কাটিয়ে অপেক্ষায় আছেন মাঠে ফেরার।
চোট সমস্যার মাঝেও অবশ্য দুরন্ত ফুটবল খেলে যাচ্ছে ফ্লিকের দল। লা লিগায় পাঁচ ম্যাচের সবগুলতে জিতে আছে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে।
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩০ এম
২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭:৪৭ পিএম
২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ৪:১২ পিএম
২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২৪ পিএম
সপ্তাহ খানেক আগেই ক্রিস্টাল প্যালেসের সাথে চোট পেয়ে মাঠ ছাড়েন বুকায়ো সাকা। হ্যামেস্ট্রিংয়ে চোট পাওয়ায় ইংলিশ ফরোয়ার্ডকে যেতে হয়েছে অস্ত্রোপচারের মধ্য দিয়ে। অস্ত্রোপচার ঠিকঠাকভাবে হলেও সাকা সেরে উঠতে সময় লাগতে পারে দুই মাসেরও বেশি।
শুক্রবার ইপসউইচ টাউনকে ১-০ গোলে হারানোর পর সংবাদ সম্মেলনে এমনটাই জানিয়েছেন আর্সেনাল কোচ মিকেল আর্তেতা। পুনর্বাসন পক্রিয়ায় সময় লাগবে বলেই ধারণা করছেন তিনি। দলের গুরুত্বপূর্ণ এই ফুটবলারের ফিরতে কত দিন সময় লাগবে তা এখনো নিশ্চিত নন আর্তেতা। তবে সময়টা যে দুই মাসের বেশি সেই ইঙ্গিতটা দিয়ে রেখেছেন এই স্প্যানিয়ার্ড।
“সে একটা পক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। সব কিছু ঠিকঠাকভাবেই হয়েছে, তবে কপাল খারাপ তাকে বেশ কয়েক সপ্তাহে মাঠের বাইরে থাকতে হবে। আমার মনে হচ্ছে সময়টা দুই মাসেরও বেশি। দেখা যাক সামনে কী হয়।”
চলতি মৌসুমে আর্সেনালের হয়ে দারুণ শুরু করেছেন সাকা। সব মিলিয়ে ২৪ ম্যাচ খেলে ৯ গোলের পাশাপাশি করেছেন ১৩ অ্যাসিস্ট। তার মধ্যেই চোটের হানায় ছিটকে গেছেন ২৩ বছর বয়সী এই তারকা।
অবশ্য সাকাকে ছাড়াই ইপসউইচ টাউনের সঙ্গে জয় পেয়েছে গানাররা। সেই সাথে পয়েন্ট টেবিলেও চেলসিকে টপকে দুই নম্বরে উঠে এসেছে মিকেল আর্তেতার দল।
গেল কয়েক বছর থেকেই ব্যালন ডি’অরে ভোট দেওয়া কিংবা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ থেকে নিজেকে বিরত রাখছেন ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। শুক্রবার তো ব্যালন ডি’অর নিয়ে বোমাই ফাটালেন পর্তুগিজ তারকা। বিশেষ করে চলতি মৌসুমে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রকে ব্যালন ডি’অর না দেওয়াটাকে অন্যায় হিসেবেই দেখছেন আল নাসর তারকা।
শুক্রবার দুবাইতে গ্লোব সকার অ্যাওয়ার্ডে অংশ নেন রোনালদো। জেতেন মিডিলিস্টের সেরা ফুটবলারের পুরস্কার। অনুষ্ঠান শুরুর আগে অবশ্য রোনালদো বেশ কিছুক্ষণ কথাও বলেছেন। যেখানে তিনি সমালোচনা করেছেন চলতি মৌসুমে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের ব্যালন ডি’অর না পাওয়া নিয়ে।
“আমার মতে এবারের ব্যালন ডি’অরটা ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের জেতা উচিত ছিল। তার সাথে অন্যায় হয়েছে। আমি এটা সবার সামনেই বলছি, তারা রদ্রিকে ব্যালন ডি’অর দিয়েছে! সেও এটার প্রাপ্য ছিল, তবে পারফরম্যান্স বিবেচনায় জেতা উচিত ছিল ভিনিসিয়ুসেরই।”
ব্যালন ডি’অর না জিতলেও কয়েক দিন আগেই ফিফা দ্য বেস্টের পুরস্কারটা জিতেছিলেন ভিনিসিয়ুস। সেই ধারা চলেছে গ্লোব সকার অ্যাওয়ার্ডেও। দুবাইতে ভিনিসিয়ুসের হাতে উঠেছে জোড়া অ্যাওয়ার্ড। হয়েছেন মৌসুমের সেরা ফরোয়ার্ড সেই সাথে গেল মৌসুমের বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কারটাও গেছে তার হাতেই। তাতে রোনালদোর দাবির পক্ষেই সায় দিয়েছেন ব্রাজিলিয়ান তারকা,
“যদি রোনালদো মনে করে আমি বিশ্বসেরা, তাহলে আমিই বিশ্বসেরা।”
এরপর অবশ্য এমন অর্জনে ভরা মৌসুমের জন্য দলের সবাইকেই ধন্যবাদ জানিয়েছেন ভিনিসিয়ুস,
“সব মিলিয়ে গত মৌসুমে আমি রিয়ালের হয়ে পাঁচটি শিরোপা জিতেছি। এই ধরনের ব্যক্তিগত অ্যাওয়ার্ড জানান দিচ্ছে যে সঠিক পথেই আছি আমি। রিয়াল মাদ্রিদ, ফ্লামেঙ্গো ও ব্রাজিল জাতীয় দলকে ধন্যবাদ দিতে চাই আমার স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করার জন্য। সেই সাথে আমার সতীর্থ ও কোচদেরও।”
মৌসুমের শুরুটা দুরন্ত হলেও বছর শেষে একটা ছন্দপতন--মাঠের পারফরম্যান্সে নাজেহাল অবস্থা বার্সেলোনার। তারমধ্যে পুরোনো ঝামেলাই বেঁধেছে নতুন ঝামেলা। মৌসুমের শুরুতে দানি ওলমোকে রেজিস্ট্রেশন করা নিয়ে ভালো জটিলতায় পড়েছিল ব্লাউগ্রানারা, আন্দ্রেয়াস ক্রিশ্চেনসেনের ইনজুরির কারণে লা লিগার নিয়মের সুবিধা নিয়ে সে দফায় স্প্যানিশ মিডফিল্ডারকে রেজিস্ট্রেশন করানো গিয়েছিল। কিন্তু এ বেলায় আর্থিক জটিলতার দিকটি দেখিয়ে ওলমোর রেজিস্ট্রেশনে বাধ সেধেছে স্প্যানিশ আদালাত।
গেল গ্রীষ্মে আরবি লাইপজিগ থেকে বার্সেলোনায় যোগ দেন ওলমো। যোগ দেওয়ার পর থেকেই স্প্যানিশ মিডফিল্ডারের রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিপাকে আছে বার্সেলোনা। লা লিগার নিয়ম অনুযায়ী নতুন বছরে বার্সেলোনার স্কোয়াডে রেজিস্ট্রেশন করাতে হবে দানি ওলমোকে। কিন্তু বার্সেলোনা দানি ওলমোকে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য তাদের পক্ষে যেসব আর্থিক নথি দেখিয়েছিল, আদালতে রায়টা গেছে তাদের বিপক্ষে। তাতে ওলমোর রেজিস্ট্রেশন নিয়ে নতুন বিড়ম্বনায় পড়েছে কাতালান ক্লাবটি।
আরও পড়ুন
ওলমো আর গাভিকে ফিরে পাচ্ছে বার্সেলোনা |
তখন আন্দ্রেস ক্রিশ্চেনসেনের চোটের কারণে ওলমোকে দলের সাথে যুক্ত করার সুযোগ মেলে বার্সেলোনার। তবে এই ডিফেন্ডার চোট কাটিয়ে ফিরেছেন দলে। তাতে ওলমোকে রেজিস্ট্রেশন করতে বার্সাকে খুঁজে বের করতে হবে নতুন উপায়। আয়-ব্যয়ের হিসাবে আনতে হবে সামঞ্জস্য। সেই সাথে বেতনের হিসাবটাও মিলাতে হবে বার্সেলোনা বোর্ডকে।
অবশ্য আদালত ওলমোকে দলের সাথে যুক্ত করার অনুমতি না দিলেও সহজে হাল ছাড়ছে না বার্সেলোনা। সোমবারের মধ্যে নতুন করে আবারও আইনি লড়াইয়ে নামবে বলেই জানাচ্ছে স্প্যানিশ গণমাধ্যম মুন্দো দেপর্তিভো।
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ওলমোকে দলের সাথে যুক্ত না করতে পারলে বিপাকে পড়বে বার্সেলোনা। একই রিপোর্টে দেপোর্তিভো বলছে তখন ফ্রি এজেন্ট হিসেবে অন্য ক্লাবে যোগ দিতে পারেন ওলমো।
আরও পড়ুন
বার্সেলোনার লম্বা চোটের তালিকায় যুক্ত হলেন ছন্দে থাকা ওলমো |
যোগ দেওয়ার পর থেকে বার্সেলোনার জার্সিতে এখন পর্যন্ত ওলমো ম্যাচ খেলেছেন ১৫ টি। করেছেন ৬ গোলের পাশাপাশি ১ অ্যাসিস্ট।
গেল কিছু দিন থেকেই গুঞ্জনটা ভাসছিল। রিয়ালের ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর নাম বদলে ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের নামে নামকরণের কথা শোনা যাচ্ছিল বেশ। যদিও সেটার অনুমোদন দেননি খোদ পেরেজই। তবে এবার শোনা যাচ্ছে ভিন্ন কথা। স্প্যানিশ গণমাধ্যম ‘মার্কা’ দাবি করছে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর নাম বদলের জন্য রিয়াল বোর্ড থেকে গ্রিন সিগিন্যাল মিলেছে। গণমাধ্যমটির দাবি, নুতুন নাম হতে যাচ্ছে ‘দ্য বার্নাব্যু’।
মার্কা বলছে মূলত মার্কিটিংয়ের কথা চিন্তা করেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পক্ষ রিয়াল বোর্ড।
বছর খানেক আগেই সান্তিয়াগো বার্নাব্যুকে নতুন রূপে সাজিয়েছে রিয়াল। মাঠের নানা সুবিধা বাড়ানো সহ বৃদ্ধি করা হয়েছে দর্শক ধারণ ক্ষমতা। এছাড়া পরিবর্তন করা হয়েছে মাঠের টার্ফ এবং নানা ধরণের ইভেন্ট আয়োজনের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। যেখান থেকে বেশ বড় অঙ্কের অর্থ আয় করতে পারছে রিয়াল।
আরও পড়ুন
সবচেয়ে বেশি খেলেছেন কুন্দে, তালিকায় আছেন রিয়াল-লিভারপুল ফুটবলারও |
আয় আরও বাড়াতেই স্টেডিয়ামের নাম পরিবর্তন করার দিকে ঝুঁকছে রিয়াল। অবশ্য এমনটা নতুন না। রিয়ালের নগর প্রতিদ্বন্দ্বী আতলেতিকো মাদ্রিদ চলতি মৌসুমে রিয়াদ এয়ারলাইন্সের সাথে নয় বছরের চুক্তি করেছে। ওয়ান্ডা মেট্রোপলিটানো থেকে স্টেডিয়ামের নাম দেওয়া হয়েছে রিয়াদ এয়ার মেট্রোপলিটানো। যেখান থেকে বিশাল পরিমাণ অর্থই আয় করেছে তারা। রিয়ালও সেই সুযোগটাই কাজে লাগাতে চাচ্ছে।
১৯৫৫ সালে রিয়ালের ঘরের মাঠে নাম দেওয়া হয় সান্তিয়াগো বার্নাব্যু। রিয়ালের তখনকার প্রেসিডেন্ট ও সাবেক ফুটবলার সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর নামেই নামকরণ হয় এই স্টেডিয়ামটির। যিনি ৩৪ বছর দায়িত্ব সামলেছেন রিয়ালের প্রেসিডেন্টের। নতুন নামকরণ হলেও অবশ্য থাকবে তার নাম, সেই সাথে যুক্ত হতে পারে কোনো একটা স্পন্সর কোম্পানির নাম।
লম্বা সময় ধরেই ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ধুঁকছে। তাদের ব্যর্থতার সময়টা বেশ ভালোভাবেই কাজে লাগিয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। প্রিমিয়ার লিগে সিটিজেনরা গেল দশকে দেখিয়েছে এক চেটিয়া দাপট। তাতে ম্যানচেস্টারের রঙ লাল থেকে বদলে পরিণত হয়েছে নীলে। চলতি মৌসুমে দুই দলই হাঁটছে একই পথে। দুই নগর প্রতিদ্বন্দ্বীর ছন্নছাড়া পারফরম্যান্সে ম্যানচেস্টার যেন রঙ হারিয়ে অন্ধকারে।
বৃহস্পতিবার বক্সিং ডে-তে দুই দল আরও একবার হতাশ করেছে সমর্থকদের। ঘরের মাঠে এভারটনের সাথে এগিয়ে গিয়েও ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে সিটি। ইউনাইটেডের ভাগ্যে অবশ্য তাও জোটেনি। উলভসের মাঠে গিয়ে ২-০ গোলের হার নিয়ে ফিরেছে রেড ডেভিলরা।
তাতে পয়েন্ট টেবিলে ইউনাইটেডকে খুঁজে পেতে সমর্থকরা কিছুটা বেগই পাবে। অবশ্য অবনমনের দিক থেকে খোঁজা শুরু করলে কাজটা সহজ হয়ে যাওয়ার কথা। নতুন কোচ রুবেন আমোরিমের অধীনে শেষ পাঁচ প্রিমিয়ার লিগ ম্যাচে তারা দেখেছে চার হার। সব মিলিয়ে ১৮ ম্যাচ খেলে তারা জয়ের চেয়ে হারই দেখেছে বেশি। ৬ জয়ের বিপরীতে ৮ হারে ২২ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ১৪ নম্বরে আছে ইউনাইটেড।
অবনমনে থাকা দলগুলোর সাথে ইউনাইটেডের ব্যবধানটা ৮ এখন পয়েন্টের। তাতে আমোরিম কোনোমতে টিকে থাকাটাকেই দিচ্ছেন প্রাধান্য,
“আমাদের এখন কোনো মতে টিকে থাকতে হবে। জেতার জন্য কাজ চালিয়ে যেতে হবে। আমাদের লম্বা পথ পাড়ি দিতে হবে এবং এই বাজে পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে লড়াই করে যেতে হবে।”
অন্যদিকে সিটি আছে পয়েন্ট টেবিলের সাত নম্বরে। পেপ গার্দিওলার দল গেল পাঁচ ম্যাচ ধরেই জয়হীন। সব মিলিয়ে শেষ ১৩ ম্যাচে তারা জয় পেয়েছে মোটে তিনটা। একের পর এক চোট আর ছন্দহীন ফুটবলে সিটি যেন বড্ড অচেনা। তৈরি হয়েছে চ্যাম্পিয়নস লিগে জায়গা পাওয়া নিয়েও শঙ্কা।
সর্বশেষ সাত মৌসুমের মধ্যে ছয়বার প্রিমিয়ার লিগ জেতা সিটির আত্মবিশ্বাস পৌঁছেছে তলানিতে। এভারটন ম্যাচ শেষে তাই দলের আত্মবিশ্বাস ফেরানোর কথাই বলেছেন সিটি কোচ,
“ আমাদের চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। ম্যাচ জিতলে আত্ববিশ্বাস এমনিতেই আসবে। এভারটনের সাথে আমরা ভালোই খেলেছি। অনেক সুযোগ তৈরি করেছি,তবে ফলাফল আমাদের পক্ষে আসেনি।”
৭ দিন আগে
১০ দিন আগে
২১ দিন আগে
২১ দিন আগে
২২ দিন আগে
২৩ দিন আগে
২৪ দিন আগে