প্রিমিয়ার লিগে গোটা একটা মৌসুমে যে মানের ফুটবল খেলেছে আর্সেনাল, এরপরও খালি হাতে ফেরাটা তাদের জন্য হতাশারই৷ ম্যানচেস্টার সিটিকে প্রবল চ্যালেঞ্জ জানিয়েও টানা দুই মৌসুম রানার্সআপ হওয়ার পরও অবশ্য মনোবল হারাচ্ছেন না মিকেল আর্তেতা। আর্সেনাল কোচ বরং বিশ্বাস করেন, এভাবে চলতে থাকলে চূড়ান্ত সাফল্যটাও ধরা দেবে তাদের।
গত রবিবার শেষ রাউন্ডেও জিইয়ে ছিল আর্সেনালের আশা। নিজেরা জেতার পাশাপাশি তাতে হারত হত সিটিকে। লন্ডনের ক্লাবটি নিজেদের ম্যাচ জিতলেও অন্য ম্যাচে পেপ গার্দিওলার দলও জিতে যাওয়ায় স্রেফ দুই পয়েন্টে এগিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সিটি। গত মৌসুমে প্রায় পুরোটা সময় শীর্ষে থেকেও শেষে গিয়ে খেই হারায় আর্সেনাল।
আরও পড়ুন: প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা উঁচিয়ে ধরার দৃশ্য ঘুরছে আর্তেতার মাথায়
খুব কাছে গিয়ে বারবার ব্যর্থ হওয়ার হতাশা চেপে গত কালকের ম্যাচের পর এমিরেটস স্টেডিয়ামে উপস্থিত সমর্থকদের আশার পালে হাওয়া দেন আর্তেতা। “এখন সময় এসেছে একটা বিরতি নেওয়ার, চিন্তা করার এবং দয়া করে আমাদের চাপে রাখুন। এই দলটিকে অনুপ্রাণিত করতে থাকুন। সন্তুষ্ট হবেন না, কারণ আমরা এর চেয়ে অনেক বেশি কিছু চাই এবং আমরা তা পেতে যাচ্ছি।”
পরে আর্তেতার কাছে কেন তিনি এত আত্মবিশ্বাসী ছিলেন, সেটা জানতে চাওয়া হলে জানান দলের সামর্থ্যে অগাধ বিশ্বাসের কথা। “আমাদের যে কাজটা করা দরকার, আমরা যদি তা করি, তাহলে আরও কাছে চলে আসব এবং শেষ পর্যন্ত আমরা এটা জিতব। কবে, তা জানি না। তবে আমরা যদি এভাবে দরজায় কড়া নেড়ে যাই এবং কাছাকাছি থাকি, শেষ পর্যন্ত এটি ঘটবেই।”
আর্সেনাল চলতি মৌসুম শেষ করেছে ৮৯ পয়েন্ট নিয়ে। প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে এটি লিগ না জিতে তৃতীয় সর্বোচ্চ পয়েন্ট। একটা সময় এই পয়েন্ট লিগ জেতার জন্য যথেষ্ট হলেও পেপ গার্দিওলার দল যেভাবে লিগ জিতে যাচ্ছে, তাতে তাদের সরাতে আরও ভালো করার বিকল্প নেই।
এক সময় সিটিতে সহকারী কোচ থাকার অভিজ্ঞতা থেকে আর্তেতা জানিয়েছেন, লিগ জিততে কী করণীয়, সেটা তার ভালোই জানা আছে। “(সিটির) লেভেলটি কী, তা কাউকে ব্যাখ্যা করতে হবে না, কারণ আমি সেখানে চার বছর ছিলাম এবং আমি জানি যে সেখানে যেতে হলে আমাদের কী করতে হবে। আমরা সঠিক পথে, সঠিক যাত্রায় আছি এবং দলে এত দ্রুত বিবর্তন ঘটতে দেখেছি, যা আমি আগে কখনও দেখিনি।”
১২ জুলাই ২০২৫, ৯:২৫ পিএম
কথা ছিল এই সময়ে লিভারপুলের সাথে অনুশীলন করার। তবে দিয়াগো জতার মর্মান্তিক এক গাড়ি দুর্ঘটনায় পরপারে পাড়ি দেওয়ায় বদলে গেছে পুরো চিত্র। শোকের আবহে ইংলিশ ক্লাবটি এখনও পারছে না পর্তুগাল উইঙ্গারের অকাল প্রয়াণ। এরই মধ্যে তবুও শুরু করতে হচ্ছে নতুন মৌসুমের প্রস্তুতি। কোচ আর্নে স্লট জানালেন, জতাকে অনুপ্রেরণা মেনেই এই মৌসুমে খেলতে চান তারা।
স্পেনে এক গাড়ি দুর্ঘটনায় গত ৩ জুলাই প্রাণ হারান জতা ও তার ভাই আন্দ্রে সিলভা। লিভারপুল স্কোয়াডের সাথে প্রাক-মৌসুমের প্রস্তুতি ক্যাম্পে অংশ নিতেই সড়ক পথে রওনা দিয়েছিলেন ২৮ বছর বয়সী জতা। সেই ঘটনার ১০ দিন পর রোববার প্রিসটনে প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতি ম্যাচ দিয়ে মাঠে ফিরছে লিভারপুল।
লিভারপুলের অফিশিয়াল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম চ্যানেলে আবেগঘন এক সাক্ষাৎকারে স্লট বলেছেন, জতাকে হারানোর ধাক্কা সামলে প্রস্তুতিতে ফেরা বেশ কঠিন ছিল তাদের জন্য। “আমি খেলোয়াড়দের বলেছি যে, এটা আসলেই কঠিন, কারণ এখানে কী বলা বা কী করা উচিত, সেটাই তো বুঝে ওঠা যায় না। আমরা কি আবার অনুশীলন শুরু করতে পারি? আগের মত হাসতে পারি? আবার কী কোনো ভুল সিদ্ধান্তে রেগে যেতে পারি?”
জতার মৃত্যুর পর লিভারপুল তাদের অনুশীলন পিছিয়ে দেয়। দলের বেশিরভাগ খেলোয়াড়ই পর্তুগালে অনুষ্ঠিত শেষকৃত্যে অংশ নেন। এরপর গত শুক্রবার ক্লাবটি ঘোষণা দেয়, চিরতরের জন্য অবসর নেওয়া হচ্ছে জোটার জার্সি নম্বর ২০।
গত মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগ জেতা স্লট মনে করেন, জতার জন্যই তাদের সব পেছনে ফেলে সেরা ফুটবল খেলতে হবে।
“আমি তাদের বলেছি, সম্ভবত সেরা কাজ হল জতা যেভাবে এই পরিস্থিতি সামাল দিত, সেভাবেই এটা মোকাবিলা করার। জতা সবসময় নিজের মতোই থাকত, সেটা যাই হোক না কেন। সে নিজের গতিতেই চলত। তাই আমরাও যেন নিজেদের মতো থাকি। হাসতে চাইলে হাসব, আবার কাঁদতে চাইলে কাঁদব।”
টানা খেলার মাঝে বিশ্রাম নিয়ে ফিফার সাথে বৈঠকে জয় হল ফুটবলারদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করা বিশ্বব্যাপী খেলোয়াড় ইউনিয়নগুলোর। ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো ও খেলোয়াড় ইউনিয়নের শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যে নিউইয়র্কে হওয়া বৈঠকে ফুটবলারদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে মৌসুম শেষের পর বাধ্যতামূলক বিশ্রামের মত গুরুত্বপূর্ণ ও আলোচিত বিষয়টি।
সাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপিয়ান ক্লাব মৌসুমে শেষের পর গ্রীষ্মকালীন ছুটির সময় ৩২ দল নিয়ে নতুন ক্লাব বিশ্বকাপ আয়োজনের সিদ্ধান্তে ফিফার বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা হয়। সেই প্রেক্ষিতে ফিফা ও খেলোয়াড় ইউনিয়নগুলোর মধ্যে শনিবারের আলোচনায় ঐকমত্য হন এই মর্মে যে, খেলোয়াড়দের সুরক্ষায় কিছু বাধ্যতামূলক নিয়ম প্রণয়ন করা এখন সময়ের দাবি।
আরও পড়ুন
জোড়া গোলে এমএলএসে মেসির নতুন রেকর্ড |
![]() |
বৈঠকে যেসব সিদ্ধান্ত হয়েছে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল – প্রতিটি ম্যাচের মাঝে কমপক্ষে তিন দিন বা ৭২ ঘণ্টার বিরতি দিতে হবে, প্রতি মৌসুম শেষের পর খেলোয়াড়দের অন্তত তিন সপ্তাহ ২১ দিনের পূর্ণ বিশ্রাম দিতে হবে এবং সপ্তাহে একদিন সম্পূর্ণ বিশ্রামের ব্যবস্থা রাখতে হবে (শর্তসাপেক্ষে)।
২০২৪ সালের জুনে ফিফপ্রো (বিশ্ব খেলোয়াড় ইউনিয়ন), ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের খেলোয়াড় ইউনিয়ন মিলে ফিফার বিরুদ্ধে ইউরোপীয় ইউনিয়নে মামলা করে, যেখানে তাদের অভিযোগ ছিল, ফিফা নিজেদের প্রভাব খাটিয়ে ফুটবলের প্রতিযোগিতা আইন লঙ্ঘন করেছেন। সেখানে কারণ হিসেবে দেখানো হয়, খেলোয়াড়দের সাথে কোনো পরামর্শ না করেই ফিফাত বিশ্বকাপ ও ক্লাব বিশ্বকাপের সময়সূচি ঠিক করার দিকটি।
এরপর চলমান ক্লাব কাপের ঠিক আগে ফিফপ্রো দাবি জানায়, প্রতি মৌসুম শেষে খেলোয়াড়দের অবশ্যই চার সপ্তাহের বাধ্যতামূলক বিশ্রাম দিতে হবে। সবশেষ ইউনিয়নগুলোর সাথে আলোচনার পর ফিফা জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক ও ক্লাব ফুটবলের পঞ্জিকাবর্ষের মধ্যে একটা ভারসাম্য আনা দরকার। তাছাড়া ভবিষ্যতে খেলোয়াড়-সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোতে ফিফার কাউন্সিল মিটিংয়ে খেলোয়াড় ইউনিয়নগুলোর প্রতিনিধি রাখার বিষয়টিও বিবেচনায় রাখা হচ্ছে বলে বিবৃতিতে জানিয়েছে ফিফা।
মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) লিওনেল মেসির মাঠে নামা মানেই যেন নতুন রেকর্ডের মঞ্চ। গত শনিবার নাশভিল এসসির বিপক্ষে ইন্টার মায়ামির জয়ের ম্যাচে জোড়া গোল করেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা, যা ছিল টানা পাঁচ ম্যাচে তার দুই বা তার বেশি গোলের রেকর্ড।
মেসির যাদুতে নাশভিলকে ২-১ ব্যবধানে জেতে মায়ামি, যা ছিল তাদের লিগে টানা পঞ্চম জয়। ৮ বারের ব্যালন ডি’অর জয়ী মেসি ১৬ ম্যাচে ১৬ গোল করেছেন যা নাশভিলের স্যাম সারিজের সঙ্গে যৌথভাবে এবার এমএলএসে সর্বোচ্চ।
আরও পড়ুন
তৃতীয় গোলকিপার হয়েও বার্সেলোনায় থাকতে চান টের স্টেগেন! |
![]() |
১৭তম মিনিটে বাঁ-পায়ের নিচু শটে দারুণ ফ্রি-কিক থেকে জাল খুঁজে নেন মেসি। এটি ছিল তার ক্যারিয়ারের ৬৯তম ফ্রি-কিক গোল, আর মায়ামির জার্সিতে ষষ্ঠ। এরপর ৬২তম মিনিট ভুল পাস থেকে বল কেড়ে নিয়ে নাশভিল গোলকিপারকে কাটিয়ে ক্লিনিক্যাল ফিনিশিংয়ে নিজের দ্বিতীয় ও দলের জয়সূচক গোলটি করেন মেসি।
এর আগে বিশ্বকাপ জয়ী এই তারকা টানা ছয় ম্যাচে দুই বা তার বেশি গোল করেছিলেন সেই ২০১২ সালে, বার্সেলোনার হয়ে। মায়ামির হয়ে সেই রেকর্ড স্পর্শ করার খুব কাছাকাছি এখন তিনি। আর সব মিলিয়ে এমএলএসে টানা ছয় ম্যাচে গোল করেছেন মেসি। গত মৌসুমে রেকর্ড গড়েছিলেন টানা ৭ ম্যাচ গোলের।
এই জয়ের পর মেসির দল এখন ইস্টার্ন কনফারেন্সের শীর্ষে থাকা ফিলাডেলফিয়া ইউনিয়ন ও সিনসিনাতির চেয়ে ৫ পয়েন্ট পেছনে আছে। তবে তাদের হাতে রয়েছে তিনটি বাড়তি ম্যাচ, যা ক্লাব বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের কারণে পিছিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
একটি চোট কীভাবে ভাগ্য বদলে দিতে পারে, সেটা এই মুহূর্তে মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগেনের চেয়ে ভালো আর কেইবা বলতে পারবেন! গত মৌসুমে চোট পাওয়ার আগে যিনি ছিলেন বার্সেলোনার প্রথম গোলকিপার, সেই তাকেই কিনা এখন ক্লাব তিন নম্বর গোলরক্ষক হিসেবে বিবেচনা করছে! বিস্ময়ের ব্যাপার হল, এটা জেনেও বার্সেলোনা ছাড়ার চিন্তা নেই এই জার্মানের!
সম্প্রতি এস্পানিয়ল থেকে হুয়ান গার্সিয়ার আগমনের পর টের স্টেগেনের বার্সেলোনায় ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে যায়। সাথে যোগ হয় ওয়েজেসিয়েচ সেজনির ২০২৭ সাল পর্যন্ত চুক্তি নবায়ন।
আরও পড়ুন
দেম্বেলের হাতেই ব্যালন ডি’অর দেখতে চান বেল |
![]() |
ফলে এটা প্রায় নিশ্চিত যে, আগামী মৌসুমে টের স্টেগেনকে ব্যাকআপ হিসেবেও দেখছে না বার্সেলোনা। বিষয়টি নিয়ে জার্মান এই গোলকিপার নাকি ইতোমধ্যেই হ্যান্সি ফ্লিকের সঙ্গে দেখা করেছেন, খবর কোপে-এর। আর সেখানে তাকে জানানো হয়েছে যে, তিনি এখন আর দলে এক নম্বর গোলরক্ষক নন, এমনকি দ্বিতীয় পছন্দও নন।
ফলে জোর পাচ্ছে টের স্টেগেনের ক্লাব ছেড়ে যাওয়ার গুজব। তবে স্প্যানিশ ক্রীড়া দৈনিক মার্কার সহকারী সম্পাদক হুয়ান ইগনাসিও গার্সিয়া-ওচোয়া দাবি করছেন, অভিজ্ঞ এই গোলকিপার কোথাও যাচ্ছেন না।
তার মতে, টের স্টেগেন এখনও বিশ্বাস করেন যে, তিনি আবার মূল গোলকিপার হবেন। আর তিনি কেবল তখনই ক্লাব ছাড়বেন, যখন বার্সেলোনা তার চুক্তি বাতিল করবে, যা আবার এই মুহূর্তে একেবারেই সম্ভব নয়। কারণ বার্সেলোনার আর্থিক অবস্থা ভালো নয়।
আরও পড়ুন
অবিশ্বাস্য গরমে খেলে ‘মাথা ঘুরছিল’ এনজোর |
![]() |
উল্লেখ্য, গত মৌসুমের শুরুর দিকে এসিএল চোটের শিকার হয়ে ছিটকে যান টের স্টেগেন। তার জায়গায় অস্থায়ীভাবে ক্লাবে যোগ দিয়ে বাজিমাত করেন সেজনি, জেতেন ঘরোয়া ট্রেবল। চোট কাটিয়ে ফেরার পরও তাই বড় ম্যাচে বেঞ্চেই থাকতে হয়েছে টের স্টেগেনকে।
চলতি মৌসুমে পিএসজির দুর্দান্ত পথচলায় সবাই কমবেশি অবদান রাখলেও উসমান দেম্বেলেই আছেন পাদপ্রদীপের আলোয়। ক্যারিয়ার সেরা মৌসুমে দলের ট্রেবল জয়ের পর ক্লাব বিশ্বকাপ জয়ের সম্ভাবনায় সবচেয়ে উজ্জ্বল যে তিনিই। আর এই কারণেই সাবেক রিয়াল মাদ্রিদ তারকা গ্যারেথ বেল মনে করেন, ব্যালন ডি’অর দেম্বেলেরই পাওয়া উচিত এবার।
বার্সেলোনায় মাঝে প্রায় হারিয়ে যেতে বসা দেম্বেলে ২০২৪-২৫ মৌসুমে যেন উড়ছেন। পিএসজির লিগ ওয়ান, লিগ কাপ, কোপা দ্য ফ্রাঁস ও বহু প্রতীক্ষিত প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জেতায় সামনে থেকে রেখেছেন অবদান। ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে যাওয়ার ক্ষেত্রেও রাখছেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান। ৫৩ ম্যাচে করেছেন ৩৫ গোল ও ১৬ অ্যাসিস্ট।
আরও পড়ুন
অবিশ্বাস্য গরমে খেলে ‘মাথা ঘুরছিল’ এনজোর |
![]() |
ইএসপিএনের এক অনুষ্ঠানে সম্ভাব্য ব্যালন ডি’অর জয়ী হিসেবে তাই দেম্বেলেকেই এগিয়ে রেখেছেন বেল।
“আমি মনে করি সেই লড়াইয়ে এগিয়ে আছে। এখানে আরেকটা ব্যাপার হলো, তার দল কী জিতেছে, সেটাও কিন্তু দেখতে হবে। লোকেরা অনেক সময় শুধু ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স নিয়েই মেতে থাকে, কিন্তু আপনি যফি ট্রফিও জিততে পারেন… বিশেষ করে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, ঘরোয়া ট্রেবল, সাথে তারা যদি ক্লাব বিশ্বকাপও জেতে, তাহলে আমি তো দেম্বেলে ছাড়া আর কাউকে দেখতে পাচ্ছি না।”
শুধু বেলই নন, অনেকেই এবার ব্যালন ডি’অর জয়ের লড়াইয়ে দেম্বেলের ধারেকাছেও কাউকে দেখছেন না। লুইস এনরিকের কোচিংয়ে বদলে যাওয়া এই ফরাসি ফরোয়ার্ড নিজেকে এই মৌসুমে মেলে ধরছেন নতুন করে। পিএসজির এই দলের কান্ডারিও বলা যায় তাকে। আক্রমণভাগে তার উপস্থিতি প্রতিপক্ষকে ফেলে দিচ্ছে বাড়তি চিন্তায়।
আরও পড়ুন
‘তারকা নয়, দলগত পারফরম্যান্সই পিএসজির শক্তি’ |
![]() |
সব মিলিয়ে বেলের কাছে তাই দেম্বেলেই ফেভারিট।
“সে শুধু ব্যক্তিগত নৈপুণ্যই দেখায়নি, দলকে শিরোপাও এনে দিয়েছে। তাই আমার মতে ব্যালন ডি’অরের দৌড়ে অন্যদের চেয়ে সে অনেক ব্যবধানে এগিয়ে আছে।”
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
১৯ দিন আগে
১৯ দিন আগে
২০ দিন আগে
২২ দিন আগে
২২ দিন আগে
২৯ দিন আগে
২৯ দিন আগে