২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১:৪৬ এম
দুজনের জুটির যখন শুরু, ১৪৪ রানে ভারতের ছয় উইকেট তুলে নিয়ে বাংলাদেশ দল রীতিমত উড়ছিল। তবে সময় যত গড়িয়েছে, শুরুতে রয়েসয়ে খেলা রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও রবীন্দ্র জাদেজা ক্রমেই বাংলাদেশের বোলারদের ওপর চেপে বসেছেন। দিনের শেষ বেলায় এসে সেই জুটি শুধু ভারতকে শক্ত অবস্থানেই নিয়ে যায়নি, গড়েছে নতুন একটি রেকর্ডও।
প্রথম দিন শেষে ৮০ ওভার শেষে ভারতের স্কোর ৬ উইকেটে ৩৩৯। এর মধ্যে সপ্তম উইকেটে অশ্বিন ও জাদেজা অবিচ্ছিন্ন আছেন ১৯৫ রানে। আর এটাই তাদের নিয়ে গেছে বাংলাদেশের বিপক্ষে জুটিতে একটি রেকর্ডের চূড়ায়।
টেস্ট ক্রিকেটে সাত বা তার নিচের উইকেটের জুটিতে বাংলাদেশের এটিই এখন সর্বোচ্চ রান। এর আগের সেরা জুটিটিও ছিল ভারতেরই। ২০০৪ সালে ঢাকা টেস্টের প্রথম ইনিংসে ভারত করেছিল ৫২৬ রান। আর সেটা সম্ভব হয়েছিল দশম উইকেটে শচীন টেন্ডুলকার ও জহীর খানের অবিশ্বাস্য এক জুটিতে। বাংলাদেশে বোলারদের হতাশায় ডুবিয়ে এই দুজন মিলে যোগ করেন ১৩৩ রান। ক্যারিয়ার সেরা ৭৫ রান করে জহীরের বিদায় ভাঙে সেই জুটি। আর শচীন অপরাজিত থেকে যান টেস্ট ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ২৪৮ রানে।
ম্যাচের প্রেক্ষাপটে সেই জুটিটি খুব বড় ব্যবধান না গড়লেও অশ্বিন ও জাদেজার জুটি এরই মধ্যে বাংলাদেশকে ব্যাকফুটে ঠেলে দিয়েছেন। এই দুজন জুটি গড়ার আগে বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখছিল ভারতকে ২০০ রানের মধ্যে গুটিয়ে দেওয়ার। সেখান থেকে অভিজ্ঞ এই দুই ক্রিকেটারের ব্যাটে চড়ে স্বাগতিকরা এখন চোখ রাখছে ৪০০ রানের দিকে। বলার অপেক্ষা রাখে না, দ্বিতীয় দিন যত দ্রুত সম্ভব এই জুটির ইতি টানতে চাইবে নাজমুল হোসেন শান্তর দল।
প্রথম দিনশেষে অশ্বিন অপরাজিত আছেন ১০২ রানে, আর জাদেজা ৮৬ রানে।
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩:০৭ এম
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৩৬ এম
লাল মাটির উইকেটের পাশাপাশি দুই দলের স্কোয়াডে স্পিনারদের আধিক্যের কারণে মনে হচ্ছিল, চেন্নাই টেস্টে হয়ত স্পিনাররা ভালো করবেন। তবে প্রথম দিনে সেটা আর হয়নি। দাপট দেখিয়েছেন বাংলাদেশের পেসাররা। তবে সেটা সামলে দারুণ এক সেঞ্চুরিতে ভারতকে শক্ত অবস্থানে নিয়ে গেছেন রবীচন্দ্রন অশ্বিন। ঘরের মাঠ বলেই এখানকার উইকেটের আচরণ তার খুব চেনা। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই ভারত স্পিনার জানিয়েছেন, সময় যত গড়াবে স্পিনাররা ততই সফলতা পাবেন।
এই টেস্টে দুই দলই নেমেছে একাদশে তিন পেসার ও দুই স্পিনার নিয়ে। টসে জিতে আগে বোলিং নেওয়া বাংলাদেশকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন হাসান মাহমুদ। তিনি সহ অন্য দুই পেসার তাসকিন আহমেদ ও হাসান মাহমুদ গতি, সুইং, মুভমেন্ট দিয়ে ভালোই ভুগিয়েছেন ব্যাটারদের। তাতে এক পর্যায়ে ১৪৪ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে প্রবল চাপের মুখে পড়েছিল ভারত। সেখান থেকে অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ভারতের ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন অশ্বিন।
দিনের খেলা শেষে চেন্নাইয়ের ঘরের ছেলে অশ্বিন বলেছেন, দ্বিতীয় দিনেও পেসাররা উইকেট বেশ কিছুটা সাহায্য পাবেন। “এটা একটা সাধারণ, চিরচেনা চেন্নাই উইকেট, যেখানে ওভারস্পিন করলে কিছুটা বাউন্স থাকবে। ম্যাচের অনেক পরের দিকে উইকেট তার খেলা দেখাতে শুরু করবে। স্পিনাররা পরের দিকে সুবিধা পাবে। আমরা যদি সিম সুন্দর রাখতে পারি, তাহলে গতিময়, ভালো ক্যারি, ভালো বাউন্সের জন্য যথেষ্ট উপাদান থাকবে। নতুন বল কিছুটা কাজ করে দেবে, বোলারদের জন্যও কিছু সাহায্য থাকবে। আগামীকাল আমাদের নতুন করে শুরু করতে হবে।”
অশ্বিন যখন নেমেছিলেন, ১৪৪ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ভারত রীতিমত কাঁপছিল। স্পেশালিষ্ট স্পিনার হিসেবে খেললেও অশ্বিন ব্যাটার হিসেবে অনেকবার দেখিয়েছেন তার উইলোর জাদু। আর সেটাই আরও একবার হাজির হয় প্রচণ্ড চাপের মুখেই। রবীন্দ্র জাদেজাকে নিয়ে গড়েন দুর্দান্ত ১৯৫ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি, যা ভারতকে দিন শেষে এনে দিয়েছে ৬ উইকেটে ৩৩৯ রানের স্কোর।
এই পথচলায় অশ্বিন তুলে নিয়েছেন টেস্ট ক্যারিয়ারের পঞ্চম শতক। ৫০০ উইকেট নেওয়া বোলারদের মধ্যে সেঞ্চুরি করার দিক থেকে কেউ নেই তার ধারেকাছেও। এমন ব্যাটিংয়ের রহস্য কী? অশ্বিন শোনালেন নিজেকে শাণিত করার গল্প। “অবশ্যই, আমি সবসময় আমার ব্যাট অফ স্টাম্পের বাইরে চালিয়ে এসেছি। মাত্রই একটা টুর্নামেন্ট খেলে এসেছি যা আমাকে সাহায্য করেছে। কিছু জিনিস নিয়ে কাজ করেছি। এই ধরণের উইকেটে যেখানে একটু স্পাইস আছে, সেখানে আপনি যদি শট খেলতে চান, তাহলে রিশাভের (পান্তের) মতই খেলতে হবে।”
ভারতের মাটিতে বরাবরই দাপট দেখান স্পিনাররাই। সেই দেশে গিয়ে একটা টেস্টের প্রথম দিনে ভারতের ব্যাটারদের নাকানিচুবানি খাওয়ানো তাই যেকোনো বোলারের জন্য পরম আরাধ্য এক বিষয়। বাংলাদেশের পেস বিপ্লবের অন্যতম সেনানী হাসান মাহমুদ চেন্নাই টেস্টের প্রথম দুই সেশনে ঠিক সেটাই করে দেখিয়েছেন। আর সেটা তাকে পাশে বসিয়েছে ইতিহাসের অন্যতম সেরা পেসার দক্ষিণ আফ্রিয়ার ডেল স্টেইনের পাশে।
দিনের শুরুতেই অফস্ট্যাম্পের বাইরে দারুণ এক ডেলিভারিতে রোহিত শর্মাকে বিভ্রান্ত করে উইকেটের পেছনে ক্যাচ বানান হাসান। পরের ওভারে লেগ স্ট্যাম্পের বল তাড়া করে কট বিহাইন্ড হন শুবমান গিল, এবারও বোলার সেই হাসান। টানা তৃতীয় ওভারে উইকেট শিকার করে নিজের পরের ওভারে বিরাট কোহলিকেও ফেরান তরুণ এই পেসার।
লাঞ্চ বিরতির পর বিপজ্জনক হয়ে ওঠা রিশাভ পান্তকেও এরপর সাজঘরের পথ দেখান হাসান। ভারতের ইনিংসে প্রথম চারটি উইকেটই তাতে যায় তার ঝুলিতে। আর স্পেলের চিত্রটা দাঁড়ায় বাঁধিয়ে রাখার মত ৯-৩-১৯-৪!
দিনের বাকি অংশে আর উইকেট না পেলেও এই চার উইকেটই হাসানকে জায়গা করে দিয়েছে বিরল এক ক্লাবে, যেখানে এতদিন ছিলেন কেবল স্টেইন। আর সেটা হল ভারতের মাটিতে এই শতকে ভারতের মাটিতে বিদেশী পেসার হিসেবে টেস্টের প্রথম দিনে চার বা তার বেশি উইকেট নেওয়া।
স্টেইন সেই কীর্তি গড়েছিলেন ২০০৮ সালে, আহমেদাবাদ টেস্টে। প্রথম দিনের প্রথম সেশনে তার করা বলগুলো যেন গোলার মত গিয়ে বিঁধেছিল ভারত ব্যাটারদের। তাল সামলাতে না পেরে ২০ ওভারে গুটিয়ে যায় স্রেফ ৭৬ রানে। ২৩ রানে ৫ উইকেট নেন স্টেইন। সেই টেস্টে শেষ পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা জিতেছিল ইনিংস ও ৯০ রানে।
হাসানের ওই স্পেলের পরও অবশ্য চেন্নাইয়ে চালকের আসনে রয়েছে এখন ভারতই। প্রথম দিন শেষ করেছে ৬ উইকেটে ৩৩৯ রানে। ১৯৫ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে বাংলাদেশের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছেন রবীচন্দ্রন অশ্বিন (১০২) ও রবীন্দ্র জাদেজা (৮৬)।
লাল মাটির উইকেটে টস জিতে নাজমুল হোসেন শান্ত দিলেন সাহসীকতার পরিচয়। সকালের মুভমেন্ট কাজে লাগাতে প্রতিপক্ষকে পাঠালেন আগে ব্যাটিংয়ে। ১৯৮২ সালে ইংল্যান্ডের পর ভারতের মাটিতে ভারতের বিপক্ষে কোন দল আগে নিলো ফিল্ডিং। অধিনায়কের সিদ্ধান্ত কাজে লাগিয়ে প্রথম সেশনে ভারত শিবিরে কাঁপন ধরালেন হাসান মাহমুদ। এক পর্যায়ে ১৪৪ রানে ছয় উইকেট তুলে ভারতকে ব্যাকফুটেও ঠেলে দিল বাংলাদেশ বোলাররা। তবে রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও রবীন্দ্র জাদেজা রেকর্ড গড়া এক জুটি ভারতকে নিয়ে গেল চালকের আসনে। এই দুজন অবিচ্ছিন্ন থেকে দিন শেষ করলেন ভারতকে শক্ত অবস্থানে রেখে।
চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে প্রথম টেস্টের প্রথম দিন শেষে ভারতের স্কোর দাঁড়িয়েছে ৮০ ওভারে ৬ উইকেটে ৩৩৯। জন্মদিনে শতক হাঁকানো অশ্বিন অপরাজিত আছেন ১০২ রানে, আর জাদেজার নামের পাশে রয়েছে ৮৬ রান।
অথচ দিনের শুরুটা দেখে কে ভেবেছিল, এভাবে বাংলাদেশ দল ছন্দ হারিয়ে ফেলবে? প্রথম ঘণ্টায় নিখুঁত লাইন-লেন্থ বজায় রেখে বোলিং করা হাসান শুরুতেই রোহিত শর্মাকে লেগ বিফোরের ফাঁদে প্রায় ফেলেই দিয়েছিলেন। সেযাত্রায়ায় ভারত অধিনায়ক বেঁচে যান আম্পায়ারস কলে। তবে এই লড়াইয়ে শেষ হাসি হাসেন হাসানই।
দিনের ষষ্ঠ ওভারে হাসানের অফস্ট্যাম্পের একটু বাইরে পিচ করা ডেলিভারিতে ব্যাটের কানায় লেগে প্রথম স্লিপে ক্যাচ দেন রোহিত। নিচু হয়ে আসা ক্যাচ নিতে ভুল করেননি শান্ত। পরের ওভারেই ফের হাসানের আঘাত।
এবার তার শিকার শুবমান গিল। লেগ স্টাম্পের অনেক বাইরের বল তাড়া করতে গিয়ে ধরা পড়েন উইকেটরক্ষক লিটন দাসের হাতে। চাপে থাকা ভারতকে নিজের করা পরবর্তী ওভারে সবচেয়ে বড় ধাক্কাটা দেন হাসান।
সকালের উইকেটে মুভমেন্ট ছিল। সেটা কাজে লাগিয়ে দুর্দান্ত সেই স্পেলে নতুন বলটাকে কথা বলাচ্ছিলেন হাসান। সাজিয়ে বসেছিলেন ইনসুইং আউটসুইংয়ের পসরা। বিরাট কোহলিকে শিকার বানান ফাঁদে ফেলে। অফস্ট্যাম্পের বেশ বাইরের বল তাড়া করায় দুর্বলতা রয়েছে ভারতের এই তারকা ব্যাটারের। তার আরেকটি নজির দেখিয়ে কোহলি সাজঘরে ফেরেন মাত্র ছয় রানে। এর মধ্য দিয়ে নিজের সবশেষ ২৯ ইনিংসে মাত্র তিন বার এক অঙ্কের ঘরে আউট হলেন তিনি, আর প্রতিবারই প্রতিপক্ষ ছিল বাংলাদেশ।
৩৪ রানে তিন উইকেট হারানো ভারতকে একপ্রান্ত আগলে আশা দেখান ইয়াশাশভি জয়সওয়াল। সাথে পান এই টেস্ট দিয়ে প্রায় দুই বছর পর লাল বলের ক্রিকেটে ফেরা কিপার-ব্যাটার রিশাভ পান্তকে।
আর দলের হাল ধরতে দুজনই পাল্টা আক্রমণের সূচনা করেন। ফলে ভালো বোলিং করলেও রান আটকাতে পারছিলেন না বোলাররা। সেই প্রক্রিয়ায় কিছু সুযোগও এসেছিল। লাঞ্চ বিরতির তাসকিন আহমেদের বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়েও বেঁচে যান জয়সওয়াল। তবে সেটা তালুবন্দী করতে পারেননি শাদমান ইসলাম।
বিরতির পরই কাঙ্ক্ষিত ব্রেকথ্রু এনে দেন সেই হাসানই। অতি আগ্রাসী হতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ৬ বাউন্ডারিতে ৩৯ রান করে।
দুপুরের খাবার শেষে ফিরেই আউট পান্ত। অ্যাটাকিং হতে গিয়েই ডেকে আনলেন বিপদ। স্ল্যাশ করতে গিয়ে ক্যাচ দেন লিটনকে। চার উইকেটের চারটাই হাসানের। এরপর লোকেশ রাহুলকে নিয়ে এগিয়ে যান জয়সওয়াল। অন্যপ্রান্তে রাহুল কিছুটা দেখেশুনে খেললেও রানের চাকা সচল রাখেন তরুণ এই বাঁহাতি ওপেনার। তুলে নেন ফিফটি। ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ টেস্টের সবগুলোতেই অন্তত এক ইনিংসে ফিফটি বা তার চেয়ে বেশি রানের কীর্তি গড়েছেন ভারত ওপেনার।
তবে এরপর বেশিক্ষন টিকতে পারেননি জয়সওয়াল। গতিময় পেসার নাহিদ রানার বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে শেষ হয় তার ইনিংস। ক্যাচ নেন শাদমান। এর পরের ওভারেই আবারও উইকেট। এবার ১৬ রান করা রাহুলকে শর্ট লেগে ক্যাচ বানান মিরাজ।
দেড়শোর আগেই ৬ উইকেট হারিয়ে ভারত তখন বিপদে। চা বিরতির আগে জুটি বাঁধা অশ্বিন ও জাদেজার ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই শুরু সেখান থেকেই। শুরুর দিকে দুজনই খোলসবন্দী থাকলেও ক্রমেই রানের চাকা সচল করেন দুজনই।
বাংলাদেশ বোলারদের চাপে ফেলে কিছুটা ফ্ল্যাট হয়ে আসা পিচ, পুরনো বল সাথে বোলারদের ক্লান্তি কাজটা করেছে সহজ। ঘরের মাঠে অশ্বিন ব্যাট করেছেন যেন ওয়ানডে মেজাজে। ৫৩ ওভারে প্রথম বোলিংয়ে আসা সাকিবকে দুজনই টার্গেট করেছেন শুরু থেকে। প্রথম দুই ওভারেই সাকিব দেন ২১ রান। যার মধ্যে জাদেজা একাই মারেন তিনটি চার ও একটি ছক্কা।
উইকেটে দুই সেট ব্যাটসম্যান। পিচে মুভমেন্ট নেই বললেই চলে। পেসাররা হয়ে পড়েছেন ক্লান্ত, স্পিনাররা সুবিধা করতে পারছেন না মোটেও। এসবের ফলে দিনের শেষের দিকে অনায়াসে রান বাড়ান দুই ব্যাটার। শেষ সেশনে ৩২ ওভারে কোন উইকেট না হারিয়ে ভারত তুলেছে ১৬৩। অন্তিম সময়ে সেঞ্চুরির দেখা পান অশ্বিন।
১৮ ওভারে চার মেডেনে ৫৮ রানে চার উইকেট নিয়ে হাসানই বাংলাদেশের সেরা বোলার।
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে