১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১:৪৩ এম
টেস্ট স্ট্যাটাস পাওয়ার পর থেকে বাংলাদেশ দল অনেক ঐতিহাসিক জয়ের খুব কাছ থেকে ফিরে এসেছে স্রেফ অভিজ্ঞতার কমতির কারণে। ম্যাচের লাগাম নিজেদের হাতে থাকা অবস্থায় আবেগ নিয়ন্ত্রণ না করতে পারায় জয়ের খুব কাছে গিয়ে হারতে হয়েছে বারবার। তবে সাম্প্রতিক সময়ে এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ দলকে দেখা যাচ্ছে বেশ পেশাদার হিসেবে। পরিবর্তনটা চোখে পড়ছে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তরও। তার মতে, অভিজ্ঞতাই তাদের স্থির থাকতে সাহায্য করছে এখন।
বাংলাদেশ দল এখন আছে ভারত সফরে, আর কাকতালীয়ভাবে এই দলটির বিপক্ষেই বাংলাদেশ দল সম্ভবত তাদের ইতিহাসের সবচেয়ে দুঃসহ হারের স্বাদ পেয়েছে। ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ জিততে এক পর্যায়ে মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহরা ক্রিজে থাকা অবস্থায় প্রয়োজন ছিল ৩ বলে ২ রান। সেই ম্যাচও শেষ পর্যন্ত ভারত ম্যাচটি জিতে যায় এক রানে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এমন নাটকীয় হারের ঘটনা রয়েছে আরও অনেক।
পাকিস্তানকে ২-০ তে টেস্ট সিরিজে হারানোর পথে কঠিন পরিস্থিতিতে অবশ্য খেই হারায়নি বাংলাদেশ। ভারত সিরিজের আগে সংবাদ সম্মেলনে এর শান্ত শোনালেন এর রহস্য। “অনেক ক্রিকেটার গত ১০-১৫ বছর ধরে খেলছে। অনেক ক্রিকেটার অভিজ্ঞ হয়েছে। তাই গত কয়েকবছর ধরে এখন আমরা আর খুব বেশি আবেগপ্রবণ হই না। আমরা এখন নিজেদের আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। জিতে গেলে বা হেরে গেলে কী হবে, সেটা নিয়ে চিন্তা না করে আমরা ম্যাচের ব্যাপারে ভাবতে পারি। প্রতিটি ম্যাচে আমরা শতভাগ দেওয়ার চেষ্টা করি। তাই আমাদের এখন শান্ত মনে হয় এবং প্রতিটি পরিকল্পনা অনুসরণ করার চেষ্টা করি।”
শান্ত যা বলেছেন, পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে বাংলাদেশ দল সেটার দুর্দান্ত সাক্ষরও রেখেছে। দ্বিতীয় টেস্টে পাকিস্তানের ২৭৪ রানের জবাবে ২৬ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর ঘুরে দাঁড়িয়ে শেষ পর্যন্ত সেই টেস্ট ৬ উইকেটে জেতে সাকিব-মুশফিকরা। প্রতিপক্ষকে তাদের ঘরের মাটিতে যেভাবে গুঁড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ, সেটা ভারত সিরিজেও দিচ্ছে বাড়তি অনুপ্রেরণা।
শান্ত বলেছেন, আগের সিরিজের সাফল্যকে ভারত সিরিজে ভালো করতে তাদের বাড়তি সাহস যোগাবে। “পাকিস্তানের বিপক্ষে আমরা খুব ভালো ক্রিকেট খেলেছি। সেটি এখন অতীত। তবে যেটা বললেন, এটি আমাদের অনেক আত্মবিশ্বাস দিয়েছে। আমরা এখানে নতুন সিরিজ খেলতে এসেছি। আমাদের ড্রেসিং রুম বিশ্বাস করে, এখানে আমরা খুব ভালো ক্রিকেট খেলতে পারব। আমরা ফলাফল নিয়ে ভাবছি না। প্রক্রিয়া অনুসরণের চেষ্টা করছি।”
নিজেদের দেশে ভারত সবসময়ই ভীষণ প্রতাপশালী একটি দল। আর টেস্ট ক্রিকেটে সেই শক্তিমত্তার জায়গা আরও বেশি। রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, রিশাভ পান্তদের নিয়ে গড়া ভারতের ব্যাটিং লাইনআপ ভীষণ শক্তিশালী। সাথে রয়েছে সমান শক্তির পেস ও স্পিন আক্রমণও। চেন্নাইয়ের লাল বলের উইকেটে স্পিনাররাই হতে পারেন তুরুপের তাস। আর সেটা হলে বাংলাদেশের জন্য মাথাব্যথার কারণ হতে পারেন অশ্বিন-জাদেজারা।
প্রবল শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে সামলাতে তাই নিজেদের সেরা ক্রিকেট খেলার আশা শান্তর। “তারা খুবই মানসম্পন্ন দল। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিংয়ের প্রতিটি দিক তাদের স্বয়ংসম্পূর্ণ। তবে আমরা কন্ডিশন ও প্রতিপক্ষ নিয়ে ভাবছি না। নিজেদের নিয়ে চিন্তা করছি। আমরা যদি নিজেদের পরিকল্পনা অনুসরণ করে বাস্তবায়ন করতে পারি, তাহলে খুব ভালো ম্যাচ হবে।”
ভারতের টার্নিং উইকেটে দেশটির স্পিনাররা ব্যাটারদের রীতিমত খাবি খাওয়ান ঘূর্ণি জাদুতে। কিংবদন্তি রবিচন্দ্রন অশ্বিন ছাড়াও আছেন দুই বাঁহাতি স্পিনার রবীন্দ্র জাদেজা, আকসার প্যাটেল ও চায়নাম্যান কুলদীপ যাদব। একাদশে তিন স্পিনার নিয়ে ভারত মাঠে নামলে তাই বাংলাদেশের মূল চ্যালেঞ্জটা হবে এই বিভাগেই নিজেদের স্পিন খেলার দক্ষতার সর্বোচ্চটা মেলে ধরা।
শান্ত অবশ্য পেস বা স্পিন নিয়ে আলাদাভাবে চিন্তা করার পক্ষে নন। “আমাদের খুব ভালো অভিজ্ঞ স্পিন আক্রমণ আছে। গত কয়েক বছর ধরে আমাদের পেস বিভাগও দারুণ। আমি জানি, তারা তেমন অভিজ্ঞ নয়। তবে সামর্থ্য আছে। আমি স্পিন বা পেস নিয়ে ভাবছি না। আমাদের যে কন্ডিশন দেওয়া হবে, দ্রুত মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করব। আশা করি, আমাদের ক্রিকেটাররা দ্রুত মানিয়ে নেবে এবং দলের জন্য ভালো করবে।”
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯:৪৫ পিএম
স্কোয়াডে চারজন স্পিনার থাকলেও ভারতের মাটিতে চেন্নাইয়ে বাংলাদেশ দল খেলছে তিন পেসার নিয়ে - বছর কয়েক আগেও এই দৃশ্য অকল্পনীয় বলেই ভাবা হত। তবে বর্তমান বাংলাদেশ যে ভিন্ন ধাতুতে গড়া। সব কন্ডিশনের জন্যই বাংলাদেশে এখন রয়েছে ভীষণ কার্যকর একটি ‘পেস ব্যাটারি’। চেন্নাই টেস্টের প্রথম দিনের প্রথম সেশনে প্রতিপক্ষ শিবিরে কাঁপন ধরিয়েছেন হাসান মাহমুদ। নাহিদ রানাও কম যাননি। ধারাভাষ্যকার হিসেবে কাজ করা তামিম ইকবাল জানিয়েছেন, বাংলাদেশের পেসারদের এই দারুণ পারফরম্যান্সের পেছনে বড় অবদান রেখেছেন মুমিনুল হক।
খুব বেশি সময় আগের কথা নয়, যখন দেশের মাটিতে বাংলাদেশ টেস্ট খেলত একাদশে মাত্র এক পেসার নিয়ে। তাতে ঘরের মাঠে স্পিন উইকেট বানিয়ে সাফল্য মিললেও বিদেশের মাটিতে গিয়ে খাবি খেতে হত। কারণ, সেখানে পেসাররাই মূলত ব্যবধান গড়ে দেন। ২০১৯ সালে টেস্ট দলের নেতৃত্ব পেয়ে এই চিত্রে পরিবর্তন আনার পদক্ষেপ নেন মুমিনুল। তার সময়েই একাদশে পেসাররা শুধু বেশি বেশি জায়গায় পাওয়াই নয়, সুযোগ পান দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার। বাঁহাতি এই ব্যাটার এখন আর অধিনায়ক না থাকলেও সেই ধারা এখনও চলছে, যার সুফল পাচ্ছে দল।
প্রথম দিনের খেলা চলাকালীন ধারাভাষ্য দেওয়ার সময় তামিম তুলে ধরেন বাংলাদেশের পেস বিপ্লবে অধিনায়ক মুমিনুলের ভূমিকা। “আমি একবার প্রথম শ্রেণির একটি ম্যাচে মুমিনুলকে আক্রমণে স্পিনার আনার পরামর্শ দিয়েছিলাম। কিন্তু মুমিনুল স্পষ্ট বলে দেন, “ওরা (পেসার) যদি এখন বোলিং না করে, তাহলে ওরা কখনই শিখতে পারবে না। তাদের শিখতে দিন।”
তামিম যা বলেছেন, বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে একসময় সেই ঘটনা অহরহই ঘটত। পেসারদের দলগুলো ব্যবহার করত শুরুর দিকে কয়েকটি ওভার করানো এবং বল পুরনো করার কাজে। ফলে, এমনও ম্যাচ গেছে যেখানে দুজন পেসার মিলে ২০ ওভারও বল করতে পারেননি। ক্ষেত্রবিশেষে গোটা একটি ইনিংসেই দুই প্রান্ত থেকেই স্পিনারদের বোলিং করার ঘটনাও ছিল।
ধারাভাষ্যে সেটাই তুলে ধরে তামিম বলেছেন, একটা সময় বাংলাদেশের পেসারা ঘরোয়া ক্রিকেটেও সারা দিনে পাঁচ ওভারের মত বল করার সুযোগ পেতেন। মুমিনুল অধিনায়ক হয়েই পেসারদের দিনে কমপক্ষে ১৫ থেকে ২০ ওভার বোলিং করাতে বাধ্য করেন। আর এই কাজটি তিনি করেন ঘরোয়া ক্রিকেটের কোচ ও অধিনায়কদের সাথে পরামর্শ করে।
চেন্নাই টেস্টের প্রথম দিনে এখন পর্যন্ত ৫৩ ওভার শেষে প্রথম ইনিংসের ভারতের স্কোর ৬ উইকেটে ২০৮। চার উইকেট নিয়েছেন হাসান মাহমুদ, একটি নিয়েছেন আরেক তরুণ পেসার নাহিদ রানা। অন্য উইকেটটি নিয়েছেন অফ স্পিনার মেহেদি হাসান মিরাজ।
পাকিস্তানে ইতিহাস গড়ার পর বাংলাদেশের সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ। টেস্ট ক্রিকেটে এবার নাজমুল হোসেন শান্তদের প্রতিপক্ষ এই ফরম্যাটের সবচেয়ে ধারাবাহিক দলগুলোর একটি ভারত। তাদেরই ঘরের মাঠে কঠিনতম ক্রিকেটীয় লড়াইয়ের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। যে লড়াইয়ে ভাগ্যটা অবশ্য শুরুতেই পাশে পেল বাংলাদেশ। প্রথম টেস্টে টস জিতে আগে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশের অধিনায়ক শান্ত।
মূলত উইকেটের ময়েশ্চার ব্যবহার করতেই এমন সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের। চিদাম্বরম স্টেডিয়ামের আকাশে এই মুহূর্তে খানিকটা মেঘও আছে। ফলে সকাল বেলা ভারতের পেস আক্রমণের সামনে পড়তে চায়নি বাংলাদেশ। বরং বাংলাদেশের তরুণ পেসাররাই চ্যালেঞ্জ জানাতে চায় ভারতের ব্যাটারদের।
আগেই অবশ্য জানা গিয়ে ছিল এই টেস্টটা হবে লাল মাটির উইকেটে। যেখানে স্পিনারদের থেকে পেসাররাই বেশি সুবিধা পেয়ে থাকেন। দুই দলের একাদশেও সেই বার্তাই স্পষ্ট। বাংলাদেশ ও ভারত দুই দলেই আছেন তিন জন করে স্পিনার।
বাংলাদেশ মাঠে নামছে পাকিস্তানের বিপক্ষে তাদের শেষ ম্যাচের একাদশ নিয়ে। পেস আক্রমণে আছেন তাসকিন আহমেদ, হাসান মাহমুদ ও নাহিদ রানা। আর স্পিন সামলাবেন দুই অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান ও মেহেদী হাসান মিরাজ। ব্যাট হাতে ওপেন করার জন্য এই ম্যাচেও ভরসা করা হচ্ছে সাদমান ইসলাম ও জাকির হাসান জুটির ওপরেই।
ইনজুরি কাটিয়ে প্রায় দুই বছর পর টেস্ট ক্রিকেটে ফিরলেন ঋষাভ পান্ত। ভারতের একাদশে পেসার হিসেবে আছেন আকাশ দীপ, যশপ্রীত বুমরা ও মোহাম্মদ সিরাজ। ব্যাট হাতে অধিনায়ক রোহিত শর্মার সাথে ওপেন করছেন যশস্বী জয়সোয়াল।
বাংলাদেশের একাদশঃ নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), জাকির হাসান, সাদমান ইসলাম, মুমিনুল হক, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, লিটন দাস, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ, নাহিদ রানা ও হাসান মাহমুদ।
ভারতের একাদশঃ রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), যশস্বী জয়সোয়াল, শুবমান গিল, বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুল, রবীন্দ্র জাদেজা, ঋষভ পান্ত, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, আকাশ দীপ, যশপ্রীত বুমরা ও মোহাম্মদ সিরাজ।
খেলাটা যেখানেই হোক, সেটা ঢাকা, চেন্নাই, দুবাই, মেলবোর্ন - বিরাট কোহলি সবসময় সবজায়গায় থাকেন একই। নিজের নামের মতো। নামটা 'কিং কোহলি...' আমি বলছি না। বিশ্ব ক্রিকেটের সব অনুরাগীরাই তাকে এই নামেই চেনেন, ডাকেন। দিল্লির ‘চিকু’ যেনো পুরো ভারতীয় ক্রিকেটের অথবা তারচেয়েও বড় কিছু।
এই বছরই কোহলি ভারতের হয়ে টি-টোয়েন্টিকে বিদায় বলেছেন বিশ্বকাপ ট্রফিটা উঁচিয়ে। এখন বাড়তি নজর তাই টেস্ট ক্রিকেটে। অবশ্য সেটা সবসময় ছিল তার। এই ফরম্যাটকেই মেনেছেন, বলেছেন সেরা বলে। চেন্নাই টেস্টের আগেও কিন্তু বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ভাবনার কারণ এক কোহলি।
তবে বাংলাদেশের বোলাররা কোহলিকে থামাতে পারেন। সাত বাংলাদেশি বোলার কোহলিকে আউট করেছেন। এরমধ্যে তাইজুল ইসলাম সর্বোচ্চ দুবার। চিপকে কী খেলা হবে এই স্পিনারের, তার জন্যও করতে হচ্ছে অপেক্ষা। তাইজুল ছাড়াও মেহেদী হাসান মিরাজ, সাকিব আল হাসান, এবাদত হোসেন, আবু জায়েদ রাহি, তাসকিন আহমেদ, জুবায়ের লিখনরাও আছেন সেই তালিকায়। চিপকে অবশ্য জোড়া ইনিংস পাচ্ছে, সুযোগ থাকবে কানপুরেও।
এরই মধ্যে ক্রিকেটের তিন ফরম্যাটে কোহলিকে বাংলাদেশিদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬ বার আউট করেছেন সাকিব। একবার বোল্ডের সাথে এক স্টাম্পিং, ফিল্ডাররা সাহায্য করেছে চারবার। টেস্টে একবার হলেও ওয়ানডে পাঁচ আর বাংলাদেশের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে আরেকবার।
এমনিতে কোহলি মানেই যেকোনো মানদণ্ডে ৫০ এর বেশি গড়। বাংলাদেশের সাথেও তাই। ৯ ইনিংসের কোহলি রান করেছেন ৪৩৭। গড় ৫৪ এর বেশি। দুই সেঞ্চুরির কোহলির ব্যাটে রয়েছে ডাবল সেঞ্চুরিও।
চেন্নাইয়ে বুধবারে সাকিব ব্যাট হাতেই ব্যস্ত ছিলেন, বল হাতে না। কাউন্টিতে সারের হয়ে ম্যাচে ৯ উইকেট তোলা সাকিব অবশ্য বল হাতেও ফিরতে চাইবেন, ফেরাতে চাইবেন কোহলিকে।
একটা তথ্য বলে রাখা ভালো, এশিয়ান স্পিনারদের মধ্যে তিন ফরম্যাটে সাকিবকে বেশিবার আউট করা বোলার সাকিব। সাকিবরা ব্যাটিংয়ে ব্যস্ত থাকলেও কোহলির জন্য বুধবারের চিপক ব্যস্ত থাকেনি। ৪৪ টেস্ট গড়ের চিপকে যা ম্যাচে না থাকলেও হলো, বাংলাদেশিরা তো তাই চাইবে! আর চাইবে সাকিব বা অন্য যেকেউ ফেরাক কোহলিকে।
২২ ঘণ্টা আগে
২৩ ঘণ্টা আগে
১ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
২২ ঘণ্টা আগে
২৩ ঘণ্টা আগে
১ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
২২ ঘণ্টা আগে
২৩ ঘণ্টা আগে
১ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
২২ ঘণ্টা আগে
২৩ ঘণ্টা আগে
১ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে