২০২৭ সালে সৌদি আরবে হতে যাওয়া এশিয়ান কাপের বাছাইপর্বের ড্র সোমবার
এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সদর দপ্তর মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে সম্পন্ন হয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের গ্রুপে পড়েছে শক্তিশালী ভারত।
২৪ দল নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে সৌদিতে হতে যাওয়া এশিয়ান কাপ। সেই আসরের মূলপর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে হলে বাছাইপর্ব পার করতে হবে বাংলাদেশকে। গত ২৮ নভেম্বর প্রকাশিত ফিফার সবশেষ র্যাংকিং অনুযায়ী এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। র্যাংকিং অনুসারে দলগুলো চারটি পটে ছিল।
আগামী বছরের মার্চে শুরু হয়ে ২০২৬ সালের মার্চ বছর পর্যন্ত এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচগুলো মাঠে গড়াবে। বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে আর ম্যাচটি হবে ভারতের মাটিতে।
বাছাইয়ের সেই ড্রয়ে বাংলাদেশ আছে গ্রুপ সি-তে। ভারত বাদে এই এই গ্রুপের অন্য দুই দল হংকং ও সিঙ্গাপুর।
২৪ দল মোট ৬টি গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলবে, প্রতিটি গ্রুপে রয়েছে চারটি করে দল। ম্যাচ হবে হোম ও অ্যাওয়ে পদ্ধতিতে। প্রতিটি গ্রুপ চ্যাম্পিয়নরা এশিয়া কাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে।
এশিয়ান কাপের বাছাইয়ে বাংলাদেশের ম্যাচ সূচি :
২৫ মার্চ (২০২৫) : ভারত-বাংলাদেশ
১০ জুন: বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর
৯ অক্টোবর: বাংলাদেশ-হংকং
১৪ অক্টোবর: হংকং-বাংলাদেশ
১৮ নভেম্বর: বাংলাদেশ-ভারত
৩১ মার্চ (২০২৬) : সিঙ্গাপুর-বাংলাদেশ
১০ দিন আগে
২০ দিন আগে
২০ দিন আগে
২০ দিন আগে
২৩ দিন আগে
প্রতিভার কারণে রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দেওয়ার আগেই পড়ে গিয়েছিল হইচই। আর্দা গুলের তাতে পেয়ে যান ‘তুর্কিশ মেসি’ খেতাবও। তবে স্প্যানিশ ক্লাবটিতে নিয়মিত খেলার সুযোগ মিলছে না তার। অবশ্য সতীর্থ হিসেবে লুকা মদ্রিচের মত গ্রেট মিডফিল্ডারকে পাওয়ায় শেখার ভিতটাও হচ্ছে মজবুত। গুলের মনে করেন, ক্রোয়াট তারকা তার সামর্থ্যে আস্থা বাড়িয়ে দিচ্ছে।
রিয়ালে এটি গুলেরের দ্বিতীয় মৌসুম। আক্রমণভাগে কিলিয়ান এমবাপে, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, রদ্রিগো, ব্রাহিমরা থাকায় একাদশে নিয়মিত হতে পারছেন না তরুণ এই ফরোয়ার্ড। তবে এর মাঝেও যখন খেলছেন, বারবার নিজেকে প্রমাণ করেছেন। তবে বেশি বেশি খেলার সুযোগ না পেলে সেটা আত্মবিশ্বাসে ধরাতে পারে চিড়।
তবে প্লেয়ারস ট্রিবিউনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গুলের বলেছেন, মদ্রিচের কারণে তিনি নিজের ওপর বিশ্বাস হারাননি।
“সাধারণত একটা বড় ম্যাচে গোল করলে বা ব্যবধান গড়ে দেওয়া কিছু করলে আপনি অনুভব করবেন যে আপনি একটা নতুন ক্লাবে এসেছেন। তবে আমার জন্য সেই মুহূর্তটি আসলে ছিল যখন আমরা একটা ম্যাচে বাক্সের বাইরে একটি ফ্রি কিক পাই…আমি বেঞ্চে ছিলাম, মদ্রিচ এসে বললেন যে এটা আমার নেওয়া উচিত। এমন ছোট ছোট ব্যাপারগুলো অনেক অর্থ বহন করে।”
এই মৌসুমে মোট ৩৫টি ম্যাচ খেলেছেন গুলের, যার অধিকাংশই বদলি হিসেবে। ১ হাজার ৪৭১ মিনিট খেলে গোল করেছেন ৫টি, আর অ্যাসিস্ট ৯টি। সাম্প্রতিক সময়ে বক্সের বাইরে থেকে রিয়ালের ফ্রি-কিক বা কর্নার নেওয়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকছেন ২০ বছর বয়সী গুলেরই।
এখানেও মদ্রিচের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন গুলের।
“সম্প্রতি আরও একটি ম্যাচ ছিল যেখানে বিরতির আগে আমি বেঞ্চে ছিলাম। মদ্রিচ আমাকে বললেন, ‘প্রস্তুত হয়ে যাও, তোমাকে মাঠে নামা দরকার।’ এই কিংবদন্তি সর্বকালের অন্যতম সেরা মিডফিল্ডার, আর এখন তিনি আমাকে ম্যাচের ভাগ্য ঘুরিয়ে দেওয়ার জন্য আস্থা রাখছেন করছেন। এটা আমাকে খুব স্পর্শ করেছিল।”
দশ বছর ধরে না জেতা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে এই মৌসুমে পথচলা ছিল দুর্দান্তই। তবে ইন্তার মিলানের কাছে সেমিফাইনালে হেরে বার্সেলোনার বিদায় ঘণ্টা বেজেছে ইউরোপ সেরার লড়াইয়ে। তবে ভালোভাবেই টিকে আছে লা লিগা জয়ের আশা। কোচ হান্সি ফ্লিকের কাছে স্পেনের সেরা হওয়াটাই বেশি গৌরবময় মনে হচ্ছে। তার মতে, আসল শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই লা লিগাতেই হয়।
সেই ২০১৫ সালে সবশেষ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছিল বার্সেলোনা। এর মাঝে লা লিগা কয়েকবার জিতলেও সমর্থকদের একটা হাহাকার রয়েছে ইউরোপিয়ান শিরোপা জেতা নিয়ে। এই মৌসুমে সেমিফাইনাল পর্যন্ত সেই লড়াইয়ে বেশ এগিয়েই ছিল ফ্লিকের দল। তবে ইন্তারের কাছে ৭-৬ ব্যবধানে হেরে থামতে হয়েছে ফাইনালের আগেই। ফলে কোপা দেল রে বাদে বার্সেলোনার শিরোপা জয়ের আশা কেবল লা লিগায়, যেখানে তারা রিয়াল মাদ্রিদের চেয়ে চার পয়েন্টে এগিয়ে আছে শীর্ষে।
আরও পড়ুন
আনুষ্ঠানিকভাবেই লেভারকুসেনকে বিদায় জানিয়ে দিলেন আলোনসো |
![]() |
রোববারের এল ক্লাসিকোর আগে সংবাদ সম্মেলনে ফ্লিক বলেছেন, লা লিগাই সবচেয়ে কঠিন লাগছে তার কাছে। “লা লিগাই সবচেয়ে কঠিন প্রতিযোগিতা। আপনাকে ৩৮টা ম্যাচ খেলতে হয়, আর এটার শেষে আপনি যদি সবার ওপরে থাকেন, তাহলে আপনার জন্য এটাই হবে সবচেয়ে কঠিন শিরোপা।”
এল ক্লাসিকোর আগে চার পয়েন্টে এগিয়ে থাকায় অনেকেই মনে করছেন, লা লিগা জয়ে বার্সেলোনাই ফেভারিট। এমনকি হেরে গেলেও যে নিজেদের ভাগ্য থাকতে তাদের হাতেই। তবে তবে ফ্লিক তাতে একমত নন।
“আপনি যদি খেলোয়াড়দের জিজ্ঞাসা করেন, ক্লাসিকো এমন একটা ম্যাচ যেখানে তারা সবসময় জিততে চাইবে। পয়েন্ট টেবিলের অবস্থানে কিছু যায় আসে না। আমরা স্রেফ সবকিছু উজাড় করে দেওয়ার দিকেই তাকিয়ে আছি।“
চলতি মৌসুমে এল ক্লাসিকোতে বার্সেলোনার ফর্ম দুর্দান্ত। স্প্যানিশ সুপার কাপ, কোপা দেল রের ফাইনালের সাথে লা লিগায় প্রথম সাক্ষাতেও জিতেছিল ফ্লিকের দল। সাথে রয়েছে এবারের ম্যাচের আগে রিয়ালের চোটের ধাক্কায় জেরবার এক স্কোয়াড, যেখানে মূল ডিফেন্ডারদের প্রায় সবাই ছিটকে গেছেন চোটে।
এরপরও সহজ ম্যাচের আশা করছেন না বার্সেলোনা কোচ।
“আপনি জানেন না এই ধরণের ম্যাচে কী হতে পারে। আমরা বিশ্বের অন্যতম সেরা দুই দল নিয়ে কথা বলছি। হয়ত এটা রিয়ালের মাঠে হওয়া ম্যাচ থেকে আলাদা হতে পারে। দুই দলই তিন পয়েন্টের জন্য লড়বে। আশা করি সেটা আমরাই পাব।“
১৭ বছরের কোচিং ক্যারিয়ারের শুরুতেই পেয়েছেন দুহাতে সাফল্য। এরপর থেকে প্রায় নিয়মিতভাবেই কোচ হিসেবে কেবল সফলতার মুখই দেখেছেন পেপ গার্দিওলা। তবে চলতি মৌসুমটা তার নিজের ও ম্যানচেস্টার সিটির জন্য কাটছে ভুলে যাওয়ার মতোই। প্রিমিয়ার লিগে শিরোপার লড়াই থেকে বাদ পড়ার সাথে চ্যাম্পিয়ন্স লিগেও বিদায় নিতে হয়েছে আগেভাগেই। সিটি কোচের কাছে তাই এটিকেই তার ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বাজে মৌসুম বলেই মনে হচ্ছে।
গত চারবারের লিগ চ্যাম্পিয়ন সিটি এবার মৌসুমের শুরুতেই শিরোপা দৌড় থেকে ছিটকে পড়ে ভীষণ অধারাবাহিক পারফরম্যান্স উপহার দিয়ে। এই মুহূর্তে মূল লড়াই শীর্ষ চারে থাকা নিয়ে। কারাবাও কাপ থেকে বিদায় নেওয়ার সাথে রয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে প্রথম নকআউট রাউন্ডেই রিয়াল মাদ্রিদের কাছে হেরে বিদায়। এফএ কাপের ফাইনালে ক্রিস্টাল প্যালেসকে হারাতে পারলেই কেবল এড়ানো যাবে শিরোপাহীন মৌসুম।
আরও পড়ুন
আনুষ্ঠানিকভাবেই লেভারকুসেনকে বিদায় জানিয়ে দিলেন আলোনসো |
![]() |
শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে সাবেক বার্সেলোনা ও বায়ার্ন মিউনিখ কোচ বলেছেন, এরচেয়ে কঠিন সময় তার ক্যারিয়ারে আসেনি।
“নিঃসন্দেহে এটাই ছিল সবচেয়ে কঠিন মৌসুম। এই মৌসুমে অনেক চাপ ছিল। অনেক অনেক বেশি। আপনি যখন জয়ী হতে পারবেন না, তখন এটা মানসিকভাবে আরও চ্যালেঞ্জিং হয়ে যায়। প্রস্তুতি নেওয়া, মেজাজ ঠিক রাখা সবকিছুই কঠিন হয়ে যায়। এটা আগের যেসব মৌসুমে আমরা শিরোপার জন্য লড়েছি, তার চেয়ে অনেক কঠিন ছিল।”
গত বছর গার্দিওলা সিটির সাথে চুক্তি নবায়ন করেছেন ২০২৭ সাল পর্যন্ত। ৫৪ বছর বয়সী এই কোচ তিনটি দেশের লিগ (লা লিগা, বুন্দেসলিগা, প্রিমিয়ার লিগ) মিলিয়ে মোট ১২টি শিরোপা এবং তিন বার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছেন। সিটি তাদের ইতিহাসের সেরা সময় পার করছে তার হাত ধরেই। সাবেক স্পেন মিডফিল্ডারের কোচিংয়ে দলটি জিতেছে নিজেদের প্রথম চ্যাম্পিয়ন্স লিগ এবং ট্রেবল জয়ের স্বাদও।
গার্দিওলা অবশ্য মনে করেন, আগামী মৌসুমে তার প্রমাণ করার মতো অনেক কিছুই থাকবে।
“প্রতিবারই আমাদের নিজেদের প্রমাণ করতে হয়। আমি যখন খেলোয়াড়দের বলতে শুনি, ‘আমি আমার ক্যারিয়ারে যা করার করেছি, আমার আর কিছু প্রমাণ করার নেই’ - তখন আমার কাছে মনে হয় এটা পুরোপুরি ভুল। তারা যদি এভাবে চিন্তা করে, তাহলে তাদের অবসরে চলে যাওয়া উচিত।”
গত এক মাস ধরেই আলোচনা যেভাবে চলছিল দুই পক্ষকে ঘিরে, তাতে জাবি আলোনসোর লেভারকুসেনের দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়াটা ছিল কেবলই সময়ের ব্যাপার। সেই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই জার্মান ক্লাবটি ছাড়ার ঘোষণা দিলেন স্পেনের বিশ্বকাপ জয়ী এই মিডফিল্ডার।
শুক্রবার আলোনসো নিজেই নিশ্চিত করেছেন চলতি মৌসুম শেষে তার লেভারকুসেরন ছাড়ার বিষয়টি। চুক্তি ২০২৬ সাল পর্যন্ত থাকলেও দুই পক্ষের সম্মতির ভিত্তিতে আগেভাগেই সরে যাচ্ছেন তিনি।
আরও পড়ুন
মান বাঁচাতে ইউরোপা লিগ জিততে চান আমোরিম |
![]() |
এর মধ্য দিয়ে শেষ হতে যাচ্ছে আলোনসোর ছোট কোচিং ক্যারিয়ারের সেরা অধ্যায়। ২০২২ সালে পথ হারানো অবস্থায় দলটির কোচ যখন হন, তখন তার ছিল না শীর্ষ পর্যায়ে কোচিংয়ের অভিজ্ঞতা। তবে পূর্ণ প্রথম মৌসুমেই করেন বাজিমাত। লেভারকুসেনকে জেতান তাদের ইতিহাসের প্রথম বুন্দেসলিগা৷ নিয়ে যান ইউরোপা লিগের ফাইনালেও।
এই মৌসুমটা অবশ্য খুব একটা ভালো যাচ্ছে না তার দলের। শিরোপাহীন কাটলেও এই দফায়ও প্রশংসিত হয়েছে আলোনসোর আধুনিক কোচিং স্টাইল, বেশ আগে থেকেই মনে ধরেছে তার সাবেক ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের।
এই কারণেই কার্লো আনচেলত্তির যখনই বিদায় নেবেন, তার স্থলাভিষিক্ত হিসেবে ক্লাবটি তাকেই নজরে রেখেছে। চলতি মৌসুমের পর ইতালিয়ান চাকরি ছাড়া ও আলোনসোর কোচ হওয়ার তাই এখন কেবলই আনুষ্ঠানিক ঘোষণাটাই বাকি।
মার্কার তো দাবি, ক্লাবের সাবেক খেলোয়াড়ের সাথে তিন বছরের চুক্তিও নাকি সেরে ফেলেছে রিয়াল। তবে সেটা কার্যকর হবে ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের পর, যা হবে আগামী জুনে।
আরও পড়ুন
৫ বছর পর চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে পিএসজি |
![]() |
আলোনসো সাথে নিয়ে আসবেন তার সহকারী সেবাস পারিলাকে, যিনি রিয়াল মাদ্রিদের যুব একাডেমির কোচিংয়ে তার সময়ের সহকর্মী ছিলেন। তারা দুজন তখন থেকে একসাথে কাজ করছেন এবং আলোনসো তাকে তার কোচিং দর্শনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য বলেই মানেন।
সেমিফাইনালের ফিরতি লেগের বলেছিলেন, তারাই হয়ত প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে দল হিসেবে জিতবে ইউরোপিয়ান শিরোপা। ক্লাব ইতিহাসের সবচেয়ে বাজে প্রিমিয়ার লিগ মৌসুমে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের উল্টো চিত্র বিদ্যমান রয়েছে। ইউরোপা লিগের ফাইনালে পা রেখে রুবেন আমোরিম স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, মুখ রক্ষার জন্য হলেও তাদের এই শিরোপা জিততেই হবে।
বৃহস্পতিবার তাদের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে অ্যাথলেটিক বিলবাওকে ৪-১ গোলে হারায় ইউনাইটেড। দুই লেগ মিলিয়ে ৭-১ ব্যবধানে জিতে ফাইনালে গেছে আমোরিমের দল, যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ আরেক ইংলিশ ক্লাব টটেনহ্যাম হটস্পার। প্রিমিয়ার লিগে ১৫তম স্থানে থাকা ইউনাইটেডের জন্য এই প্রতিযোগিতায় সেরা হতে পারাটা হয়ে দাঁড়িয়েছে মান বাঁচানোর লড়াই। কারন, এখানে সেরা হতে পারলেও কেবল মিলবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের টিকিট।
আরও পড়ুন
৫ বছর পর চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে পিএসজি |
![]() |
আমোরিম তাই এখনই উচ্ছ্বাসে গা ভাসাতে নারাজ।
“এটা এমন একটা অনুভূতি যা বলে দেয় আমরা ভালো কিছু করতে পারি, এটা আমাদের ভক্তদের কিছু ফিরিয়ে দেওয়ার অনুভূতি, বিশেষ করে এই ধরণের একটা মৌসুমে। এটা কেবল আগামী বছর চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খেলার ব্যাপারই না। ফাইনাল নিয়ে আমি ইতিমধ্যেই চাপে আছি। আমরা যদি তা জিততে পারি, তাহলে এসবের আর কোনও মানে থাকবে না।”
ফাইনালের প্রতিপক্ষ টটেনহ্যামের অবস্থাও লিগে একই। তারা আছে ১৬তম স্থানে। ফলে ইউনাইটেডের মত দলটির আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খেলার আশা কেবল টিকে আছে এই ম্যাচকে কেন্দ্র করেই। দুই দলের জন্যই তাই ম্যাচটি হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘ডু অর ডাই’।
আমোরিম সেই চাপটা অনুভব করছেন।
“দুই দলই এমনভাবে খেলবে যেন কিছুই হারানোর নেই। কোচদের অবস্থানও প্রায় একই। আমরা দুজনেই লড়াই করছি।”