২৭ জুন ২০২৫, ৪:৩৩ পিএম
স্প্যানিশ ফুটবলে রেফারিংয়ে এসেছে বড় পরিবর্তন। রেফারিদের নিয়ে রিয়াল মাদ্রিদের টানা অভিযোগের প্রেক্ষিতে শেষ পর্যন্ত স্পেনের রেফারিং টেকনিক্যাল কমিটির সভাপতি লুইস মেদিনা কান্তালেখো ও ভিএআর প্রধান কার্লোস ক্লোস গোমেজকে বরখাস্ত করেছে স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন (আরএফইএফ)।
গত বৃহস্পতিবার আরএফইএফ-এর এক বিবৃতিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে বলা হয়, স্প্যানিশ ফুটবলে রেফারিং ব্যবস্থায় বড় ধরনের সংস্কারের অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নিয়েছে তারা৷
“স্পেনের রেফারিং ব্যবস্থায় নতুন যুগের সূচনা করতে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে। ফেডারেশন, পেশাদার ক্লাব ও রেফারিং কমিউনিটির প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত রেফারিং কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত এসেছে।”
২০২১ সালের ডিসেম্বর থেকে রেফারিং টেকনিক্যাল কমিটির দায়িত্বে ছিলেন কান্তালেখো। আর ক্লোস গোমেজ ছিলেন ভিএআরের টিমের দায়িত্বে। তবে চলতি মৌসুমে বেশ কিছু বিতর্কিত সিদ্ধান্তের জন্য বারবার সমালোচিত হয়েছেন দুজনই। আর এতে সবচেয়ে বেশি সোচ্চার ছিল রিয়ালই।
ক্লাবটি একাধিকবার রেফারিং নিয়ে প্রকাশ্যেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। অফিসিয়াল টিভি চ্যানেলে প্রায়ই ম্যাচ পরবর্তী প্রতিবেদনে রেফারিদের ভুল তুলে ধরেছে। এছাড়া ক্লাবের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটেও হারের জন্য সরাসরি রেফারিদের ভুল সিদ্ধান্তকে দায়ী করা হয়েছে। গত ফেব্রুয়ারিতে এস্পানিওলের কাছে লা লিগায় ১-০ গোলে হারের পর ফেডারেশন ও সরকারের উচ্চ ক্রীড়া পরিষদে রীতিমতো চিঠি দিয়ে অভিযোগও জমা দেয় রিয়াল।
আরএফইএফ জানিয়েছে, আগামী ২ জুলাই নতুন রেফারিং টেকনিক্যাল কমিটির কাঠামো এবং নেতৃত্ব ঘোষণা করা হবে। এই পরিবর্তনের মাধ্যমে রেফারিংয়ের স্বচ্ছতা ও পেশাদারিত্ব বৃদ্ধি পাবে বলে আশাবাদী স্প্যানিশ ফুটবল কর্তৃপক্ষ।
২৭ জুন ২০২৫, ৬:১২ পিএম
২৭ জুন ২০২৫, ১:১৬ পিএম
২৭ জুন ২০২৫, ১২:০৫ পিএম
আপনি এই নিউজের এই লাইনে যে সময়ের এসেছেন, ঠিক সেই সময়ের মধ্যে ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো কত টাকা আয় করতে পারেন? আন্দাজ করাটা একটু কঠিনই। তবে আল নাসরের সাথে নতুন চুক্তিতে পর্তুগাল তারকাকে প্রতি সেকেন্ডে ১৩ ইউরো করে গুনছে আল নাসর, খবর এমনটাই। ৪০ বছর বয়সী একজন ফুটবলারের জন্য যা অবিশ্বাস্যই বটে!
এক পর্যায়ে কিছুটা অনিশ্চয়তা তৈরি হলেও শেষ পর্যন্ত আল নাসরেই থেকে গেছেন রোনালদো। গত বৃহস্পতিবার সৌদি প্রো লিগের ক্লাবটির সাথে দুই বছরের জন্য চুক্তি নবায়ন করেছেন, যা চলবে ২০২৭ সালের জুন পর্যন্ত। আর এই চুক্তিতে পর্তুগাল তারকার জন্য রাখা হয়েছে চোখধাঁধানো সব বেতন-বোনাসের অর্থ।
নতুন চুক্তিতে বছরে রোনালদোর বেতন হবে ৪০০ মিলিয়ন ইউরো। মাসের হিসেবে ৩৩.৩৪ মিলিয়ন ইউরো। প্রতি দিন রোনালদো পকেটে পুরবেন ৭.৬ মিলিয়ন ইউরো। ঘন্টা হিসেবে সাবেক রিয়াল মাদ্রিদ তারকার আয় হবে ৪৬ হাজার ৩০০ ইউরো। প্রতি মিনিটে পাবেন ৭৭২ ইউরো। আর প্রতি সেকেন্ডে তার নামের পাশে যোগ হবে ১৩ ইউরো!
শুধু এখানেই থেমে নেই ৫ বারের ব্যালন ডি’অর জয়ী রোনালদোর প্রাপ্তির তালিকা। চুক্তিতে রাখা হয়েছে আরও কিছু উল্লেখযোগ্য শর্ত, যার মধ্যে রয়েছে সাইনিং বোনাস। তাতে প্রথম বছরে পাবেন ২৪.৫ মিলিয়ন ইউরো, আর দ্বিতীয় বছর ৩৮ মিলিয়ন ইউরো। এছাড়াও ক্লাবের মালিকানার একটি অংশও রোনালদোকে দেওয়া হয়েছে বলে খবরে এসেছে।
পারফরম্যান্স বোনাসও রাখা হয়েছে রোনালদোর জন্য। সর্বোচ্চ গোলের জন্য গোল্ডেন বুট জিতলে পাবেন ৪ মিলিয়ন ইউরো। আল নাসর সৌদি প্রো লিগ জিতলে পর্তুগাল অধিনায়ক পাবেন ৮ মিলিয়ন ইউরো। আর ক্লাবটি এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স লীগের কোয়ার্টারে গেলে তিনি পাবেন ৬.৫ মিলিয়ন ইউরো।
আল নাসরের জার্সিতে প্রতিটি গোলের জন্য রোনালদো পাবেন ৮০ হাজার ইউরো। আর অ্যাসিস্ট করলেই মিলবে ৪০ হাজার ইউরো। চুক্তির দ্বিতীয় বছরের এই দুই ক্ষেত্র থেকেই অর্থের পরিমাণ বাড়বে ২০ শতাংশ করে। এছাড়া জেট বিমানে ভ্রমণের ভাতা হিসেবে দেওয়া হবে ৪ মিলিয়ন ইউরো।
এক মৌসুমের বেশি হয়ে গেছে পিএসজি ছাড়ার। তবে বকেয়া বেতন-ভাতা নিয়ে এখনও ক্লাবটির সাথে আইনি লড়াই চলছে কিলিয়ান এমবাপের। রিয়াল মাদ্রিদ তারকা এবার ফরাসি ক্লাবের বিরুদ্ধে ‘মানসিক হয়রানির’ অভিযোগ দায়ের করেছেন। প্যারিসের প্রসিকিউটর অফিস গত বৃহস্পতিবার এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এমবাপের অভিযোগ, পিএসজি তার ৫৫ মিলিয়ন ইউরো বেতন বকেয়া পরিশোধ করেনি। এছাড়াও তুলে ধরেছেন ২০২৩-২৪ মৌসুমের আগে চুক্তি নবায়ন না করার সিদ্ধান্ত জানানোর পর তাকে স্কোয়াড থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখার বিষয়টি, যা ফ্রান্সে যা ‘লোফটিং’ নামে পরিচিত।
পিএসজিতে ৭ বছরের অধ্যায়ে ২৫৬ গোল করে ক্লাবের ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়া এমবাপে গত গ্রীষ্মেই ফ্রি এজেন্ট হিসেবে যোগ দেন রিয়াল মাদ্রিদে। তবে সাবেক ক্লাবের সঙ্গে তার সম্পর্কের ইতি ঘটে ভীষণ বাজেভাবে মধ্য দিয়ে। রেষারেষির জেরে ক্লাব প্রেসিডেন্ট নাসের আল-খেলাইফির সাথে বন্ধ হয়ে কথাবার্তাও। আর পিএসজির জার্সিতে শেষ হোম ম্যাচে কিছু সমর্থক তাকে দুয়োও দেন।
ঘটনার সূত্রপাত ২০২২ সালে, যখন রিয়ালের নাকের ডগা থেকে এমবাপেকে ক্লাবের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় আর্থিক চুক্তির প্রস্তাব দিয়ে ধরে রাখে পিএসজি, যেখানে ছিল নানা বোনাস। তবে বিশ্বকাপ জয়ী এই তারকার দাবি, চুক্তির সময় যেসব প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, তা আর রাখেনি পিএসজি।
২০২৩ সালের জুনে এমবাপে জানিয়ে দেন, তিনি ২০২৪ সালে মেয়াদ শেষে চুক্তি নবায়ন করবেন না। ফলে পিএসজির সামনে তাকে সেই বছরই বিক্রি করা বা পরের বছর ফ্রি ট্রান্সফারে হারানোর ঝুঁকি তৈরি হয়। এই বিরোধ থেকে এরপর ২৬ বছর বয়সী এমবাপেকে প্রাক-মৌসুমে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া সফর থেকে বাদ দেয় পিএসজি। শাস্তি হিসেবে ফ্রান্সে তাকে আলাদা করে অনুশীলনে পাঠানো হয়।
এমবাপেকে বিক্রি করার জন্য এমনকি দলবদলের বাজারেও উঠিয়েছিল পিএসজি। তবে সৌদি ক্লাব আল হিলালের ৩০০ মিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন এমবাপে। মৌসুমের প্রথম কয়েকটি ম্যাচে না খেললেও, পরে ক্লাবের সাথে আলোচনার পর তিনি মাঠে ফেরেন। এরপর গত বছর যোগ দেন রিয়ালে।
এরপর থেকে শুরু হয় এমবাপে ও পিএসজির বকেয়া নিয়ে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ। গত এপ্রিলে ফ্রান্স ফরোয়ার্ডের আইনজীবীরা জানান, এমবাপের সাথে যে আচরণ করা হয়েছে, সেটিকে কেন্দ্র করে তারা লিগ ওয়ান চ্যাম্পিয়নদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেবেন। এবার সেই অভিযোগই আনুষ্ঠানিকভাবে দায়ের করেছেন তারা।
ক্লাব-পরিচালনা ও ফুটবল মডেল বিবেচনায় দুই ক্লাবের মধ্যে রয়েছে বিশাল তফাৎ। সাম্প্রতিক বছরগুলোর দিকে তাকালেও দেখা যায়, বার্সেলোনাকে যখন অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে, সেই একই সময়ে রিয়াল মাদ্রিদ পার করছে সমস্যাহীন সময়। এছাড়াও খেলোয়াড় দলে টানা থেকে আরও নানা বিষয়ে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর রয়েছে অনেক পার্থক্য। এই কারণেই দুই ক্লাবের তুলনায় গিয়ে বার্সেলোনা সভাপতি হুয়ান লাপোর্তা বলেছেন, তারা রিয়ালের মত ক্ষমতার পেছনে ছুটেন না।
স্পেন ও ইউরোপের সফলতম ক্লাব রিয়াল ক্লাব ফুটবলের ইতিহাসেরই অন্যতম সেরা দল। অন্যদিকে অর্জনের দিক থেকে বার্সেলোনাও খুব একটা পিছিয়ে নেই। বার্ষিক আয়ের ক্ষেত্রে দুই ক্লাবের মাঝে থাকে না খুব বড় একটা ব্যবধান। তবে ক্লাবের দর্শনের দিক থেকে রয়েছে বিশাল ভিন্নতা। রিয়াল যেমন তাদের স্কোয়াডে বরাবরই প্রাধান্য দিয়ে আসছে আন্তর্জাতিক তারকাদের ওপর, অন্যদিকে বার্সেলোনা নির্ভর করে আসছে একাডেমির খেলোয়াড়দের ওপর, যেখান থেকে উঠে এসেছেন মেসি-ইয়ামালের মত প্রতিভারা।
সম্প্রতি এক পডকাস্টে দুই ক্লাবের পার্থক্য প্রসঙ্গে লাপোর্তা একটা খোঁচাই দিয়েছেন রিয়ালকে।
“আমরা সবদিক থেকেই ভিন্ন দুটি ক্লাব। রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যে একটা ক্ষমতা পাওয়ার অভিপ্রায় আছে, যা আমাদের নেই। আমরা সবকিছু দেখি স্বাধীনতার দৃষ্টিকোণ থেকে। এখানে সবাই নিজ নিজ স্বার্থ দেখে। তারা তাদের পথ চলে, আর আমরা আমাদের।”
ক্লাব হিসেবে একটা লম্বা সময় ধরেই রিয়াল জনপ্রিয়তা পেয়েছে সময়ের সেরা খেলোয়াড়দের দলের টানার কারণে। আর এটা করতে গিয়ে বেশ কয়েকবার ট্রান্সফার ফি-এর রেকর্ড ভেঙেছে তারা। জিনেদিন জিদান, লুইস ফিগো, ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো, গ্যারেথ বেল থেকে শুরু করে হালের কিলিয়ান এমবাপেদের এভাবেই দলে নিয়েছে রিয়াল। অন্যদিকে বার্সেলোনা এখনও দলের শক্তি বাড়াতে নজর দিচ্ছে তাদের বিখ্যাত ‘লা মাসিয়া’ একাডেমীর দিকেই।
যদিও গত গত এক দশকে বার্সেলোনা ফিলিপে কুতিনিয়ো, উসমান দেম্বেলে, আঁতোয়ান গ্রিজমান, নেইমার, লুইস সুয়ারেজসহ আরও কিছু খেলোয়াড়কে বড় অঙ্কের ট্রান্সফার ফি দিয়ে দলে এনেছে। কিছু খেলোয়াড়ের ফি-তো ছাড়িয়ে গেছে ১০০ মিলিয়ন ইউরোর গণ্ডিও।
লাপোর্তা অবশ্য বিষয়টি এড়িয়েই যেতে চাইলেন।
“এটা কিন্তু ভালো একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা, যা দুই দলই উপভোগ করে। আর এটাই একে অপরকে আরও ভালো করতে উজ্জীবিত করে। তবে আমাদের মডেলগুলো কিন্তু একেবারেই ভিন্ন। লা মাসিয়ার মতো একাডেমি থেকে প্রতিভা তুলে আনা ও তাদের তৈরি করার মধ্য দিয়ে আমাদের ভিত্তি তৈরি হয়। আর রিয়াল মাদ্রিদ তুলনামূলকভাবে বেশি নির্ভর করে দামী দামী খেলোয়াড় কেনার ওপর। আপনারা দেখবেন, তাদের দলে একাডেমি থেকে উঠে আসা খেলোয়াড় খুব কমই থাকে।”
অঘটন, রোমাঞ্চ, আর নাটকীয়তার মধ্য দিয়ে শেষ হলো ক্লাব বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের লড়াই। ৩২ দল নিয়ে প্রথমবারের মতো শুরু হওয়া এই টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে ১৬টি দল। আগামী শনিবার থেকে শুরু হবে শেষ ষোলোর লড়াই, যেখানে দেখা মিলবে বেশ কিছু হাইভোল্টেজ ম্যাচের।
রেকর্ড চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বিজয়ী রিয়াল মাদ্রিদ প্রতিপক্ষ হিসেবে পেয়েছে সেরি আ জায়ান্ট য়্যুভেন্তুসকে। লিওনেল মেসির ইন্টার মায়ামি লড়বে পিএসজির বিপক্ষে। নিজের সাবেক ক্লাবের বিপক্ষে মেসির মাঠে নামা নিয়ে আছে সমর্থকদের মধ্যে রয়েছে বাড়তি রোমাঞ্চ।
এছাড়া দুর্দান্ত ফর্মে থাকা পেপ গার্দিওলার ম্যানচেস্টার সিটি লড়বে সৌদি প্রো লিগ চ্যাম্পিয়ন আল হিলালের সঙ্গে। চমক দেখানো ফ্লামেঙ্গো লড়বে বুন্দেসলিগা চ্যাম্পিয়ন বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে। আর দুই ইউরোপিয়ান ক্লাব চেলসি বেনফিকা ম্যাচের দিকেও নজর থাকবে সমর্থকদের।
শেষ ষোলোতে কার প্রতিপক্ষ কে?
য়্যুভেন্তুস-রিয়াল মাদ্রিদ
চেলসি-বেনফিকা
পিএসজি-ইন্টার মায়ামি
বোতাফোগো-পালমেইরাস
ফ্লামেঙ্গো-বায়ার্ন মিউনিখ
ফ্লুমিনেন্স-ইন্টার মিলান
ম্যানচেস্টার সিটি-আল হিলাল
মন্তেরে-বরুশিয়া ডর্টমুন্ড
ক্লাব বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে রিয়ালের সামনে সম্ভাবনা আর শঙ্কা দুই দুয়ারই খোলা ছিল। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হতে পারত, এমনকি প্রথম রাউন্ড থেকে বাদও পড়তে পারত। তবে রিয়াল প্রথম দুয়ারেই পা রাখল শেষমেশ। রেডবুল সালজবুর্গকে ৩-০ গোলে হারিয়ে দলটা চলে গেছে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয়।
প্রথম হাফে দুই গোলের পর দ্বিতীয় হাফে একটি গোল করে জাবি আলোনসোর দল। মাদ্রিদের হয়ে গোল করেছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, ফেদেরিকো ভালভার্দে এবং গঞ্জালো গার্সিয়া।
প্রথমার্ধে বেশ কিছু সহজ সুযোগ মিস করলেও ম্যাচের ৪০তম মিনিটে বল জালে পাঠিয়ে দলকে এগিয়ে দেন ভিনিসিয়ুস। জুড বেলিংহামের দারুণ এক পাস থেকে প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে বক্সের বাইরে থেকে বাঁ পায়ের নিখুঁত শটে গোল করেন এই ব্রাজিলিয়ান তারকা।
প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে ভিনিসিয়ুসের আ্যসিস্ট থেকে গোল করেন ফেদে ভালভার্দে। দারুণ এক ব্যাকহিল পাসে ভালভার্দের সামনে সুযোগ তৈরি করেন ভিনিসিয়ুস, আর উরুগুয়ান মিডফিল্ডার জোরালো শটে গোল করতে ভুল করেননি।
শেষ মুহূর্তে তরুণ স্ট্রাইকার গনজালো গার্সিয়া গোলের খাতায় নাম লেখান। তাতে ৩-০ ব্যবধানের বিশাল জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে রিয়াল মাদ্রিদ।
গ্রুপ ‘এইচে’ দিনের অন্য ম্যাচে পাচুয়াকে ২-০ গোলে হারিয়ে শেষ ষোলো নিশ্চিত করেছে আল হিলাল। শেষ ষোলোতে রিয়াল প্রতিপক্ষ হিসেবে পেয়েছে য়্যুভেন্তুসকে।
৪ দিন আগে
১৩ দিন আগে
১৭ দিন আগে
২৬ দিন আগে
২৭ দিন আগে
২৭ দিন আগে
২৭ দিন আগে
২৭ দিন আগে