দিনের শেষ ঘণ্টার খেলা চলছে, ওভারে আগে দুটি চার হজম করা নাসিম শাহ দিলেন বাউন্সার, সপাটে পুল করে সেটা মাঠের বাইরেই পাঠিয়ে দিলেন লিটন দাস। পরের বলে আরেকটি বাউন্ডারি মেরে ফিফটিও করে ফেললেন এই ড্যাশিং ব্যাটার। দিনে দুই দফায় চাপে পড়া বাংলাদেশ শেষ সেশনে এভাবেই প্রাধান্য দেখালো পাকিস্তান বোলারদের ওপর। এর আগে শাদমান ইসলামের চোয়ালবদ্ধ লড়াইয়ের পর সফরকারীদের শক্ত অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেলন ফিফটি করা মুমিনুল হক ও মুশফিকুর রহিম।
রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের তৃতীয় দিন শেষে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের করেছে ৯২ ওভারে ৫ উইকেটে ৩১৬ রান। পিছিয়ে আছে ১৩২ রানে। পাকিস্তান তাদের প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে৬ উইকেটে ৪৪৮ রানে।
আগের দিন শেষ ঘণ্টায় পাকিস্তানের বোলারদের ভালোই সামাল দিয়েছিলেন দুই ওপেনার শাদমান ইসলাম ও জাকির হাসান। তৃতীয় দিনের শুরুটাও করেন সাবধানী ব্যাটিংয়ে। তবে তাদের সেই প্রতিরোধ বেশি স্থায়ী হয়নি। আগের কয়েক ওভারে জাকিরকে পরাস্ত করা নাসিম শাহ এবার তাকে উইকেটের ক্যাচ দিয়ে ফেরান দারুণ এক ডেলিভারিতে। ঝাঁপিয়ে ক্যাচ নেন মোহাম্মদ রিজওয়ান। জাকিরের অবদান ১২।
আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড টেস্টের মাঝে ১ দিনের বিরতি
ক্রিজে গিয়ে নাজমুল হোসেন শান্তও সেভাবে দৃঢ়তা দেখাতে পারেননি। কয়েকবারই তাকে বিভ্রান্ত করেন বোলাররা। নাসিমের বাউন্সাড়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করে এক প্রায় ক্যাচ তুলেই দিয়েছিলেন, বেঁচে যান অল্পের জন্য। সকালের প্রথম ঘণ্টায় ভীষণ হিসেবী বোলিং করে পাকিস্তান, আর তাতে রানের গতি বেশ কমে যায় বাংলাদেশের।
শাদমান একপ্রান্তে স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যাটিং করলেও শান্ত একেবারেই সেট হতে পারছিলেন না। পরপর দুই ওভারে রক্ষা পান লেগ বিফোর ও বোল্ড হওয়া থেকে। ক্রমশ জেকে বসা চাপই শেষ পর্যন্ত তার বিপদের কারণ হয়। খুররাম শাহজাদ তাকে ক্লিন বোল্ড করেন বাংলাদেশ অধিনায়ককে। ফর্মের সাথে লড়তে থাকা শান্ত করতে পারেন মোটে ১৬ রান।
এরপরই বাংলাদেশের ইনিংসের সেরা জুটিতে গড়েন শাদমান ও মুমিনুল হক। দুজনই বাজে বল কাজে লাগিয়ে ধীরে ধীরে রান বাড়ান। সেট হয়ে মুমিনুল আগ্রাসনের আভাস দেন। নাসিমকে মারেন টানা দুই বাউন্ডারি। লাঞ্চ বিরতির আগে চার মেরে পঞ্চাশে পা রাখেন শাদমান। বাংলাদেশের স্কোর তখন ২ উইকেটে ১৩৪।
বিরতির পর প্রথম বলে আঘা আসলামকে বাউন্ডারি হাঁকান মুমিনুল। ৭৫ বলে ফিফটি তুলে নেন বাংলাদেশের সাবেক টেস্ট অধিনায়ক। তবে এরপরই পাকিস্তানের আঘাত। শান্তর উইকেটের মত প্রায়ই একই ডেলিভারিতে ইনসাইড-এজ হওয়া মুমিনুলকেও বোল্ড করেন খুররাম। এই জুটিতে এসেছিল ৯৪ রান।
পার্টটাইম স্পিনার আঘাকে চাপে ফেলতেই কিনা, তার ওপর চড়াও হন শাদমান। পরপর তিন ওভারে এই অফ স্পিনারকে মারেন ওভারে দুটি করে চার। তার জায়গায় আক্রমণে আসা নাসিমের ফিরতি স্পেলের প্রথম ওভারেও একই ধারায় দুটি চার মারেন শাদমান।
নব্বইয়ের ঘরে গিয়ে এরপর কিছুটা সাবধানী হয়ে যান এই বাঁহাতি ব্যাটার। আর সেটাই যেন কাল হয়ে দাঁড়ায়। চা বিরতির আগে মোহাম্মদ আলির করা শেষ ওভারের শেষ বলে লাইন মিস করে বোল্ড হন শাদমান। শেষ হয় ১২ চারে সাজানো তার ৯৩ রানের চমৎকার এক ইনিংসের।
সাকিব আল হাসান ক্রিজে নেমে যথারীতি দ্রুত রান তোলার দিকেই মনোযোগ দেন। তবে তার সেই প্রচেষ্টা খুব একটা কাজে দেয়নি। পার্টটাইম লেগ স্পিনে অভিজ্ঞ এই অলরাউন্ডারকে ফিরিয়ে দেন সাইম আইয়ুব। দুই চারে করেন মাত্র ১৫ রান। ২১৮ রানে ৫ উইকেটে হারিয়ে চাপের মুখেই পড়ে যায় বাংলাদেশ।
সেখান থেকে পাল্টা লড়াইয়ের শুরু করেন মুশফিকুর ও লিটন দাস। দুজনই দেখেশুনে খেলে জুটি লম্বা করেন। ব্যক্তিগত ১৭ রানে থাকা অবস্থায় রান-আউট হতে পারতেন লিটন, তবে শান সরাসরি থ্রো মিস করায় বেঁচে যান। পরের ওভারে নাসিমকে দুই বার সীমানা পার করেন এই ডানহাতি ব্যাটার।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ‘এ’-পাকিস্তান শাহিন্স সিরিজ শেষ হলো ড্রয়ে
অন্যপ্রান্তে নির্ভরতার প্রতীক হয়ে থাকা মুশফিকুর দিনের খেলার শেষ ভাগে শাহিনকে চার মেরে পঞ্চাশের ঘরে প্রবেশ করেন। তবে অন্যপ্রান্তে শুরু থেকেই ইতিবাচক ব্যাটিং করা লিটন ৮৯তম ওভারে রীতিমত তাণ্ডব বইয়ে দেন নাসিমের ওপর। তিন চার ও এক ছক্কায় তুলে নেন ১৮ রান। তাতে মাত্র ৫২ বলে হয়ে যায় তার টেস্ট ক্যারিয়ারের ১৭তম ফিফটি।
বাকি সময়ে মুশফিকুর-লিটন জুটি পার করে দেন বিপদ ছাড়াই। যদিও খুররামের করা দিনের শেষ ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লিউয়ের আবেদন ছিল মুশফিকুরের বিরুদ্ধে। তবে রিভিউ নিয়ে ব্যর্থ হয় পাকিস্তান।
মুশফিকুর অপরাজিত থাকেন ৫৫ রানে। আর ৮৯.৬৬ স্ট্রাইক রেটে লিটনের নামের পাশে রয়েছে ৫২ রান।
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪:৫৪ এম
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪:০০ এম
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩:০৭ এম
প্রথম সেশনের পর দ্বিতীয় সেশনেও ভারতকে চাপে রেখে ম্যাচের লাগাম নিজেদের হাতেই রেখেছিল বাংলাদেশ। তবে রবীচন্দ্রন অশ্বিন ও রবীন্দ্র জাদেজার অনবদ্য এক জুটিতে দিন শেষে স্বাগতিকরাই আছে শীর্ষে। এরই মধ্যে বোর্ডে জমা হয়েছে শক্তিশালী স্কোর। এমন পরিস্থিতি থেকে ম্যাচে ফেরার জন্য প্রথম দিনের ‘হিরো’ হাসান মাহমুদ মনে করেন, প্রতিপক্ষকে যেভাবেই হোক চারশ'র আগেই আটকাতে হবে তাদের।
প্রথম সেশনে তিন উইকেট হারানো ভারত দ্বিতীয় সেশনেও তিন উইকেট হারিয়ে এক পর্যায়ে চাপের মুখে ছিল ১৪৪ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে। তবে আটে নামা অশ্বিনের সেঞ্চুরি ও জাদেজার ফিফটিতে ভারত দিন শেষ করেছে ৩৩৯ রানে, উইকেট সেই ছয়টিই। দুজনই যেভাবে সেট হয়েছেন আর রান করছেন আগ্রাসী মেজাজে, তাতে কাল সকালে তাদের দ্রুত ফেরানোর কোনো বিকল্প নেই নাজমুল হোসেন শান্তর দলের।
সংবাদ সম্মেলনে হাসান জানিয়েছেন, প্রতিপক্ষকে যত কমে সম্ভব গুটিয়ে দেওয়াই এখন তাদের লক্ষ্য। “কালকে আমরা যদি চেষ্টা করি, যদি আর্লি উইকেট নিতে পারি তাহলে ম্যাচে ফিরে আসব। আমার মনে হয়, চারশর আগে অলআউট করতে পারলে খুব ভালো হবে আমাদের জন্য। তবে এখন উইকেট খুবই সহজ হয়ে গেছে। আমরা চেষ্টা করছি কীভাবে চাপ তৈরি করা যায়। কালকে ইনশাআল্লাহ্ এটাই করব।”
টেস্ট ক্রিকেটে মোমেন্টাম খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। একটি ছোট ইনিংস, একটি স্পেল, এমনকি একটি রান-আউটেও ঘুরে যায় ম্যাচের চিত্র। আর সেই কারনেই এক সময় প্রবল চাপের মুখে থাকা ভারত এখন চলে গেছে ‘ড্রাইভিং সিটে’। এর পেছনে শেষ সেশনে বোলারদের বেশি বেশি লুজ ডেলিভারি দেওয়া রেখেছে একটা বড় অবদান। বিশেষ করে শেষ দশ ওভারে অশ্বিন-জাদেজা তো রান করেছেন ওয়ানডে মেজাজে।
প্রথম দিনে চার উইকেট হাসান অবশ্য আশাবাদী, ম্যাচে ফেরার ভালো সুযোগ এখনও আছে তাদের সামনে। “আমার মনে হয়, বোলিংটা একটু ইকোনমিক্যাল হতে পারত, গুছানো হতে পারত। চেষ্টা করছি, সবাই মিলে একটু ভালো জায়গায় বল করে ব্যাটসম্যানকে চাপে রাখতে। এখন মোমেন্টাম ওদের দিকে আছে। কালকে দ্রুত অলআউট করতে পারলে মোমেন্টাম আমাদের দিকে আসবে। চারশর আগে অলআউট করতে পারলে ভালো হবে।”
ভারতের মাটিতে সফরকারী দলের জন্য অধিকাংশ পেসারদের জন্য অপেক্ষা করে কঠিন পরীক্ষা। তবে চলমান চেন্নাই টেস্টের প্রথম দিনে হাসান মাহমুদ দেখিয়েছেন, এখানেও বল হাতে ব্যাটারদের চ্যালেঞ্জ জানানোর স্কিল তার আছে। প্রথম সেশনে দুই দিকে সুইং করিয়ে খাবি খাইয়েছেন রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলির মত ব্যাটারদেরও। তরুণ এই পেসার মনে করেন, নিজের শক্তির জায়গা কাজে লাগিয়েই সফলতা পেয়েছেন তিনি।
পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সিরিজ জয়ের পথে দ্বিতীয় টেস্টর দ্বিতীয় ইনিংসে পাঁচ উইকেট নেন হাসান। সেই ফর্ম ধরে রেখে এই টেস্টের প্রথম স্পেলে ব্যাটারদের কাঁপন ধরিয়ে দেন এই ডানহাতি পেসার। একে একে ফেরান রোহিত, শুবমান গিল ও কোহলিকে। ফিরতি স্পেলে এসে পরে শিকার বানান রিশাভ পান্তকেও। প্রথম দিনে চার উইকেট নিয়ে হাসানই বাংলাদেশের সেরা বোলার।
দিনের খেলে শেষে সংবাদ সম্মেলনে হাসান বলেছেন, স্রেফ পরিকল্পনা অনুযায়ী বল করার চেষ্টা করেছেন তিনি। “আমার প্ল্যান খুব সিম্পল ছিল। নতুন বলে আমি নিজের শক্তি অনুযায়ী বোলিংয়ের চেষ্টা করেছি। যেটা আমি ভালো পারি, সেটাই পুরো সময় করতে চেয়েছি। এরই ফল পেয়েছি। সবাই নিজেদের সেরাটা দিয়েছে। আমি নিজের জোনে ছিলাম। যেকোনো ব্যাটসম্যানের উইকেট নেওয়া আনন্দের বিষয়। তো খুব ভালো লাগছে। যেটা বললাম, আমার প্ল্যান খুব সিম্পল ছিল। শেপ ঠিক রেখে সিম আপ করার চেষ্টা করেছি, শেপ এওয়ে করার চেষ্টা করেছি।”
ভারতের মাটিতে ২০০০ সালের পর সফরকারী একটি দলের মাত্র দ্বিতীয় পেসার হিসেবে টেস্টের প্রথম দিনে চার বা বেশি উইকেট নিয়েছেন হাসান। এর আগে এই কীর্তি ছিল কেবল সাবেক দক্ষিণ আফ্রিকান পেসার ডেল স্টেইনের। তিনি নিয়েছিলেন পাঁচ উইকেট। কাল পাঁচ উইকেট শিকারের সম্ভাবনা থাকবে হাসানের সামনেও।
টানা দুই টেস্টে পাকিস্তানের পর ভারতের মাটিতেও পাঁচ উইকেট নিতে পারলে সেটা হাসানের জন্য অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে। তবে বরাবরই নিরাবেগ এই উদীয়মান পেসার এই ক্ষেত্রেও দেখালেন না বাড়তি আবেগ। “টেস্ট ম্যাচে উইকেট পাওয়াই আনন্দদায়ক আমার কাছে। পাকিস্তানে ৫ উইকেট পেয়েছি, ওটার ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে চেষ্টা করছি, যতটুকু দলের জন্য করতে পারি নিজের সেরাটা দিয়ে।”
লাল মাটির উইকেটের পাশাপাশি দুই দলের স্কোয়াডে স্পিনারদের আধিক্যের কারণে মনে হচ্ছিল, চেন্নাই টেস্টে হয়ত স্পিনাররা ভালো করবেন। তবে প্রথম দিনে সেটা আর হয়নি। দাপট দেখিয়েছেন বাংলাদেশের পেসাররা। তবে সেটা সামলে দারুণ এক সেঞ্চুরিতে ভারতকে শক্ত অবস্থানে নিয়ে গেছেন রবীচন্দ্রন অশ্বিন। ঘরের মাঠ বলেই এখানকার উইকেটের আচরণ তার খুব চেনা। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই ভারত স্পিনার জানিয়েছেন, সময় যত গড়াবে স্পিনাররা ততই সফলতা পাবেন।
এই টেস্টে দুই দলই নেমেছে একাদশে তিন পেসার ও দুই স্পিনার নিয়ে। টসে জিতে আগে বোলিং নেওয়া বাংলাদেশকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন হাসান মাহমুদ। তিনি সহ অন্য দুই পেসার তাসকিন আহমেদ ও হাসান মাহমুদ গতি, সুইং, মুভমেন্ট দিয়ে ভালোই ভুগিয়েছেন ব্যাটারদের। তাতে এক পর্যায়ে ১৪৪ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে প্রবল চাপের মুখে পড়েছিল ভারত। সেখান থেকে অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ভারতের ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন অশ্বিন।
দিনের খেলা শেষে চেন্নাইয়ের ঘরের ছেলে অশ্বিন বলেছেন, দ্বিতীয় দিনেও পেসাররা উইকেট বেশ কিছুটা সাহায্য পাবেন। “এটা একটা সাধারণ, চিরচেনা চেন্নাই উইকেট, যেখানে ওভারস্পিন করলে কিছুটা বাউন্স থাকবে। ম্যাচের অনেক পরের দিকে উইকেট তার খেলা দেখাতে শুরু করবে। স্পিনাররা পরের দিকে সুবিধা পাবে। আমরা যদি সিম সুন্দর রাখতে পারি, তাহলে গতিময়, ভালো ক্যারি, ভালো বাউন্সের জন্য যথেষ্ট উপাদান থাকবে। নতুন বল কিছুটা কাজ করে দেবে, বোলারদের জন্যও কিছু সাহায্য থাকবে। আগামীকাল আমাদের নতুন করে শুরু করতে হবে।”
অশ্বিন যখন নেমেছিলেন, ১৪৪ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ভারত রীতিমত কাঁপছিল। স্পেশালিষ্ট স্পিনার হিসেবে খেললেও অশ্বিন ব্যাটার হিসেবে অনেকবার দেখিয়েছেন তার উইলোর জাদু। আর সেটাই আরও একবার হাজির হয় প্রচণ্ড চাপের মুখেই। রবীন্দ্র জাদেজাকে নিয়ে গড়েন দুর্দান্ত ১৯৫ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি, যা ভারতকে দিন শেষে এনে দিয়েছে ৬ উইকেটে ৩৩৯ রানের স্কোর।
এই পথচলায় অশ্বিন তুলে নিয়েছেন টেস্ট ক্যারিয়ারের পঞ্চম শতক। ৫০০ উইকেট নেওয়া বোলারদের মধ্যে সেঞ্চুরি করার দিক থেকে কেউ নেই তার ধারেকাছেও। এমন ব্যাটিংয়ের রহস্য কী? অশ্বিন শোনালেন নিজেকে শাণিত করার গল্প। “অবশ্যই, আমি সবসময় আমার ব্যাট অফ স্টাম্পের বাইরে চালিয়ে এসেছি। মাত্রই একটা টুর্নামেন্ট খেলে এসেছি যা আমাকে সাহায্য করেছে। কিছু জিনিস নিয়ে কাজ করেছি। এই ধরণের উইকেটে যেখানে একটু স্পাইস আছে, সেখানে আপনি যদি শট খেলতে চান, তাহলে রিশাভের (পান্তের) মতই খেলতে হবে।”
১ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৪ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৪ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৪ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৪ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে