১৫ আগস্ট ২০২৪, ৬:৪২ পিএম
আগের চুক্তির মেয়াদ দুই বছর বাকি থাকতেই নতুন করে চুক্তি নবায়ন করে ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে দীর্ঘ সময় থাকাটা নিশ্চিত করেছেন ব্রুনো ফের্নান্দেস। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে ২০২৭ সাল পর্যন্ত চুক্তির মেয়াদ বাড়িয়ে পর্তুগাল মিডফিল্ডার বলেছেন, ইংলিশ ক্লাবের হয়ে আরও বেশি শিরোপা জেতাই তার লক্ষ্য।
২০২০ সালে স্পোর্তিং লিসবন থেকে ৪৭ মিলিয়ন পাউন্ডে ইউনাইটেডে যোগ দেন ফের্নান্দেস। এরপর ২০২২ সালে নবায়ন করা চুক্তির মেয়াদ শেষ হত ২০২৬ সালে।
আরও পড়ুন: শিরোপা দিয়েই রিয়ালে যাত্রা শুরু করলেন এমবাপে
চুক্তি নবায়ন করে ফের্নান্দেস বলেছেন ক্লাবকে ঘিরে তার ভবিষ্যৎ লক্ষ্যের কথা। “ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের জন্য আমার যে আবেগ আছে, সেটা সবাই জানে। আমি দেখতে পাচ্ছি আমাদের জন্য ভবিষ্যৎ কতোটা ইতিবাচক হতে চলেছে এবং আমি এই দলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথচলাটা উপভোগ করছি। আমি এই জার্সির দায়িত্ব, তাৎপর্য এবং এই অবিশ্বাস্য ক্লাবটিকে প্রতিনিধিত্ব করার গুরুত্ব বুঝতে পারি। আশা করি আমরা ভক্তদের আরও শিরোপা উপহার দিতে পারব।”
ফের্নান্দেস আরও বলেছেন, ইউনাইটেডের হয়ে যদি এরই মধ্যে সেরা সময়টা পার করে ফেলতেন, তাহলে তিনি চুক্তি নবায়ন করতেন না।
ইউনাইটেডের হয়ে এখন পর্যন্ত ২৩৪টি ম্যাচ খেলেছেন ফের্নান্দেস। গোল করেছেন ৭৯টি, আর সতীর্থদের দিয়ে গোল করিয়েছেন ৬৭টি।
খুব অল্প সময়েই ইউনাইটেডের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়দের একজন হয়ে ওঠেন ফের্নান্দেস। সেই ধারায় ২০২৩ সালে হ্যারি ম্যাগুয়ারের জায়গায় ক্লাবের অধিনায়কের দায়িত্ব পান। গত মৌসুমে সাবেক ইউনাইটেডরা তার সমালোচনা করলেও আস্থা রাখেন কোচ এরিক টেন হাগ।
গত মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগের অষ্টম হয় ইউনাইটেড। একমাত্র শিরোপাটি জেতে এফএ কাপে।
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
৫ দিন আগে
৬ দিন আগে
৭ দিন আগে
৭ দিন আগে
১৮ দিন আগে
২৯ দিন আগে
আরেকবার গোল করতে না পারার আক্ষেপ সঙ্গী বাংলাদেশ। আরেকবার ঘরের মাঠে হার বাংলাদেশের। মালদ্বীপের সাথে বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় বুধবার ০-১ গোলে হেরেছে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা।
২০২১ সালের ১৩ নভেম্বরে ১৮ বছরের অপেক্ষা ঘুচিয়ে কলম্বোতে মালদ্বীপকে হারিয়েছিল ২-১ গোলে। তবে আরেকবার সেই ১৩ নভেম্বরে মালদ্বীপকে ঘরের মাঠে পেয়ে হারাতে পারেনি বাংলাদেশ।
গেলো বছরের অক্টোবরে এই কিংস অ্যারেনায় মালদ্বীপকে বাংলাদেশ হারিয়েছিল ২-১ গোলে। এবার আর পারেনি স্বাগতিকরা। আক্ষেপ ঐ গোল না পাওয়াই।
আরও পড়ুন
হাফ ডজন অ্যাটাকের বাংলাদেশের হাফ-টাইমে মালদ্বীপের গোল |
প্রথমার্ধের দারুণ ফুটবল খেলেও গোল পায়নি বাংলাদেশ। উল্টো ১৮ মিনিটে ফাঁকায় হেড গোলে বাংলাদেশ দর্শকদের হৃদয় ভাঙেন এই ফরোয়ার্ড। গোলকিপার মিতুলের তাকিয়ে থাকা ছাড়া যে গোলে করার ছিলনা কিছুই।
এরপরে বার কয়েক চেষ্টা চালিয়ে গোলবারের খোঁজই মেলেনি স্বাগতিকদের।
৬৩ মিনিটে রাকিব বাঁচিয়েছেন বাংলাদেশকে। অথচ যার গোল করার উচিত ছিল। আলি ফাসিরের গোল না হওয়ার পুরো কৃতিত্ব রাকিবের।
৬৪ মিনিটে হাভিয়ের কাবরের আনেন তিন পরিবর্তন। যদিও তিন পরিবর্তন কাজের কাজ কিছুই করতে পারেননি।
৬৯ মিনিটে শাহরিয়ার ইমনের হেড জাল খুঁজে পায়নি। ৭৮ মিনিটে মোরসালিনও খুঁজলেন জাল তবে গল্পটা ঐ একই।
৮৬ মিনিটে মালদ্বীপ গোলকিপারের দারুণ সেইভে রক্ষা পায় সফরকারীরা। মোরসালিনের গোল না পাওয়ার পুরো কৃতিত্ব মালদ্বীপ গোলকিপার হুসেন শরিফের।
আরও পড়ুন
জুলাই-আগস্টের শহীদদের স্মরণে বসুন্ধরায় মেমোরিয়াল কাপ |
৯০ মিনিটে আবারও বাংলাদেশ সামনের বাধার নাম ঐ শরিফ। রাকিবের এগিয়ে যাওয়া বলে মালদ্বীপ গোলকিপার ঠেকালেন দারুণভাবে। যোগ করা সময়েও রাকিবের গোল পাওয়া হয়নি।
পরের ম্যাচটা ১৬ নভেম্বর সন্ধ্যা ছয়টায় একই মাঠে নামবে দুদল। যেখানে বাংলাদেশের মেটাতে হবে গোল ক্ষুধা।
১৩ নভেম্বর ২০২৪, ৬:৫৮ পিএম
ঘরের মাঠে মালদ্বীপকে আতিথ্য দিচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় প্রথম ম্যাচের প্রথমার্ধে দারুন ফুটবল খেললেও কাজের কাজ গোলটা পাওয়া হয়নি বাংলাদেশের। তবে ঠিকই প্রথমার্ধে গোল আদায় করে নেয় সফরকারীরা।
কোচ হাভিয়ের কাবরেরা আজ প্রথম একাদশে রেখেছেন বাংলাদেশ পুলিশের মিডফিল্ডার কাজেম শাহ কিরমানিকে। আনিসুর রহমান জিকো থাকলেও কোচের আস্থা মিতুল মারমায়। সাথে একাদশে অভিষিক্ত সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপাজয়ী শাকিল আহাদ।
আরও পড়ুন
যেভাবে পাবেন বাংলাদেশ-মালদ্বীপ ম্যাচের টিকিট |
প্রথম পাঁচ মিনিটে অ্যাটাকিং বাংলাদেশের দেখাই মিলেছে। শেখ মোরসালিনের হেড ততক্ষণে বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনার দর্শকদের দিচ্ছিল আশার বাতাস। গেলো এক বছরের গোল আক্ষেপের বাংলাদেশ কী তবে এবার পাবে গোল?
১৩ মিনিটে ছোট কর্ণারে এগিয়ে যাওয়ার পথেই ছিল মালদ্বীপ। মিতুলের হাত ফসকে গেলেও গোলটা জালে জড়ায়নি বাংলাদেশ ডিফেন্ডারদের কল্যাণে।
পরের মিনিটে বাংলাদেশের হয়ে নিজের পঞ্চম গোলটা করা হয়নি রাকিব হোসেনের। হেডে গোল মিসের আক্ষেপের রাকিবকে দেখে বোঝাই যাচ্ছিল, গোলটা করা উচিত ছিল!
ম্যাচের ডেডলক ভাঙা গোল আলি ফাসিরের। ১৮ মিনিটে ফাঁকায় হেড গোলে বাংলাদেশ দর্শকদের হৃদয় ভাঙেন এই ফরোয়ার্ড। গোলকিপার মিতুলের তাকিয়ে থাকা ছাড়া যে গোলে করার ছিলনা কিছুই।
আরও পড়ুন
জয়ের লক্ষ্য রেখেই মালদ্বীপের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ, বললেন কাবরেরা |
ঠিক পরের মিনিটে গোল শোধের সুযোগ পেলেও কাজের কাজ গোল পাওয়া হয়নি বাংলাদেশের।
২৯ মিনিটে ম্যাচে সেরা সুযোগটা পেয়েছিলেন ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। হাফভলি বলে ফাহিমের চেষ্টা ছিক দেখার মতো। তবে এমন দারুণ শটেও আক্ষেপ বলের জাল খুঁজে না পাওয়া।
৩৪ মিনিটে আবারও সুযোগ বাংলাদেশের। রাকিবের বল দারুণভাবে ব্লক করেছেন মালদ্বীপ ডিফেন্ডার ইরুফান।
আরও পড়ুন
১ বছর ফুটবলের বাইরে থাকা মালদ্বীপকে আনছে বাংলাদেশ |
প্রথমার্ধের ঠিক আগে সোহেল রানার দারুণ সুযোগ ঠেকিয়ে দেন মালদ্বীপ গোলকিপার। প্রথমার্ধে দারুণ খেলা বাংলাদেশ কী পারবে দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচে ফিরতে?