গেল মৌসুমটা কেটেছে শিরোপাহীন। সেই খরা কাটাতে বার্সেলোনার নিয়োগ দিয়েছিল হান্সি ফ্লিককে, যিনি এই মৌসুমে করেছেন বাজিমাত। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে না পারলেও লা লিগা জয়ের মধ্য দিয়ে ঘরোয়া ট্রেবল জিতেছে ইয়ামাল-রাফিনিয়ারা। কয়েকজন খেলোয়াড় ব্যক্তিগতভাবে ক্যারিয়ারের সেরা ফর্ম দেখালেও দুর্দান্ত এই সাফল্যের পেছনে দলগত অবদানকেই বড় করে দেখছেন ফ্লিক।
বৃহস্পতিবার রাতে এস্পানিয়লকে ২-০ ব্যবধানে হারিয়ে দুই ম্যাচ হাতেই রেখেই লা লিগা শিরোপা নিশ্চিত করে ফেলেছে বার্সেলোনা। স্পেনের শীর্ষ লিগে এটি তাদের ২৮তম শিরোপা। লিগ সহ ঘরোয়া প্রতিযোগিতায় ডিসেম্বরের শেষের দিক থেকে অপরাজিত থাকা ফ্লিকের দল এর আগে দুই ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদকে হারিয়ে জিতেছে স্প্যানিশ সুপার কাপ ও কোপা দেল রে। এই পথচলায় সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন দুই উইঙ্গার লামিন ইয়ামাল, রাফিনিয়া, মিডফিল্ডার পেদ্রি এবং অভিজ্ঞ স্ট্রাইকার রবার্ট লেভানদভস্কিরা।
আরও পড়ুন
৬ গোলের মহারণে বার্সা-ইন্তার উপহার দিলো মৌসুম সেরা ম্যাচ |
![]() |
লিগ জেতার পর অবশ্য পুরো দলকেই কৃতিত্ব ভাগাভাগি করে দিলেন ফ্লিক।
“আমি মনে করি বিশেষ করে মৌসুমের দ্বিতীয় অংশে আমরা সবাইকে অবাক করে দিয়েছি। আমরা একটা ম্যাচেও হারিনি, যা স্রেফ দুর্দান্ত। এজন্য দলের সবাই, ক্লাব আর ভক্তদে অভিনন্দন জানাই আমি। আমরা যা অর্জন করেছি, তা নিয়ে আমরা খুব খুশি। আমার মনে হয় না কিছু বিষয় বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য আমি যথেষ্ট সময় পেয়েছি। তবে আমরা একটা সংস্কৃতি তৈরি করার চেষ্টা করেছি, যেখানে একটা পারিবারিক আবহ থাকবে। আমাদের তৈরি করা এই পরিবারটিকে দেখে আমার সত্যিই খুব ভাল লাগছ। এটা অনন্য, আমি খুব খুশি।”
ফ্লিক যতই দলের কথা বলুন না কেন, এই মৌসুমে বিশ্ব ফুটবলে বিশেষ প্রভাব ফেলেছেন ইয়ামাল। স্পেনের তরুণ এই প্রতিভা মাত্র ১৭ বছর বয়সেই হয়ে গেছেন বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়দের একজন। যেভাবে মাঠে দাপিয়ে বেড়ান, তাতে প্রায়ই তাকে থামাতেই হিমশিম খেতে হয় তাকে। এস্পানিওলের বিপক্ষেও একটি অসাধারণ গোল করেছেন কঠিন এঙ্গেল থেকে।
কোচের বাড়তি প্রশংসা তা পেয়েছেন ইয়ামাল।
“এটা বার্সেলোনার লা লিগা জয়ের ব্যাপার। এটা একজন খেলোয়াড়ের ব্যাপার না, অবশ্যই লামিন গুরুত্বপূর্ণ ছিল, তবে আমরা একটি দল, আর এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে হ্যাঁ, লামিন এরই মধ্যে অনেক গোল করেছে। সে প্রতিদিনই উন্নতি করে। তবে এই ম্যাচে সে একটা নিখুঁত গোল করেছে।”
দুই ম্যাচ হাতে রেখেই নিশ্চিত হয়ে গেছে শিরোপা। ২৮তম লা লিগা জয়ের আনন্দ তাই আগেভাগেই উদযাপন করেছে বার্সেলোনা। এমন উৎসবের আমেজে সামনের ম্যাচগুলোতে কিছুটা হালকা মেজাজে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে তাই ভালোই। তবে কোচ হান্সি ফ্লিকের স্পষ্ট বার্তা, মাঠে এসবের কোনো প্রতিফলন পড়া চলবে না। জয় দিয়েই মৌসুম শেষ করতে চান তিনি।
গত শুক্রবার বার্সেলোনার খেলোয়াড়রা তাদের লা লিগা শিরোপা জয়ের আনন্দ রাস্তায় নেমে আসা হাজার হাজার সমর্থকের সঙ্গে উন্মুক্ত বাসে বিজয় মিছিল করে উদযাপন করেন। নেচে-গেয়ে পুরোপুরি পার্টি মুডেই ছিলেন রাফিনিয়া-কুন্দে-ইয়ামালরা। উল্লেখ্য, লা লিগা ছাড়াও কোপা দেল রে এবং স্প্যানিশ সুপার কাপেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বার্সেলোনা।
আরও পড়ুন
আনচেলত্তির মত কোচেরই ব্রাজিলের দরকার : কাসেমিরো |
![]() |
তবে লা লিগায় এখনও দুটি ম্যাচ বাকি আছে, শনিবার সংবাদ সম্মেলনে খেলোয়াড়দের তা মনে করিয়ে দিয়েছেন ফ্লিক।
“গতকাল ছিল আমাদের উদযাপন এবং বিশ্রামের দিন। অনেক খেলোয়াড় পার্টি করতে গিয়েছিল। কিন্তু যারা পার্টি করতে পারে, ভালো করতে পারবে না, এটা কোনো অজুহাত হতে পারে না। আমি চাই আমরা যেভাবে মৌসুমটা শুরু করেছিলাম, ঠিক সেভাবেই যেন শেষ করি।”
রোববার ভিয়ারিয়ালের সাথে ম্যাচটি হবে ঘরের মাঠে এই মৌসুমে বার্সেলোনার শেষ ম্যাচ। লা লিগা জয়ের পথে ৯৭ গোল করা ফ্লিকের দল গত ডিসেম্বর থেকে লিগে অপরাজিত রয়েছে। দুর্দান্ত এই মৌসুমে চারটি এল ক্লাসিকোতেই রিয়াল মাদ্রিদকে হারিয়েছে কাতালান ক্লাবটি।
আরও পড়ুন
আবাহনীর হারে মোহামেডান ঘরে তুলল বহুল কাঙ্ক্ষিত শিরোপা |
![]() |
বাকি দুই ম্যাচেও সেরা ছন্দ ধরে রাখতে চান ফ্লিক।
“এটাই আমাদের ঘরের মাঠে আমাদের শেষ ম্যাচ। আর আমরা এখানে স্রেফ জয়ই চাই। আমরা চ্যাম্পিয়ন হিসেবেই মৌসুম শেষ করতে চাই। ২০২৫ সালে আমরা এখনো লিগে অপরাজিত আছি। আমরা সেটা ধরে রাখতে চাই।”
মৌসুমের শুরুর দিকে বার্সেলোনার চেয়ে কিছুটা পিছিয়ে পড়লেও মাঝের দিকে শিরোপা লড়াই জমিয়ে তুলেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। তবে সবশেষ এল ক্লাসিকোতে হেরে আগেভাগেই প্রতিপক্ষের লা লিগা জয়ের কাজটা সহজ করে দেয় দলটি। হান্সি ফ্লিকের তাতে পূর্ণ করেছে ঘরোয়া ট্রেবল জয়ের চক্র। রিয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তি মনে করেন, এই মৌসুমে বার্সেলোনাই ছিল লিগ জয়ের যোগ্য দাবিদার।
গেল বছরের ডিসেম্বর থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ঘরোয়া প্রতিযোগিতায় অপরাজিত থাকা বার্সেলোনা সবশেষ এল ক্লাসিকোতে রিয়ালকে হারায় ৩-২ গোলে। এরপরের ম্যাচ জিতে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ২৮তম লিগ জয় নিশ্চিত করে কাতালান ক্লাবটি। এই পথচলায় ফ্লিকের দল লিগে গোল করেছে বিস্ময়করভাবে ৯৭টি, যা কিনা রিয়ালের চেয়ে ২৩টি বেশি।
আরও পড়ুন
রিয়ালে নাম লেখালেন স্প্যানিশ ডিফেন্ডার হুইসেন |
![]() |
রোববার লা লিগায় সেভিয়ার বিপক্ষে ম্যাচের বার্সেলোনার প্রশংসার করলেন রিয়াল কোচ আনচেলত্তি।
“এটাই ফুটবলের অংশ! কখনও কখনও আপনি সবার কাছ থেকে সেরা পারফরম্যান্স বের করে আনতে পারবেন না। বার্সেলোনা খুব ভালো খেলেছে, কারণ তারা লিগে আমাদের চেয়ে বেশি ধারাবাহিক ছিল এবং তারা খুব সুন্দর ফুটবল খেলেছে। আমি তাদের অভিনন্দন জানাতে চাই। তারা এই লিগ জয়ের যোগ্য দাবিদার ছিল। তবে আগামী বছর ভিন্ন একটা গল্প রচনা হবে।”
এই মৌসুমে সব প্রতিযোগিতায় বার্সেলোনার সঙ্গে চার ম্যাচের চার ম্যাচেই পরাজিত হয়েছে রিয়াল। স্প্যানিশ সুপার কাপ ও কোপা দেল রের ফাইনালে তাদের হারিয়েই চ্যাম্পিয়ন হয় ইয়ামাল-রাফিনিয়া-সেজনিরা।
এই মৌসুম শেষে রিয়াল ছেড়ে ব্রাজিলের দায়িত্ব নিতে যাওয়া আনচেলত্তি মনে করেন, চোট সমস্যাই তাদের পিছিয়ে দিয়েছে বারবার।
“যখন কেউই আমাদের ওপর বিশ্বাস রাখেনি, এই দল তখনও নিজেদের সামর্থ্যে আস্থা রেখেছে। তাই আমি কখনই এই খেলোয়াড়দের সমালোচনা করব না, যারা কিনা আমাকে বছরের পর বছর ধরর অনেক আনন্দময় মূহুর্ত উপহার দিয়েছে। এই মৌসুমে আমাদের অনেক বেশি চোট ছিল, তাও সেগুলো ছিল গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়দের। এই ধরনের চোটগুলো আমাদের অনেক সমস্যায় ফেলেছে।”
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে দীর্ঘ ২৩ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটল ঐতিহ্যবাহী দল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। শনিবার কুমিল্লার শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে ফর্টিস এফসির কাছে আবাহনী লিমিটেড ২-১ গোলে হেরে যাওয়ায় তিন ম্যাচ হাতে রেখেই নিশ্চিত হয়ে যায় মোহামেডানের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন হওয়া।
সেই ২০০২ সালে সবশেষ বাংলাদেশের শীর্ষ লিগের শিরোপা জিতেছিল ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাবটি। এরপর ২০০৭ সালে নাম পাল্টে পেশাদার লিগ শুরুর পর থেকে অনেকবার কাছাকাছি গেলেও কাঙ্ক্ষিত সাফল্য আর ধরা দেয়নি।
আরও পড়ুন
সিঙ্গাপুর ম্যাচের দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল |
![]() |
তবে এবার দুর্দান্ত ধারাবাহিকতায় মৌসুমের শুরু থেকেই শিরোপার সম্ভাবনা জাগায় আলফাজ আহমেদের দল। ১৫ ম্যাচে ৩৮ পয়েন্ট নিয়ে আগেভাগেই শিরোপা নিজেদের করে নিয়েছে সাদা-কালো শিবির।
আর ফর্টিসের কাছে হেরে যাওয়া আবাহনী ১৫ ম্যাচে ২৮ পয়েন্ট নিয়ে আছে টেবিলের দুইয়ে। তাদের এখন মূল লক্ষ্য থাকবে রানার্সআপ হওয়া। সমান ম্যাচে তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা বসুন্ধরা কিংসের পয়েন্ট ২৫।
মৌখিক সম্মতি থেকে শুরু করে লন্ডনে মেডিকেল, সব কিছুতেই আভাস ছিল ডিন হুইসেনের রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দেওয়ার। আনুষ্ঠানিক ঘোষণাটাই ছিল কেবল বাকি, যা চলে আসল শেষ পর্যন্ত। স্প্যানিশ এই সেন্টার-ব্যাককে ক্লাব বিশ্বকাপের আগেই দলভুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে লা লিগার ক্লাবটি।
শনিবার বিবৃতি দিয়ে রিয়াল নিশ্চিত করেছে বিষয়টি। পাঁচ বছরের জন্য চুক্তি অনুযায়ী ২০৩০ সালের জুন পর্যন্ত সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতেই দেখা যাবে ২০ বছর বয়সী এই ফুটবলারকে।
আরও পড়ুন
আনচেলত্তির মত কোচেরই ব্রাজিলের দরকার : কাসেমিরো |
![]() |
ইংলিশ ক্লাব বোর্নমাউথের হয়ে খেলা হুইসেন গত শুক্রবার লন্ডনে রিয়ালের মেডিকেল পরীক্ষা দেন এবং সেটা পাসও করেন। এরপর বাকি ছিল দুই ক্লাবের মধ্যে চুক্তির শর্ত নিয়ে সম্মতিতে পোঁছানো।
স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, হুইসেনের জন্য বোর্নমাউথকে রিয়াল ৫০ মিলিয়ন পাউন্ড রিলিজ ক্লজ মোট তিন কিস্তিতে পরিশোধ করবে কয়েক বছরে।
বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুযায়ী, হুইসেনের বার্ষিক বেতন হবে ৭.৫ মিলিয়ন পাউন্ড। তবে তার পারফরম্যান্স ও দলের সাফল্যের ওপর ভিত্তি করে সেটা ৯ মিলিয়ন পাউন্ড পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে।
প্রিমিয়ার লিগে এই মৌসুমে হুইসেন ম্যাচ খেলেছেন ৩০টি। গোল করেছেন তিনটি। প্রতিভাবান এই ডিফেন্ডারকে বিশেষভাবে দলে চেয়েছেন রিয়ালের পরবর্তী সম্ভাব্য কোচ জাবি আলোনসো।
আরও পড়ুন
দেরি করে আসলেন ইনফান্তিনো, ফিফা কংগ্রেস বয়কট ইউয়েফার |
![]() |
হুইসেনের চুক্তি সম্পন্ন করার মাধ্যমে ভঙ্গুর রক্ষণভাগ শক্তিশালী করার প্রাথমিক ধাপ শেষ করল রিয়াল। এই মুহূর্তে ক্লাবটির মনোযোগ লিভারপুল থেকে ট্রেন্ট আলেকজান্ডার-আর্নল্ডকে দলে টানা, যিনি এরই মধ্যে ক্লাব ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এছাড়াও আলোচনায় আছে বেনফিকা থেকে আরেক ডিফেন্ডার আলভারো ক্যারেরাসের রিয়ালে নাম লেখানোর খবর।
খেলোয়াড় হিসেবে নিজের ক্যারিয়ারের সেরা সময়ে কোচ হিসেবে পেয়েছেন। আর সেই কারণেই কার্লো আনচেলত্তির ব্রাজিল জাতীয় দলের কোচ হওয়ার খবরে বাড়তি উচ্ছ্বাস সাবেক রিয়াল মাদ্রিদ মিডফিল্ডার কাসেমিরোর। তার মতে, এমন উঁচুমাপের একজন কোচই দরকার ছিল ব্রাজিল।
রিয়ালে থাকাকালীন সময়ে আনচেলোত্তির কোচিংয়ে কাসেমিরো দুটি চ্যাম্পিয়নস লিগ ও একটি লা লিগা শিরোপা জিতেছেন। মিডফিল্ডে ইতালিয়ান কোচের বড় ভরসার নাম ছিলেন তিনি। ফলে মাঠে ও মাঠের গভীর পেশাদার সম্পর্ক ও শ্রদ্ধা গড়ে ওঠে। সেই আনচেলত্তি আগামী ২৬ মে থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে পালন করবেন ব্রাজিল জাতীয় দলের দায়িত্ব।
আরও পড়ুন
রিয়াল অধ্যায় শেষে সেই ব্রাজিলই হচ্ছে আনচেলত্তির গন্তব্য? |
![]() |
ইতিহাসের অন্যতম সফল কোচদের একজনকে পাওয়া ব্রাজিলের জন্য দারুণ এক ঘটনা বলেই ইএসপিএন ব্রাজিলকে জানিয়েছেন কাসেমিরো।
“ব্রাজিলের এরকম একজন সাফল্যমণ্ডিত কোচেরই প্রয়োজন ছিল। আমার মনে হয় তিতে চলে যাওয়ার পরই আনচেলত্তির কোচ উচিত ছিল। ব্রাজিলের দরকার ছিল তার মত এমন একজন পেশাদার কোচের, যিনি সবার কাছেই প্রিয়,যিনি সবার শ্রদ্ধা অর্জন করতে পারেন।”
২০২২ বিশ্বকাপের পর ব্রাজিলের দায়িত্ব ছেড়ে দেন তিতে। এরপর অন্তবর্তীকালীন কোচ দিয়ে কাজ চালিয়ে দরিভাল জুনিয়রকে গেল বছর নিয়োগ দেয় ব্রাজিল ফুটবল কনফেডারেশন। তবে বাজে পারফরম্যান্সের কারণে বছর না যেতেই চাকরি হারাতে হয় তাকে। উল্লেখ্য, তাকে কোচ করার আগে ও এমনকি গত গ্রীষ্মেও পাঁচবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ী আনচেলত্তিকে আনার চেষ্টা করেছিল ব্রাজিল।
আরও পড়ুন
সিঙ্গাপুর ম্যাচের দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল |
![]() |
আনচেলত্তি এবার হতে যাচ্ছেন ব্রাজিলের ইতিহাসে প্রথম বিদেশি কোচ। কাসেমিরো মনে করেন, সেলেসাওদের জন্য দারুণ একটা সময়ই অপেক্ষা করছে তার অধীনে।
“এই মানুষটা অসাধারণ এক ব্যক্তিত্ব। তিনি ফুটবল নিয়ে যেভাবে কথা বলেন, যেভাবে চিন্তা করেন…অবিশ্বাস্য। আমরা এখন আবার নিজেদের খেলা উপভোগ করতে পারি। কারণ দল জিতুক বা হারুক, তিনি যখন ফুটবল নিয়ে কথা বলেন, তখন তার মাঝে একটা ক্যারিশমা থাকে, খেলোয়াড়দের থেকে সেরাটা বের করে আনার এক ধরনের শক্তি থাকে, যা অন্য কেউ পারে না।”
১৭ দিন আগে
২০ দিন আগে
২৮ দিন আগে
২৮ দিন আগে
২৮ দিন আগে
২৮ দিন আগে
২৮ দিন আগে
২৯ দিন আগে