বৃষ্টির কারণে ছয় ওভার কমে আসা ম্যাচে আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে যে স্কোর পেয়েছিল ভারত, বিশ ওভারেও সেটা পাড়ি দেওয়া কঠিন হত বাংলাদেশের জন্য। এরপরও শেষ পর্যন্ত লড়াই করার সামর্থ্য যথেষ্টই থাকলেও সেটাও আর হলো না। ব্যাট হাতে আরেকটি অনুজ্জ্বল দিনে হারের বৃত্তেই বন্দী রইলো নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। আরও একটি পেশাদার পারফরম্যান্স ধবলধোলাইয়ের পথে এগিয়ে গেল ভারতের মেয়েরা।
সিলেটে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে ৫৬ রানে জিতেছে ভারত। প্রতিপক্ষের ১২২ রানের জবাবে বাংলাদেশের ইনিংস থেমেছে ৭ উইকেটে ৬৮ রানে। সিরিজে ৪-০ তে এগিয়ে ভারত।
১৪ ওভারে ১২৩ রান করতে ব্যাট হাতে যেমন মনোভাব দেখানো উচিত ছিল, শুরু থেকেই তা দেখাতে ব্যর্থ হয় বাংলাদেশ। ইনিংস বড় করতে পারেননি কেউই, সাথে ছিল না রানের গতিও৷ অষ্টম ওভার শেষে ৩ উইকেটে রান ছিল মোটে ৩৯। তার মধ্যে ওপেনার দিলারা আক্তার করেন ২৫ বলে ২১।
ব্যাটিং অর্ডারের অন্য সবাই ছিলেন ছন্দহীন। অধিনায়ক নিগার মাত্র এক রানে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়েন আশা সোভানার বলে। ইনিংসের বাকিটা জুড়ে ব্যাটারদের প্রচেষ্টা ছিল কেবল পরাজয়ের ব্যবধান কমানো। এরপরও এড়ানো যায়নি বড় হার।
সন্ধ্যায় টসে হেরে আগে ব্যাটিং করা ভারতকে ব্যাটিং পরিকল্পনা সাজাতে হয়েছে বৃষ্টির কারণে। ৫.৫ ওভারে যখন খেলা থামে, তখন স্বাগতিকদের স্কোর ছিল ১ উইকেটে ৪৮। বেশ খানিকটা বিরতির পর ১৪ ওভারে ম্যাচ নেমে আসায় আরও দ্রুত রান যোগ করে দলটির ব্যাটাররা।
ওপেনার স্মৃতি মান্ধানা ২২ রানে ফিরলেও পরের ব্যাটাররা বড় একটা সংগ্রহের দিকে নিয়ে যান। ১৫০ স্ট্রাইক রেটে ৫ চারে ৩৯ রান করেন অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর। ২৪ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলেন রিচা ঘোষ। সাথে দায়ালান হেমালথার ২২ রানে ৬ উইকেটে ১২২ রান করে ভারত।
৩ ওভারে ২৪ রানে ২ উইকেট নেন মারুফা আক্তার। সমান ওভারে ২৮ রানে ২ শিকার ধরেন রাবেয়া খান।
১ দিন আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৪ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৭ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে
৮ দিন আগে