২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩২ পিএম
ব্যালন ডি’অর বিজয়ীর নাম ঘোষণা হয়েছে প্রায় এক মাস হতে চলেছে। তবে রিয়াল মাদ্রিদ শিবিরে বিষয়টি নিয়ে আক্ষেপটা এখনও রয়ে গেছে। প্রায় নিশ্চিতভাবে জিততে যাওয়া বর্ষসেরার এই খেতাব যেভাবে হাতছাড়া হয়েছে দলটির তারকা ফরোয়ার্ড ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের, সেটা মেনে নিতে পারছেন না রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ। তার দাবি, এই বছর রদ্রি কোনোভাবেই ব্যালন ডি’অর জয়ের যোগ্য ছিলেন না।
এই বছরের ব্যালন ডি’অরের লড়াইটা ক্লাব ফুটবলের গত মৌসুম শেষ হতেই আবর্তিত হয় ভিনিসিয়ুস ও রদ্রির মধ্যে। রিয়ালকে লা লিগা, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতানো ব্রাজিলিয়ান তারকা পার করেন তার ক্যারিয়ারের সেরা মৌসুম। আর ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে প্রিমিয়ার লিগ জেতা রদ্রি লড়াইয়ে এগিয়ে যান মূলত স্পেনকে ইউরো ২০২৪ জিতে। তবে একদম শেষ সময় পর্যন্ত ভিনিসিয়ুসকেই ফেভারিট ধরা হচ্ছিল। তবে নাটকীয়ভাবে অল্প ভোটের ব্যবধানে হেরে যান প্রতিভাবান এই ফুটবলার।
আরও পড়ুন
রিয়ালের রেকর্ড নাকি বার্সার চমক? |
ক্ষিপ্ত হয়ে এরপর ব্যালন ডি’অরই বয়কট করে রিয়াল। গত রোববার ক্লাবটির বার্ষিক অনুষ্ঠানে পেরেজ তুলে আনেন রদ্রির ভিনিসিয়ুসকে পেছনে ফেলার বিষয়টি। “এবারের ব্যালন ডি'অর ছিল ফ্রান্স ফুটবলের সাথে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ইউয়েফা আয়োজিত একটি ইভেন্ট। আমি বলতে চাই, রদ্রি একজন দুর্দান্ত ফুটবলার এবং তিনি মাদ্রিদেরও বাসিন্দা। তার প্রতি আমাদের স্নেহ আছে। তিনি ব্যালন ডি'অর জেতার যোগ্য ছিলেন, তবে এ বছর নয়, গত বছর। এবার এটা একজন রিয়াল মাদ্রিদ খেলোয়াড়ের প্রাপ্য ছিল।”
রিয়াল মাদ্রিদের একজন বলতে অবশ্য মূলত ভিনিসিয়ুসকে বোঝালেও পেরেজ এখানে টেনে আনতে চেয়েছেন দানি কারভাহালকেও। ভোটে শীর্ষ পাঁচে থাকা অভিজ্ঞ এই ডিফেন্ডার ক্লাবের হয়ে দুটি শিরোপার জেতার পর স্পেনের জার্সিতে পান ইউরো জয়ের স্বাদ। এর আগেও খবরে এসেছে যে, রিয়াল নাকি বিশ্বাস করে যে ভিনিসিয়ুস না হলেও অন্তত কারভাহালেরই উচিত ছিল ছিল খেতাবটি জেতার।
২৭ নভেম্বর ২০২৪, ৭:৩৫ পিএম
২৭ নভেম্বর ২০২৪, ৫:০৫ পিএম
২৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩:১৭ পিএম
লিভারপুলের কাছে ২-০ গোলে হারের যন্ত্রণা রিয়াল মাদ্রিদকে বইতে হবে বেশ কয়েকদিন, এর সঙ্গে মরার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে আনচেলত্তির দলের জন্য দুঃসংবাদ বয়ে নিয়ে এসেছে নতুন ইনজুরির হানা। লেগানেসের ম্যাচের পর ভিনিসিয়ুস জুনিয়র তিন সপ্তাহের জন্য ছিটকে গিয়েছিলেন পেশির ইনজুরিতে, তার অভাব ভুগিয়েছে রিয়াল মাদ্রিদকে। ইনজুরির সে লিস্টে অ্যানফিল্ডে হারের রাতে নতুন যোগ হয়েছে আরেকটি নাম, তাই এই নভেম্বরের মধ্যেই রিয়াল মাদ্রিদের খেলোয়াড়দের মোট ইনজুরিতে পড়ার সংখ্যাটা বেড়ে দাঁড়াল ২৭।
রিয়াল মাদ্রিদের ইনজুরি তালিকায় এবারের নতুন নাম ফ্রেঞ্চ মিডফিল্ডার এদুয়ারদো কামাভিঙ্গা। ম্যাচের এক ঘণ্টা পার হতে না হতেই হ্যামস্ট্রিংজনিত সমস্যার কারণে মাঠ ছাড়তে হয় তাকে।
আরও পড়ুন
ব্যালন ডি’অর প্রাপ্য ছিল রিয়ালের একজনের, বিশ্বাস ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের |
নতুন এই ইনজুরিতে কয়দিন মাঠের বাইরে থাকতে হতে পারে ২২ বছর বয়সী এই মিডফিল্ডারকে, সে জন্য অপেক্ষা করতে হবে আনুষ্ঠানিক ডাক্তারি টেস্টের ফলাফলের জন্য। এবারের মৌসুম শুরুর আগেও বাম হাঁটুর ইনজুরিতে বড় সময় মাঠের বাইরে ছিলেন তিনি, দল ও ক্লাবের হয়ে মিস করেছেন ১২ টি ম্যাচ।
ম্যাচ শেষে প্রেস কনফারেন্সে কামাভিঙ্গার ইনজুরি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে মাদ্রিদ কোচ কার্লো আনচেলত্তি সাংবাদিকদের মনে করিয়ে দিচ্ছেন আগের মৌসুমের পরিস্থিতির বিষয়ে। তবে দিয়েছেন একটা সুসংবাদও।
“আগের বছরও আমরা ইনজুরি সমস্যায় ভুগেছি। আজ কামাভিঙ্গা ইনজুরিতে পড়েছে এবং সে পরিস্থিতির সঙ্গে আমাদের মানিয়ে নিতে হবে। আশা করছি রদ্রিগো আর চুয়ামেনিকে আমরা সামনের ম্যাচ থেকে পাবো”
, জানান আনচেলত্তি।
গত মৌসুমের মতো এবারও ইনজুরি পিছু ছাড়ছে না রিয়াল মাদ্রিদের। ২৭ ইনজুরির মধ্যে এদের মিলিতাও ও দানি কারভাহাল পুরো মৌসুমের জন্য ছিটকে গেছেন এসিএল ইনজুরিতে, আগের বছরের এসিএল ইনজুরি থেকে এখনো ফেরেননি ডেভিড আলাবা। রদ্রিগো আর মিলিতাও দুজনই তিনবার ইনজুরিতে পড়েছেন, চুয়ামেনি-কোর্তোয়া-ভিনিসিয়ুস ভুগেছেন দুটি ইনজুরিতে।
আরও পড়ুন
রিয়াল প্রস্তাব দিলে ‘বিবেচনা করবেন’ রদ্রি |
চ্যাম্পিয়নস লিগে হারের পর রিয়াল মাদ্রিদের পরবর্তী অ্যাসাইনমেন্ট লা লিগাতে, রবিবার ঘরের মাঠে হেতাফের বিপক্ষে খেলবে লস ব্লান্কোসরা।
চিরচেনা একটা ফরম্যাট বছরের পর বছর দেখে খেলোয়াড়, কোচ থেকে শুরু করে দর্শক সবাই অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিলেন। তবে এই মৌসুমে একেবারেই বদলে গেছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফরম্যাট। বেড়ে গেছে দলের সংখ্যাও। কয়েকটা ম্যাচ খেলে ফেলার পরও যেন এর সাথে তাল মেলাতে পারছেন না ভিনসেন্ট কোম্পানি। বায়ার্ন কোচ স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, তিনি নতুন ফরম্যাট এখনও ধরতেই পারছেন না।
এই মৌসুমে প্রথমবারের মত ৩৬টি দল নিয়ে লিগ ফরম্যাটে হচ্ছে ইউরোপের সর্বোচ্চ ক্লাব প্রতিযোগিতা। এই রাউন্ডে প্রতিটি দল অতীতের তিনটি প্রতিপক্ষের সাথে দুইবার মুখোমুখি হওয়ার পরিবর্তে মোট আটটি দলের বিপক্ষে খেলবে এবার। এর মধ্যে চারটি ম্যাচ ঘরের মাঠে, আর বাকি চারটি প্রতিপক্ষের মাঠে। পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ ৮ দল যাবে শেষ ষোলো-তে। আর ৯ থেকে ২৪তম স্থানে থাকা দলগুলো দুই-লেগের প্লে-অফ বিজয়ী ৮টি দল জায়গা করে নেবে শেষ ষোলো-তে।
মঙ্গলবার রাতে পিএসজিকে হারানোর পর সংবাদ সম্মেলনে কোম্পানি বিস্ময়ের জন্ম দেন ফরম্যাট নিয়ে তার মন্তব্যে। “সত্যি বলতে আমি পয়েন্ট টেবিলের দিকে তাকাই না। কারণ, আমি এখনও এটা বুঝতেই পারছি না। আরও কিছু ম্যাচ জিতলে তখন এটা দেখতে ভালো লাগবে।”
কোচ ফরম্যাট বুঝতে সমস্যায় থাকলেও পিএসজির বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ জয়টা ঠিকই আদায় করে নিয়েছে বায়ার্ন। প্রথমার্ধে ম্যাচের ব্যবধান গড়ে দেওয়া একমাত্র গোলটি করেন কিম মিন-জে। শেষের দিকে কিছুটা সময় ১০ জন নিয়ে খেলে পিএসজি। হাইভোল্টেজ ম্যাচের জয়টি পাঁচ ম্যাচে বায়ার্নের তৃতীয় জয়।
কোম্পানি আশাবাদী, পরের রাউন্ডে সরাসরিই যেতে পারবে তার দল। “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানো। আমরা যদি নিজেদের বাকি ম্যাচগুলো জিততে পারি, তাহলে আমাদের শীর্ষ আটে ওঠার সুযোগ থাকবে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে আমি খুশি। আমরা হয়ত আরও এক বা দুটি গোল করতে পারতাম, তবে ফলাফলটা ভালোই।”
এই ম্যাচের পর বাভারিয়ানরা পাঁচ ম্যাচে নয় পয়েন্ট নিয়ে ১১তম স্থানে উঠে এসেছে। আট নম্বর স্থানে থাকা স্পোর্টিং সিপি তাদের চেয়ে এগিয়ে মাত্র এক পয়েন্টের ব্যবধানে।
লিওনেল মেসির জন্ম এখানে, বেড়ে ওঠা বা ফুটবলে হাতেখড়ি সবই রোসারিওতে। বহু পথ পাড়ি দিয়ে আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি এখন ইতিহাসের সেরাদের একজন। বাবার পথ ধরে ফুটবল জগতে চলে এসেছেন বড় ছেলে থিয়াগো মেসিরও। রোসারিওর ‘নিউয়েলস কাপ’ টুর্নামেন্টে প্রথমবারের মত মাঠে নেমে মনে করিয়ে দিয়েছেন বিখ্যাত বাবার স্মৃতি।
মেসি এখন খেলছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে। ছেলেও আছেন ক্লাবের একাডেমী। রোসারিওর হয়ে ম্যাচ খেলতে নামলেও থিয়াগো নেমেছিলেম মায়ামির জার্সিতে। পেছনে ছিল বাবার মতই ১০ নম্বর জার্সি। ম্যাচে তার দল অবশ্য হেরে গেছে ১-০ গোলে।
আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস আইরেসের উত্তর-পশ্চিমে ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত রোসারিওর জার্সিতেই ফুটবলার হিসেবে প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছিলেন মেসি। অনেক বছর পর ক্লাবটির হয়ে খেললেন জুনিয়র মেসি।
ছেলের খেলা দেখতে অবশ্য মাসে মাঠে উপস্থিত হতে পারেননি। তবে গ্যালারিতে থিয়াগোকে সমর্থন যোগাতে হাজির মা আন্তোনেলা রোকুজ্জো সহ পরিবারের কয়েকজন সদস্য।
বদলি হিসেবে দ্বিতীয়ার্ধে নামেন থিয়াগো। একসাথে খেলেন তার বন্ধু বেঞ্জামিন সুয়ারেজের সাথে। বলার অপেক্ষা রাখে না, তিনি আবার মেসির ঘনিষ্ঠ বন্ধু উরুগুয়ের স্ট্রাইকার লুইস সুয়ারেজের ছেলে। দুজনই এখন খেলছেন মায়ামির হয়ে।
শুধু ফুটবল নিয়ে বিভিন্ন পেশার ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত হয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের পেশাদার ফুটবল লিগ ম্যানেজমেন্ট কমিটি। ছাত্র প্রতিনিধি, ক্রীড়ালেখক, ব্লগার, ইউনেস্কোর প্রতিনিধিরা আছেন এই কমিটিতে যাদের অধীনে পরিচালিত হবে সকল ধরনের পেশাদার ফুটবল লিগ।
বাফুফের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটির প্রথম সভা শেষে সিনিয়র সহ-সভাপতি ইমরুল হাসানকে এই পেশাদার লিগ কমিটির চেয়ারম্যান করা হয়েছিলো। এই স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যানের অধীনে এবার করা হয়েছে ৯ সদস্যের কমিটি। কো-চেয়ারম্যান হিসেবে রাখা হয়েছে বাফুফের নির্বাহী সদস্য জাকির হোসেন চৌধুরীকে।
সদস্য হিসেবে আছেন বাফুফের নির্বাহী কমিটির সদস্য ইমতিয়াজ হামিদ সবুজ, সিনিয়র সাংবাদিক ও বিশ্লেষক ইকরামউজ্জমান চৌধুরী, বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ফর্টিজের সভাপতি শাহীন হাসান।
ঢাকার বাইরের জেলা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন থেকে নেয়া হয়েছে একজনকে। চুয়াডাঙ্গা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এখলাস উদ্দিন থাকছেন, যার সামনে সুযোগ আছে বাফুফের নির্বাহী সদস্য হিসেবে যোগ দেয়ার। ৩০ নভেম্বর উপনির্বাচনে লড়বেন তিনি।
পেশাদার লিগ কমিটিতে আছেন এক নারী সদস্যও। নুসরাত আমিন পূর্বে কাজ করতেন ক্রীড়া সাংবাদিক হিসেবে বর্তমানে যিনি আন্তর্জাতিক বেসরকারি সংস্থা ইউনেস্কোর হেড অব কমিউনিকেশন অ্যান্ড পাবলিক এনগেজমেন্ট কর্মকর্তা।
দেশের ফুটবল ফ্যানদেরও প্রাধান্য দেয়া হয়েছে এবার। ফুটবল বিশ্লেষক ও ব্লগার মোহাম্মদ সেলিমকে নেয়া হয়েছে এ কারণে।
রাখা হয়েছে ছাত্র প্রতিনিধিও। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি মুনিম মুবাশশির থাকছেন এই কমিটিতে।
এই কমিটির অধীনে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশের পেশাদার লিগের নতুন মৌসুম ২০২৪-২৫। ২৯ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ আর ফেডারেশন কাপ শুরু ৩ ডিসেম্বর।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে অনেক মনে রাখার মত ম্যাচও খেলেছেন। এই প্রতিযোগিতায় ইতিহাসের পাতায় জায়গা করে নেওয়ার মত গোলও আছে রবার্ট লেভানদভস্কির। ফরাসি ক্লাব ব্রেস্টের বিপক্ষে জোড়া গোল করে ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো ও লিওনেল মেসির পর মাত্র তৃতীয় খেলোয়াড় হিসেবে চ্যাম্পিয়ন লিগে ১০০ গোলের কীর্তি গড়েছেন বার্সেলোনা স্ট্রাইকার৷ পোলিশ তারকার প্রশংসায় তাই পঞ্চমুখ কোচ হান্সি ফ্লিক।
মঙ্গলবারের ম্যাচে দশম মিনিটে পেনাল্টি থেকে প্রথম গোলের পর ৯০তম মিনিটে দ্বিতীয় গোলের দেখা পান লেভানদভস্কির। তার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ১০০ গোল করা দুজন, রোনালদো ও মেসি এই সংখ্যা স্পর্শ করতে গোলের জন্য শট নিয়েছেন যথাক্রমে ৭৯৩টি ও ৫২৭টি। লেভানদভস্কি তা করেছেন মাত্র ৪৫১টি শট নিয়েই। এই পরিসংখ্যানই বলে দেয়, গোলের সামনে কতোটা নিখুঁত ও কার্যকর তিনি।
ব্রেস্টকে ৩-০ গোলে হারিয়ে তাই লেভানদভস্কির আলাদা প্রশংসা করেছেন ফ্লিক।
“লেভানদভস্কি দুর্দান্ত ছিল, আমি তার গোলের জন্য আনন্দিত। আমি মনে করি লেভানদভস্কি জানে যে তাকে গোল করতে হবে এবং সে ঠিক সেটা করার অবস্থানে আছে। তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল দলের জন্য সে কী করে। সে জানে তাকে গোল করতে হবে এবং গোলের জন্য সে জন্যই সে খেলে, কিন্তু এই দলটি যা করছে তা বিস্ময়কর।”
এই ম্যাচের আগে লা লিগায় টানা দুই ম্যাচে জয়বঞ্চিত ছিল বার্সেলোনা। দল যেভাবে খেলছিল, তাতে একেবারেই সন্তুষ্ট ছিলেন না ফ্লিক। সেল্টা ভিগো ম্যাচের পর এটাও বলেছিলেন, এভাবে খেললে সামনে কঠিন সময় অপেক্ষা করছে তাদের জন্য। তবে ব্রেস্টের বিপক্ষে ক্লিনিক্যাল পারফরম্যান্স ছিল কাতালান ক্লাবটির৷
স্বাভাবিকভাবেই তাই দলের খেলা ভালো লেগেছে ফ্লিকের।
“দল নিয়ে আমি খুব খুশি। জয়টা আমাদের প্রাপ্য ছিল। তিন গোলে জিতেছি, তবে আমরা আরও গোল করতে পারতাম। তবে সবদিক থেকেই আমি খুশি, কারণ (সেল্টা ভিগোর সাথে ২-২ গোলে ড্র) এর পরে ল এরকম পারফরম্যান্স দেখানোটা দারুণ।”
এই জয়ের ফলে বার্সা ৩৬ দলের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের পয়েন্ট টেবিলে পাঁচ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে।
২ দিন আগে
৬ দিন আগে
৯ দিন আগে
১১ দিন আগে
১২ দিন আগে
১৫ দিন আগে
১৫ দিন আগে
১৬ দিন আগে
১৬ দিন আগে
১৬ দিন আগে
১৯ দিন আগে
২০ দিন আগে
২১ দিন আগে
২১ দিন আগে
৩২ দিন আগে