বিগ ব্যাশের অন্যতম শক্তিশালী দল অ্যাডিলেড স্ট্রাইকার্সের সাথে ভালো করতে হলে তিন বিভাগেই বাংলাদেশ এইচপি দলকে বিশেষ কিছুই করতে হত। তবে ব্যাট হাতে মাঝারি মানের পারফরম্যান্সের পর বল হাতে নির্বিষ থেকে বড় হারই সঙ্গী হল সফরকারীদের।
টপ এন্ড সিরিজে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে বুধবার অ্যাডিলেডের কাছে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরে গেছে এইচপি। ১৪৮ রানের লক্ষ্য ২ উইকেট হারিয়েই তাড়া করে ফেলে অ্যাডিলেড।
প্রথম দুই ম্যাচে পাওয়ার প্লেতে উড়ন্ত সূচনা পেলেও এই ম্যাচে প্রথম ছয় ওভারেই মূলত ম্যাচ থেকে অনেকটাই ছিটকে যায় এইচপি। এক ডিজিটে সাজঘরে ফেরেন ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম, ফর্মে থাকা পারভেজ হোসেন ইমন ও আফিফ হোসেন। তাতে রানের গতিও বেশ কমে যায়।
আরও পড়ুন: কোপা আমেরিকার ফরম্যাটে লড়বে রিয়াল মাদ্রিদ-আতালান্তা
দশম ওভারে আরেক ওপেনার জিশান আলম যখন ২৬ রানে আউট হন, তখন বোর্ডে এইচপির রান কেবল ৪ উইকেটে ৫১। সেখান থেকে দলের একটা ভদ্রস্থ স্কোরে যাওয়ার দুই মূল কারিগর পাঁচ ও ছয়ে নামা আকবর আলি ও শামীম হোসেনের।
চাপের মুখে সাবলীল ব্যাটিংয়ে তারা বিপদের সময় দলের হাল ধরেন। অধিনায়ক আকবর কিছুটা ধীরগতির ইনিংস খেলেন অবশ্য। আউট হওয়ার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ৩৬ বলে ৩৫ রান।
সেই তুলনায় আগ্রাসী ছিলেন শামীম। ৩ চার ও এক ছক্কায় ৩২ বলে করেন ৪২ রান। শেষের দিকে তিন বাউন্ডারিতে মাহফুজুর রহমান রাব্বির ১৬ রানের ক্যামিওতে একটা লড়াই করার স্কোর পায় এইচপি।
বল হাতে এইচপির শুরুটা ছিল দুর্দান্ত। প্রথম ওভারের তৃতীয় বলেই ওপেনার জশ কানকে আউট করেন রিপন মন্ডল। এরপর বাকিটা ছিল কেবলই হতাশার। প্রতিপক্ষের বোলারদের কোনো সুযোগ না দিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে জ্যাক উইন্টার ও নোয়া ম্যাকফাইডেন গড়েন ৮৩ রানের জুটি।
৩৮ রান করা ম্যাকফাইডেনকে আবু হায়দার রনি ফেরালেও ম্যাচে এর প্রভাব পড়েনি আর। মাত্র ৫৪ বলে ৮২ রানে অপরাজিত থেকেই মাঠ ছাড়েন ওপেনার উইন্টার। ইনিংস সাজান ১০টি চার ও ৩টি ছক্কায়। আরেক ব্যাটার হামিস ক্যাস নটআউট থাকেন ২৩ রানে।
৫ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ দিন আগে
১০ দিন আগে
১১ দিন আগে
১২ দিন আগে
১৬ দিন আগে
১৭ দিন আগে
১৮ দিন আগে
১৮ দিন আগে
১৮ দিন আগে
১৮ দিন আগে
১৮ দিন আগে