কবে, কখন
ভুটান-বাংলাদেশ
ফিফা ফ্রেন্ডলি
চ্যাংলিমিথাং স্টেডিয়াম
সন্ধ্যা ৬.০০
আন্তজার্তিক ফুটবলে কোন দেশের বিপক্ষে সবচেয়ে বেশিবার জিতেছে বাংলাদেশ? প্রশ্নের উত্তর, ভুটান। বাংলাদেশ জিতেছে ১১ বার, হেরেছে একবার, ২০১৬ তে এশিয়ান কাপের বাছাইপর্বে। কিন্তু বাংলাদেশ-ভুটান ফুটবল ম্যাচের নাম এলেই সেই একটা হারই আলোচনায় আসে বেশি। যে স্মৃতি ভূটানের জন্য যত গৌরবের ততোটা অস্বস্তির বাংলাদেশের জন্য। একটা হার মেনে না নিতে পেরে দেড় বছর আর কোনো আন্তজার্তিক ম্যাচই খেলেনি বাংলাদেশ দল। এরপর গল্প পালটেছে, ভুটানের বিপক্ষে বাংলাদেশ চারবার খেলে জিতেছে প্রতিবারই। ওই ‘বিখ্যাত’ (নাকি কুখ্যাত?) হারের ৮ বছর পর ভুটান গেছে বাংলাদেশ দল। ফ্রেন্ডলি ম্যাচ, তাই শোধ বা প্রতিশোধের গল্প নেই এবার।
তাহলে বাংলাদেশের লক্ষ্য কী? ভালো খেলা, নতুন সিস্টেম রপ্ত করা নাকি সাফ জেতা অ-২০ ফুটবলারদের সুযোগ করে দেওয়া? ভূটানের বিপক্ষে ম্যাচের আগে বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরা এসব প্রশ্নই শুনতে হলো বেশি। জবাবে সম্ভাব্য সবগুলোর কথাই বলেছেন কোচ। তবে আড়ালে বাংলাদেশের আসল লক্ষ্য র্যাংকিং-এর উন্নতি। গেল বছর অক্টোবরে বিশ্বকাপ প্রাক বাছাইপর্বের ম্যাচে শেষ মালদ্বীপকে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। এরপর বাছাইপর্বের ৬ ম্যাচে বাংলাদেশের সেরা সাফল্য লেবাননের সঙ্গে একটা ম্যাচ ড্র করা। বিশ্বকাপ বাছাইয়ে বনেদি অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুধার্ত ফিলিস্তিনের মতো দলের সঙ্গে বাংলাদেশের পেরে না ওঠার কারণ ছিল। সেই পর্ব চুকেছে, এখন বাংলাদেশের সামনে ২০২৭ এশিয়ান কাপের বাছাই। সেই বাছাইয়ের ড্র আগামী বছর। ড্র-তে তুলনামূলক সুবিধাজনক জায়গায় নিজেদের খুঁজে পেতেই বাংলাদেশ চায় ভুটানকে হারাতে, ফিফা র্যাঙ্কিং এ উন্নতি করতে।
ফিফা র্যাঙ্কিং এ বাংলাদেশের অবস্থান ১৮৪ তম। দুই ধাপ ওপরে ভুটান। এই দুই প্রীতি ম্যাচে তাই বাংলাদেশের মূল লক্ষ্যই ভুটানকে টপকে যাওয়া।
র্যাংকিং- এ ভুটান এগিয়ে, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় সাড়ে সাত হাজার ফিট ওপরের মাঠটাও স্বাগতিকদের শক্তি- এসব বাংলাদেশের জন্য অযুহাত হিসেবে দাঁড় করানোর সুযোগ তাই নেই। এ বছর ৪টা আন্তজার্তিক ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ, জয়ের মুখ দেখা হয়নি এখনও। বাংলাদেশে যখন পরিবর্তনের হাওয়া, ফুটবল মাঠে তখন চলছে ফল পালটানোর জোর চেষ্টা। সে খবরটা অজানা নয় ভুটান কোচেরও। ম্যাচের আগে প্রেস কনফারেন্সে অউতুসি নাকামুরা নিজের দলকে সেই সতর্ক বার্তাও পৌঁছে দিয়েছেন, “বাংলাদেশে পরিবর্তন হয়েছে। এরপর থেকে ওরা সবকিছুতেই মোটিভেটেড দেখছি। আর মাঠের খেলায় ওরা কঠিন প্রতিপক্ষ। ফুটবলারদের বলছি আগেই নেগেটিভ ভাবলে চলবে না, ভেঙে পড়া যাবে না।“
ভুটানের ভেঙে পড়ার শঙ্কা কম থাকারই কথা ছিল। খেলোয়াড়রা লিগে নিয়মিত খেলছেন, ফিটনেস নিয়ে দুশ্চিন্তা থাকার কথা নয়। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বিপরীত চিত্র। অনুকূল পরিবেশ-পরিস্থিতির অভাবে মৌসুম পিছিয়ে গেছে। মে মাসে মৌসুম শেষ হওয়ার পর থেকে এক বসুন্ধরা কিংস বাদে বাকি ক্লাবগুলো ফুটবলারদের ক্যাম্প শুরু করতে পারেনি। সেই ডামাডোলে বাংলাদেশ অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া হয়ে গেছেন ‘ফ্রি এজেন্ট’। বাস্তবতা মেনে জামাল এই দুই ম্যাচকে বড় চ্যালেঞ্জ মানছেন, “আমার ধারণা, দুটি ম্যাচই ভীষণ কঠিন হবে। কেননা, আমরা তিন মাস কোনও ম্যাচ খেলি না। আমরা ক্যাম্প করেছি, কিন্তু ভুটানের খেলোয়াড়দের মতো একই পর্যায়ে নেই। আমার ধারণা দুটি ম্যাচ কঠিন ও দারুণ হবে।“
কোচ কাবরেরাও কথা বলেছেন প্রায় একই সুরে, ‘আমরা জানি, আমাদের সামনে কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। ভুটানের খেলোয়াড়দের মতো আমরা মৌসুমের মাঝামাঝি পর্যায়ে নেই, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতার সঙ্গে মানিয়ে নিতেও আমাদের সময় লেগেছে। তবে আগামী মার্চে যেটা আসছে, পরের বছরের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ রয়েছে, এগুলোর জন্য এই উইন্ডো আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। খুবই চ্যালেঞ্জিং ম্যাচ অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য।“
বাংলাদেশ কোচ ভবিষ্যত ভাবনায় রাখছেন। তাতে আছেন সাফ অ-২০ জেতা চার ফুটবলাররাও। ভূটানের সঙ্গে বাংলাদেশের দুই ম্যাচে তাই আলো অনেকটাই মিরাজুল ইসলাম ও রাব্বি হোসেন রাহুলের ওপর। মিরাজুল হয়েছেন টপস্কোরার ও সেরা খেলোয়াড়, রাহুলের সঙ্গে তার বোঝাপড়া সাফে ছিল দেখার মতো। রাহুল জাতীয় দলে এর আগেও ডাক পেয়েছেন, কিন্তু খেলা হয়নি। এই দুইজনের এবার অভিষেক না হলেই বরং প্রশ্ন উঠবে বেশি।
সামনে অক্টোবর, নভেম্বরের ফিফা উইন্ডোতেও প্রীতি ম্যাচ খেলার পরিকল্পনা আছে বাংলাদেশের। বাফুফের চেষ্টা এই বছরের ভেতরই লেস্টার সিটির ফুটবলার হামজা চৌধুরির গায়ে বাংলাদেশের জার্সি ওঠানোর। ভবিষ্যতের ভাবনার প্রাথমিক ধাপ তাই ভুটানের সঙ্গে বাংলাদেশের এই দুই ম্যাচ।
হেড টু হেড
ভুটানের বিপক্ষে ১৪ ম্যাচে বাংলাদেশ জিতেছে ১১ টা, আর দুই ম্যাচ ড্র। শেষ ৩ দেখায় ভুটানের বিপক্ষে বাংলাদেশ গোল করেছে ৯টি। সবশেষ ২০২৩ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ভুটানকে ৩-১ এ হারিয়ে বাংলাদেশ উঠেছিল সেমিফাইনালে।
দলের খবর
ইনজুরির কারণে স্কোয়াডে ছিলেন না ডিফেন্ডার তারিক কাজী। পরে মিডফিল্ডার কাজেম শাহকেও হারিয়েছেন কাবরেরা। স্প্যানিশ কোচের দলে বরাবরের মতোই নাই কোনো জাত স্ট্রাইকার। তবে ফরোয়ার্ড পজিশনে রাকিব হোসেন, ফয়সাল ফাহিম, শাহরিয়ার ইমন, শেখ মোরসালিনদের সুঙ্গে মিরাজুল-রাহুলদের থাকাটা বাংলাদেশকে স্বস্তিই দেওয়ার কথা।
ভূটান স্কোয়াডে নেই দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা ফরোয়ার্ড চেনচো।
বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
মিতুল মারমা, বিশ্বনাথ ঘোষ, তপু বর্মণ, মেহেদী হাসান, সাদ উদ্দিন, জামাল ভূঁইয়া, মোহাম্মদ হৃদয়, সোহেল রানা, শেখ মোরসালিন, ফয়সাল ফাহিম, রাকিব হোসেন।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯:৩৪ পিএম
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫:১৮ পিএম
চ্যাম্পিয়ন্স লিগ আর রিয়াল মাদ্রিদের সম্পর্কটা বেশ মধুর। ইউরোপিয়ান শীর্ষ ক্লাব প্রতিযোগিতায় তাদের শিরোপার সংখ্যাও সেটারই প্রমাণ দেয়। এখন পর্যন্ত ১৫ বার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা গেছে রিয়ালের ঘরে। শিরোপাটিকে একরকম নিজেদের সম্পত্তিই বানিয়ে ফেলেছে তারা। তাতে নতুন মৌসুম শুরুর আগে সবার চোখ স্প্যানিশ ক্লাবটির দিকে। রিয়াল কোচ এই টুর্নামেন্টকে ‘স্পেশাল টুর্নামেন্ট’ হিসেবেই নাম দিয়েছেন। আর এই কারণেই তারা অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকেন আসর শুরুর।
মঙ্গবার রাতে স্টুর্টগার্ডের সাথে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন রিয়ালের নতুন মৌসুমের যাত্রা। প্রথম ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেছেন আনচেলত্তি। যেখানে তিনি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ নিয়ে আলাদা অনুভূতির কথাই তুলে ধরেছেন। “আমরা সবসময়ই এই প্রতিযোগিতার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকি, যেখানে এই ক্লাবটি দীর্ঘদিন ধরে নিজেদের আধিপত্য দেখিয়ে আসছে। এটি একটি বিশেষ প্রতিযোগিতা এবং আমরা শেষ পর্যন্ত লড়াই করে যেতে চেষ্টা করবো।”
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের এই আসর হচ্ছে নতুন আঙ্গিকে। বাড়ছে ম্যাচের সংখ্যা। কমছে ফুটবলারদের বিশ্রামও। যা নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন রিয়াল কোচ। “সূচিটা অনেক জটিল। এটা নতুন আঙ্গিকে হচ্ছে। গত বারের তুলনায় এবার আরও বেশি উপভোগ্য হতে পারে। তবে নতুন করে আরও দুটি ম্যাচ বাড়ছে। আয়োজকরা যদি এখনো এটা নিয়ে চিন্তা না করে অতিরিক্ত ম্যাচ খেলার কারণে খেলোয়াড়ররা চোটে বেশি পড়ছে তাহলে বিশাল সমস্যা। টুর্নামেন্ট জমিয়ে তুলতে হলে ম্যাচের সংখ্যা কমাতে হিবে।”
ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যু-তে ম্যাচ দিয়েই এবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শুরু করবে স্পেন ও ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নরা। তবে এই ম্যাচের আগে দলটির জন্য সবচেয়ে বড় দুশ্চিন্তা চোট। হাফ ডজনের বেশি খেলোয়াড় আছেন মাঠের বাইরে। এরপরও ইতিবাচকই আছেন আনচেলত্তি। “বেলিংহাম ঠিক আছে, মিলিতাও, চুয়ামেনির মতো সে অনুশীলন করেনি। সেরে উঠতে বাড়তি একটা দিন দরকার ছিল তার। দূর্ভাগ্যবশত আমরা কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ ফুটবলারকে হারিয়েছি, কিন্তু জয় দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করতে দল প্রস্তুত আছে।”
মাঠের ফুটবলে ভিনিসিয়ুস জুনিয়র তার সমালোচকদের সেভাবে সুযোগ দেন না। তবে তার গোল উদযাপন নিয়ে প্রশ্ন ওঠে প্রায়। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হয়েছেন রিয়াল মাদ্রিদেরই সাবেক ফুটবলার পেদ্রাক মিয়াতোবিচ। তিনিও আপত্তি তুলেছেন ভিনিসিয়ুসের উদযাপন নিয়েই। মাত্রাতিরিক্ত উদযাপন করে ভিনিসিয়ুস নিজের ক্ষতি করছেন বলেই মন্তব্য করেছেন ইউগোস্লোভিয়ার সাবেক এই ফরোয়ার্ড।
রিয়াল সোসিয়েদাদের বিপক্ষে শেষ ম্যাচেও গোলের দেখা পেয়েছেন ভিনিসিয়ুস। পেনাল্টি থেকে গোল করে প্রতিপক্ষের সমর্থকদের ইঙ্গিত করে উদযাপন করেন ব্রাজিল তারকা। যা সমর্থকদের ক্ষেপিয়ে তুলে বেশ। যদিও এই চিত্র ভিনিসিয়ুসের জন্য নতুন না। মাঠে নিয়মিতই এমন উদযাপন করে থাকেন তিনি। যার ফলে সমর্থকদের রোষানলেও পড়তে হয় তাকে। অনেকে তো এটাও মনে করেন, তার বিরুদ্ধে চলমান বর্ণবাদী আচরণের পেছনে এই উদযাপনই দায়ী।
তবে মাঠের উদযাপন রিয়াল সমর্থকদের বিব্রত করছে বলেই মানছেন মিয়াতোবিচ। “আমরা তার গোল নিয়ে খুশি, এরপর আমরা উদযাপন নিয়ে হতাশ হয়েছি। তার এটা করার কী দরকার? সে নিজের অনেক ক্ষতি করছে এতে। আমি অনেক রিয়াল মাদ্রিদ সমর্থকের সাথেই কথা বলেছি, তারা ওকে ভালোবাসে কিন্তু এমন উদযাপনে আমরা সবাই বিব্রত।”
লি লিগার অ্যাওয়ে ম্যাচগুলোতে হরহামেশাই ভিনিসিয়ুস বর্ণবাদী আচরণের শিকার হন। যা নিয়ে লা লিগা কিংবা তার ক্লাব রিয়াল সবসময়ই পাশে দাঁড়িয়েছে। রিয়াল সমর্থকরাও প্রিয় ফুটবলারকে এমন আচরণ থেকে রক্ষা করতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছিলেন সরব।
মাঠে সমর্থকদের চাপ সামলাতে এমন উদযাপন করলেও এতে বিপরীত ঘটনা ঘটছে বলেই মানছেন মিয়াতোবিচ। তার দাবি এতে নিজের ওপর উল্টো চাপ তৈরি করছেন ভিনিসিয়ুস। “সে নিজের দিকে নিজেই ঢিল ছুড়ছে। তার আশেপাশে কি হচ্ছে তা জেনেও সে নিজের ওপর চাপ তৈরি করছে। তার উচিত আরও শান্ত থাকা।”
মাঠের ফুটবলে দুর্দান্ত খেলা বার্সেলোনা শিবিরে বড় একটা ধাক্কাই এসেছে। হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে চার থেকে পাঁচ সপ্তাহের জন্য ছিটকে গেছেন দানি ওলমো, নিশ্চিত করেছে কাতালান ক্লাবটি।
গ্রীষ্মের দলবদলে রিয়ালে যোগ দেওয়ার পর নিবন্ধন নিয়ে জটিলতা কাটিয়ে বার্সেলোনার জার্সিতে অভিষেকের পর থেকে দারুণ ছন্দেই ছিলেন ওলমো। আগের দুই ম্যাচে দুই গোলের পর গত রবিবার জিরোনার বিপক্ষেও একবার জালের দেখা পান এই স্প্যানিশ ফরোয়ার্ড। এর মধ্য দিয়ে ২০১১ সালের পর প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে বার্সেলোনায় অভিষেকের পর প্রথম তিন ম্যাচে গোলের কীর্তি গড়েছেন।
তবে ৪৭তম মিনিটে গোলের ১৪ মিনিট পর চোট পেয়ে মাঠ ছাড়তে হয়। বার্সেলোনার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ডান হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট পেয়েছেন ২৬ বছর বয়সী এই ফুটবলার।
ফর্মে থাকা ওলমোর চোট চিন্তায় ফেলতে পারে হান্সি ফ্লিককে। কারণ, কমপক্ষে ছয়টি ম্যাচে তাকে পাবে না বার্সেলোনা, যার মধ্যে রয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের তিনটি ম্যাচও। এমনকি আগামী ২৭ অক্টোবরের এল ক্লাসিকোতেও খেলা এখন পড়ে গেছে অনিশ্চয়তায়।
ওলমো ছাড়াও এই মুহূর্তে ভিন্ন ভিন্ন চোটে বার্সেলোনার আরও কয়েকজন খেলোয়াড়। তারা হলেন ফ্রেঙ্কি ডি জং, রোনাল্ড আরাউহো, আন্দ্রেয়াস ক্রিস্টেনসেন, ফার্মিন লোপেজ ও আনসু ফাতি। আর মিডফিল্ডার গাভি ১০ মাস পর এসিএল চোট কাটিয়ে অপেক্ষায় আছেন মাঠে ফেরার।
চোট সমস্যার মাঝেও অবশ্য দুরন্ত ফুটবল খেলে যাচ্ছে ফ্লিকের দল। লা লিগায় পাঁচ ম্যাচের সবগুলতে জিতে আছে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে।
৬ ঘণ্টা আগে
৭ ঘণ্টা আগে
৮ ঘণ্টা আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ ঘণ্টা আগে
৭ ঘণ্টা আগে
৮ ঘণ্টা আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ ঘণ্টা আগে
৭ ঘণ্টা আগে
৮ ঘণ্টা আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৬ দিন আগে
৬ ঘণ্টা আগে
৭ ঘণ্টা আগে
৮ ঘণ্টা আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
২ দিন আগে
২ দিন আগে
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৫ দিন আগে
৬ দিন আগে