রিয়াল মাদ্রিদের ইনজুরি সমস্যা যেন শেষই হওয়ার নয় এই মৌসুমে। এবার সেই তালিকায় যোগ হল লুকাস ভাজকেসের নামও। পেশীতে চোট পেয়েছেন এই ডিফেন্ডার, যা তাকে ছিটকে দিতে পারে লম্বা সময়ের জন্যই।
ভাসকেসের ইনজুরির খবর শুক্রবার জানায় রিয়াল। অভিজ্ঞ এই ফুটবলারের মাঠে ফেরার দিনক্ষণ বলা হয়নি অবশ্য।
আরও পড়ুন: রদ্রিগোর জোড়ায় টেবিলের মাথায় রিয়াল মাদ্রিদ
তবে স্প্যানিশ মিডিয়ার খবর অনুযায়ী, কমপক্ষে তিন সপ্তাহ মাঠের বাইরে থাকতে হবে ভাসকেসকে। আর সেটা হলে তিনি মিস করবেন স্প্যানিশ সুপার কাপ।
সুপার কাপের সেমিফাইনালে আগামী ১১ জানুয়ারি আথলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে খেলবে রিয়াল।
এছাড়া কোপা দেল রে-তে শেষ ৩২-এর লড়াইয়েও ভাসকেসকে পাবেনা রিয়াল। আরান্দিনার বিপক্ষে ম্যাচটি হবে রবিবার।
এরই মধ্যে এসিএল ইনজুরির কারণে মাঠের বাইরে আছেন গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়া, দুই ডিফেন্ডার ডেভিড আলাবা ও এদের মিলিতাও।
দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে সর্বশেষ খেলার আপডেট জানতে চোখ রাখুন টি স্পোর্টসে এছাড়া ফেসবুকে আমাদের ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন ও ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।
৮ জানুয়ারি ২০২৫, ৩:৫৭ পিএম
টানা ২৪ ম্যাচ ধরে চলা লিভারপুলের জয়রথ থেমেছে বুধবার রাতে। উড়তে থাকা আর্নে স্লটের দল হেরে গেছে টটেনহাম হটস্পারের কাছে। ম্যাচে তুমল বিতর্ক তৈরি করেছে রেফারির কিছু সিদ্ধান্ত। দুই দলের কোচ ও খেলোয়াড়ররা ক্ষোভ ঝেড়েছেন রেফারির সিদ্ধান্তের উপর।
এর আগে গত মঙ্গলবার রাতে কারাবাও কাপের সেমিফাইনালে ঘরের মাঠে আর্সেনাল ২-০ গোলে হেরেছে নিউক্যাসলের কাছে। হারের পর দায়টা আর্সেনাল কোচ মিকেল আর্তেতা চাপিয়ে ছিলেন বলের উপর। এক দিন বাদে লিভারপুলের নিয়তিও এক। তবে তারা বলের দিকে আঙুল না তুললেও, প্রশ্ন তুলেছে রেফারির সিদ্ধান্ত নিয়ে।
ম্যাচটা লিভারপুল (১-০ গোলে) হেরেছে ১৮ বছর বয়সী সুইডিশ মিডফিল্ডার লুকাস বার্জভালের গোলে। তাও সেটা ৮৬ মিনিটে। স্লটের রাগের কারণটাও সেখানে। বার্জভালের যেখানে মাঠেই থাকার কথা না, সেখানে কিনা তার গোলেই হার দেখতে হয়েছে তাদের!
ম্যাচের ৬৮ মিনিটের মাথায় লুইস দিয়াজকে ফাউল করে একবার হলুদ কার্ড দেখেন বার্জভাল। ৮৫ মিনিটে একই কাজ করেন লিভারপুল ডিফেন্ডার কস্তাস সিমিকাসের সাথেও। তবে এযাত্রায় বেঁচে যান তিনি। ফাউলটা গুরতর হলেও রেফারি বার্জভালকে কোনো কার্ড না দেখিয়ে, বরং রেফারি কাউন্টার অ্যাটাক করার সুযোগ করে দেন অল রেডদের। তাতে হিতে বিপরীতই হয়েছে লিভারপুলের জন্য।
কাউন্টার অ্যাটাক থেকে বল হারিয়ে উল্টো গোল হজম করে বসে তারা। ডমিনিক সোলাঙ্কির পাস থেকে বল জালে জড়িয়ে নায়ক বনে যান বার্জভাল। এই সিদ্ধান্তই মূলত ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে।
ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে তাই হতাশার কথাই শোনালেন লিভারপুল কোচ।
“রেফারির সিদ্ধান্ত তো আপনি বদলাতে পারেন না। বার্গভাল দ্বিতীয় হলুদ কার্ড না দেখায় ত্রিশ সেকেন্ড পরই ম্যাচে সেটার যে এত বড় প্রভাব পড়বে তা কেউ ভাবেনি। আমি ৯৯% নিশ্চিত, গোলটা হওয়ার পর রেফারিও দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভেবেছেন, কী একটা অদ্ভুত পরিস্থিতি ঘটে গেল!”
অন্যদিকে ম্যাচ জিতেও সন্তষ্ট হতে পারেননি টটেনহাম কোচ অ্যাঞ্জ পোস্তেকোগলু। ডমিনিক সোলাঙ্কির করা গোল ভিএআরের বাতিল করা নিয়ে চটেছেন তিনি।
ম্যাচ শেষে রীতিমত ভিএআরের সিদ্ধান্তকে ধুয়ে দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ান এই কোচ।
“আমি অবাক হয়ে যাই দেখে ভিএআরের কারণে এই দেশে খেলাটার এমন আমূল পরিবর্তন দেখে। আপনারাই তো দাবি করেন, খেলাটার সূচনা এখান থেকেই। আপনারাই এর ধারক ও বাহক। আপনারাই প্রতিবার ইটস কামিং হোম বলে গলা ফাটান, অথচ খেলাটা প্রযুক্তির অতিরিক্ত প্রভাবে এতটাই বিভ্রান্তিকর হয়ে গেছে যে, পৃথিবীর অন্য প্রান্তের একজন অজি হিসেবে আমাকে সেটা আঙুল দিয়ে দেখাতে হচ্ছে।”
স্বস্তির নিঃশ্বাস বার্সেলোনা সমর্থকরা এখন নিতেই পারেন। দানি ওলমো ও পাও ভিক্তরকে খেলাতে আদালত থেকে অনুমতি মিলেছে কাতালানদের। একই রাতে তারা স্প্যানিশ সুপার কাপের সেমিফাইনালে হারিয়েছে অ্যাথলেটিক বিলবাওকে। তাতে মৌসুমের প্রথম শিরোপা জেতা থেকে আর এক ধাপ দূরে দাঁড়িয়ে হান্সি ফ্লিকের দল।
বুধবার ম্যাচ শুরুর আগে সুসংবাদ মেলে বার্সেলোনার। স্পেনের শীর্ষ ক্রীড়া আদালত কনসেজো সুপিরিয়র দে দেপোর্তেস (সিএসডি) ওলমো ও ভিক্টরকে অস্থায়ীভাবে খেলার ছাড়পত্র দেন। চূড়ান্ত কোনো রায় হওয়ার আগ পর্যন্ত তারা বার্সার হয়ে খেলা চালিয়ে যেতে পারেবে বলে রায় দিয়েছে আদালত।
এমন খবর বার্সেলোনাকে যেন আত্মবিশ্বাস যুগিয়েছে। মাঠের পারফরম্যান্স অন্তত তাই বলে। লামিন ইয়ামাল ও গাভির গোলে ২-০ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে তারা। ম্যাচ শেষে জয়টা বার্সা কোচ উৎসর্গ করেছেন ওলমো ও ভিক্টরকে। সেই সাথে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন আদালতের রায় নিয়েও।
“মাঠের উদ্দেশ্যে যখন আমরা বের হয়েছিলাম তখনই খবরটা পেয়েছিলাম। আমাদের পুরো দল তাদের জন্য খুশি। ক্লাবের সবাই খুশি, সঠিক সিদ্ধান্তটাই দিয়েছে আদালত। আমরা যে দল হিসেবে খেলি সেটাই দেখাতে চেয়েছিলাম, আমরা চেষ্টা করেছিলাম তাদের জন্য ম্যচটা জিততে।”
ম্যাচের ১৭ মিনিটের মাথায় গাভির গোলে এগিয়ে যায় বার্সেলোনা। চোট কাটিয়ে ফেরার পর এটাই প্রথম গোল স্প্যানিশ এই মিডফিল্ডারের, দ্বিতীয়ার্ধে শুরুতে গোলের ব্যবধানটা বাড়ান ইয়ামাল। গেল মাসে চোট পড়ে বেশ কয়েকটা ম্যাচ মিস করেছেন ইয়ামাল। ফিরেই গোলের দেখা পেয়েছেন ১৭ বছর বয়সী এই তরুণ।
বৃহস্পতিবার রাতে আরেক সেমিফাইনালে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদ লড়বে মায়োর্কার বিপক্ষে। জয়ী দল রবিবার রাতে ফাইনালে মুখোমুখি হবে বার্সেলোনার।
দানি ওলমো ও পাও ভিক্তরকে রেজিস্ট্রেশন করানো নিয়ে রীতিমত নাটক চলছে বার্সেলোনায়। দুইবার আদালতের কাছে আবেদন করেও দুই ফুটবলারকে দলের সাথে রেজিস্টার করতে পারেনি কাতালান ক্লাবটিতে। তাতে অন্য ফুটবলারদের কাছে বার্তাটা ভালো যায়নি বলেই মনে করছেন বার্সেলোনা ফরোয়ার্ড রাফিনিয়া, বরং কাতালান ক্লাবটিতে আসতে ফুটবলাররা এখন দ্বিতীয়বার ভাববে বলেই দাবি করেছেন তিনি।
বেতন কাঠামোর সামাঞ্জস্য আনতেই মূলত বার্সেলোনা বিপাকে পড়ছে। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সেই সমাধানটা করতে হতো তাদের। নাইকির সাথে নতুন চিক্তির সাথে ক্যাম্প ন্যু-তে ভিআইপি বক্সের স্বত্ব বিক্রি করেও সেই হিসেব মিলাতে পারেনি তারা। তাতে বার্সার দেওয়া নথি-পত্র খারিজ করে দিয়েছে আদালত।
ফলাফল দুর্দান্ত ফর্মে থেকেও মাঠের বাইরে থাকতে হচ্ছে ওলমোকে। শৈশবের ক্লাবে ফেরার ছয় মাসের মধ্যে তাই ওলমো দেখছেন রুঢ় বাস্তবতা। সেটা অনুভব করতে পারছেন সতীর্থ রাফিনিয়া। তার এই পরিস্থিতি অন্যদেরও বার্সেলোনায় আসার পথে বাধা তৈরি করতে পারে। স্প্যানিশ সুপার কাপের সেমিফাইনালের আগে সংবাদ সম্মেলনে এমন মন্তব্যই করেছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড রাফিনিয়া।
“এটা অন্যদের জন্য চিন্তার কারণ হতে পারে। এটাই বাস্তবতা। এমি মিথ্যা বলতে চাই না, আমার সাথে তা যায় না। তবে সত্যিটা হচ্ছে ফুটবলার হিসেবে আমি ওদের পরিস্থিতি দেখার পর এই ক্লাবে আসতে নিশ্চিতভাবেই দ্বিতীয়বার ভাববে।”
পরিস্থিতি ঘোলাটে হলেও সমাধানটা তাড়াতাড়ি মিলুক সেটাই চাওয়া রাফিনিয়ার, “তাদের জন্য পরিস্থিতিটা কঠিন। ফুটবলার হিসেবে এই ধরনের পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে আমরা কখনো যায়নি। তারা জানে না খেলতে পারবে নাকি পারবে না। আমরা চাই পরিস্থিতি তাড়াতাড়ি বদলাক আর তারা আবারও মাঠে ফিরুক।”
অবশ্য রেজিস্টার করতে না পারলেও স্প্যানিশ সুপার কাপে দলের সাথে সৌদি আরবে গেছেন ওলমো ও ভিক্তর। আতলেতিকো বিলবাওয়ের সাথে তাই বুধবারের ম্যাচটা তাদের দেখতে হবে গ্যালারিতে বসেই।
খেলাধূলা নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামান না বিশ্বের সেরা ধনী ইলন মাস্ক। অবশ্য সেটা তার কাজও না। তবে এবার তার বাবা এরল মাস্ক দিয়েছেন ভিন্ন ইঙ্গিত। সরাসরি ক্লাব কেনার দিকেই নজর দিয়েছেন তিনি। তাও সেটা যেন তেন ক্লাব না! তার ছেলে প্রিমিয়ার লিগ জায়ান্ট লিভারপুলকে কিনতে আগ্রহী বলেই মন্তব্য করেছেন এরল মাস্ক।
লিভারপুলের বর্তমান মালিকানা যুক্তরাষ্ট্রের খেলাধুলাভিত্তিক বহুমুখী প্রতিষ্ঠান ফেনওয়ে স্পোর্টস গ্রুপের কাছে। ২০১০ সালে লিভারপুল কিনে নেয় তারা। তবে গেল কয়েক বছর ক্লাবে বিনিয়োগ কম করায় সমর্থকদের একাংশের ক্ষোভ জন্মেছে। তাই নতুন বিনিয়োগকারী খোঁজে ফেনওয়ে কর্তারা। সেই জের ধরে ইলন মাস্কের বাবার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে লিভারপুল কেনার সুযোগ আসলে তার ছেলে কিনবে কিনা।
আরও পড়ুন
উড়তে থাকা লিভারপুলকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারবে রঙ হারানো ইউনাইটেড? |
যেখানে তিনি উত্তরটা দিয়েছেন ইতিবাচকভাবেই, “আমার এটা নিয়ে মন্তব্য করা উচিত না, তাহলে তারা দাম বাড়িয়ে দিবে। এরপর অবশ্য জানতে চাওয়া হয়েছিল, তাঁর ছেলে আসলেই লিভারপুল কিনতে চায় কি না? এরলের উত্তরে বলেন, “হ্যাঁ, কেন নয়? তার মানে এই নয় যে সে এটা কিনতে যাচ্ছে। সে কেন কে না তা চাইবে, আমিও চাই।”
এরল একই সাক্ষাৎকারে ব্যখ্যা করেছেন লিভারপুলের প্রতি আগ্রহের কারণ, “ওর নানির জন্ম লিভারপুলে। এছাড়া আমাদের অনেক আত্মীয় আছে সেখানে। আমরা সৌভাগ্যবান যে বিটলসের ( ব্যান্ড সদস্যদের) সঙ্গে ভালো পরিচয় ছিল। ওরা আমাদের পরিবারের কয়েকজনের সঙ্গেই বড় হয়েছে। তাই লিভারপুলের সঙ্গে আমাদের আগে থেকেই সংযোগটা আছে।”
গেল বছরের ফোর্বাসের তথ্য অনুযায়ী লিভারপুল বিশ্বের চতুর্থ দামি ক্লাব। ক্লাবটির মূল্য ৪.৩ বিলিয়ন পাউন্ডস। যা ইলন মাস্কের সম্পদের মোটে ১ শতাংশ। সব মিলিয়ে বর্তমানে ইলন মাস্কের সম্পদের পরিমাণ ৩৪৩ বিলিয়ন পাউন্ড।
খেলোয়াড় হিসেবে বিশ্বকাপের শিরোপাটা উঁচিয়ে ধরার পর কোচ হিসেবেও ফরাসিদের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন করেছিলেন। আরেকটা বিশ্বকাপে ফ্রান্সের ডাগআউটে দাঁড়িয়ে ইতি টানতে চান জাতীয় দলের অধ্যায়েরও। সেই ঘোষণাটাই দিয়ে দিলেন ফ্রেঞ্চ কোচ দিদেয়ের দেশঁ। ২০২৬ বিশ্বকাপ দিয়ে ছাড়তে যাচ্ছেন ফ্রান্স জাতীয় দলের দায়িত্ব।
যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডাতে হতে যাওয়া বিশ্বকাপই যে ফ্রান্সের ডাগআউটে দেশঁর শেষ হতে যাচ্ছে সে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছিল আগে থেকেই। সম্প্রতি টিএফ১-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সেটাই নিশ্চিত করেছেন দেশঁ।
আরও পড়ুন
ত্রিশের আগেই ফুটবলকে বিদায় বললেন জিদানের বড় ছেলে এনজো |
“২০২৬ বিশ্বকাপ শেষে আমি বিদায় নিবো। আমার দিক থেকে আমি এটা নিয়ে পরিষ্কার । সর্বোচ্চ পর্যায়ে ফ্রান্সকে ধরে রাখতে সবসময়ই সমান প্রত্যাশা ও একাগ্রতা নিয়ে আমি কাজ করে গেছি। আমার মনে হয় ’২৬ বিশ্বকাপ দায়িত্ব ছাড়ার জন্যে একটা ভালো সময় হতে পারে। আজ নয়তো কাল থামতে তো হবেই, এরপরেও জীবনের আরও অনেকটুকু বাকি আছে। সবচেয়ে বড় ব্যাপার ফ্রান্সকে শীর্ষ পর্যায়ে রাখা যেটা তারা অনেক বছর ধরেই আছে।”
২০১২ ইউরোতে ফ্রান্সের ভরাডুবির পর দায়িত্ব নিয়ে দলটাকে বদলে দেন দেশঁ। ২০১৪ বিশ্বকাপে তার দল বাদ পড়ে কোয়ার্টার ফাইনালে। তবে ২০১৬ তে ঘরের মাঠের ইউরোতে দলকে নিয়ে যান ফাইনালে। ২০১৮ বিশ্বকাপের শিরোপাটাও আসে এই দেশঁর অধীনেই। ২০২১ সালে তার কোচিংয়ে ফরাসিরা ঘরে তোলে উয়েফা নেশন্স লিগের শিরোপা। ফ্রান্সের আধিপত্য চলে ২০২২ বিশ্বকাপেও। কাতারে তারা খেলে ব্যাক টু ব্যাক ফাইনাল। তবে টাইব্রেকারে আর্জেন্টিনার কাছে হেরে শিরোপা-স্বপ্ন ভেস্তে যায় তাদের।
এখন পর্যন্ত দেশঁর অধীনে ফ্রান্স ম্যাচ খেলেছে ১৬৫ টি। যা দেশটির ইতিহাসে কোনো কোচের জন্য সর্বোচ্চ ম্যাচ। সময়ের কিংবা শিরোপা জয়ের দিক থেকেও অন্য সবাইকে পেছনে ফেলেছেন ৫৬ বছর বয়সী দেশঁ। গড়েছেন অনন্য এক রেকর্ডও। তৃতীয় ব্যক্তি হিসেবে ফুটবলার ও কোচ দুই জায়গা থেকেই বিশ্বকাপ জেতার স্বাদ পেয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন
অবসরের পর জিদানের সাথে একই দলে খেলার আশায় ক্রুস |
তার বিদায়ে শোনা যাচ্ছে নতুন কোচ হিসেবে ফ্রান্সে নাম লেখাবেন জিনেদিন জিদান। রিয়ালকে টানা তিন চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতানো জিদান লম্বা সময় ধরেই অপেক্ষায় আছেন জাতীয় দলের দায়িত্ব নেওয়ার। ফরাসি গণমাধ্যমগুলোর দাবি জিদানের স্বপ্ন বাস্তবতায় রূপ নিতে অপেক্ষা করতে হবে আরও বছর দেড়েক।
২ দিন আগে
৩ দিন আগে
৩ দিন আগে
৯ দিন আগে
৯ দিন আগে
১৯ দিন আগে
২২ দিন আগে