সেই ২০২২ সাল থেকেই একেকটি দলবদল আসে, আর শুরু হয় কিলিয়ান এমবাপ্পের পিএসজি ছাড়ার জোরাল গুঞ্জন। আর তাতে বারবার উঠে আসে কেবল একটি নাম, রিয়াল মাদ্রিদ। ফরাসি ক্লাবটির সমর্থকদের মত এই তারকার কর্মকাণ্ডে বিরক্ত দেশটির সাবেক ফুটবলার ক্রিস্টোফ ডুগারিও। ফ্রান্সের সাবেক এই ফুটবলার এমবাপ্পেকে তাই পিএসজির জার্সিতেই আর দেখতে চাননা।
২০২২ সালের গ্রীষ্মের দলবদলে পিএসজি ছাড়ার খুব কাছাকাছি চলে গিয়েছিলেন এমবাপ্পে। এরপর ইউটার্ন নিয়ে পিএসজিতে ২ বছরের চুক্তি করেন তিনি। তবে এক বছর না যেতেই গত গ্রীষ্মের দলবদলে ফের চাউর হয় এমবাপ্পের রিয়ালে যোগ দেওয়ার খবর। তবে সেটাও আর বাস্তবে রুপ নেয়নি।
আরও পড়ুন: ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডারকে দলে টানল পিএসজি
আসছে জুনেই শেষ হবে এমবাপ্পের চুক্তির মেয়াদ। এরই মধ্যে তাই শুরু হয়ে তার পিএসজি ছাড়া নিয়ে ফিসফাস। বিষয়টি নিয়ে ডুগারিও সম্প্রতি আরএমসি স্পোর্টকে বলেন, এমবাপ্পেকে ছেড়ে দিলেই ভালো করবে পিএসজি। ‘আমি মন থেকেই চাই, সে যেন চলে যায়। আমার মনে হয়, সে এখন আরও বেশি অনুমেয় হয়ে গেছে। প্রায়ই ম্যাচ চলাকালীন সে অদৃশ্য হয়ে যায়। সে সব ক্ষমতা চেয়েছিল, আপনার তাকে একটা বাচ্চা ছেলে মনে হতেই পারে। আমার ধারণা, সে নিজেকে কিছুটা হারিয়ে ফেলেছে।’
গত গ্রীষ্মের দলবদলে নিজের অবস্থান স্পষ্ট না করায় এক পর্যায়ে পিএসজির অনুশীলন থেকেও বিরত রাখা হয়েছিল এমবাপ্পেকে। দলবদলের বাজারেও তাকে তুলে দিয়েছিল ক্লাবটি। এরপর মিসও করেন কয়েকটি ম্যাচ।
ফেরার পর লিগ ওয়ানে এখন পর্যন্ত ১১ ম্যাচে ১৮টি গোল করেছেন এমবাপ্পে, যা লিগের সর্বোচ্চ।
দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে সর্বশেষ খেলার আপডেট জানতে চোখ রাখুন টি স্পোর্টসে এছাড়া ফেসবুকে আমাদের ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন ও ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন।
ম্যানচেস্টার সিটিতে যোগ দেওয়ার আগে ছিল সাদামাটা এক ক্যারিয়ার। তবে কেভিন ডি ব্রুইনা যখন ইংলিশ ক্লাবটি ছাড়েন, তখন তার নামের পাশে রয়েছে ক্লাব কিংবদন্তির ট্যাগ। সময়ের অন্যতম সেরা এই মিডফিল্ডার সিটিতে ক্লাব ফুটবলের সম্ভাব্য সব শিরোপা জিতে নাম লিখিয়েছেন নাপোলিতে। বেলজিয়ান তারকার আশা, নতুন ক্লাবেও সিটির মতই সাফল্যের দেখা পাবেন তিনি।
সিটির হয়ে দীর্ঘ এক ক্যারিয়ারে ডে ব্রুইনা নিজেকে প্রতিভাবান একজন মিডফিল্ডার থেকে নিয়ে যান সেরাদের কাতারে। সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে পেপ গার্দিওলার দলের একাধিক প্রিমিয়ার লিগের পাশাপাশি অবদান রাখেন চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়েও৷ গত মৌসুম শেষে ইংলিশ ক্লাবটির সাথে চুক্তি নবায়ন না হওয়ায় ফ্রি ট্রান্সফারে যোগ দিয়েছেন সেরি আ চ্যাম্পিয়ন নাপোলিতে।
গত শনিবার নাপোলিতে নিজের আনুষ্ঠানিক পরিচিতি অনুষ্ঠানে ডে ব্রুইনা তুলে ধরেন নতুন ক্লাব নিয়ে তার স্বপ্নের কথা।
“নাপোলির পুরো প্রজেক্টটা যখন সামনে আসল, তখনই আগ্রহটা তৈরি হয় আমার। ইতালিতে খেলতে পারা, তাও আবার এমন একটি দলের হয়ে, যারা আবার লিগ চ্যাম্পিয়ন… এটা ভীষণ রোমাঞ্চকর ব্যাপার। নাপোলি শুধু চ্যাম্পিয়নই নয়, তারা এখনও দলটিকে আরও শক্তিশালী করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। আমি চেষ্টা করব নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে দলকে সাহায্য করতে। অন্যদিকে এখানকার ফুটবল, কোচিং, প্রতিযোগিতা থেকেও অনেক কিছু শিখব।”
নাপোলিতে ডি ব্রুইনার মানিয়ে নেওয়ার কাজটা সহজ হতে পারে আরেক বেলজিয়ান তারকা রোমেলু লুকাকুকে পাশে পাওয়ায়। জাতীয় দলে লম্বা সময় একসাথে খেলার অভিজ্ঞতা তো আছেই, সাথে মাঠের বাইরেও রয়েছে তাদের দারুণ বন্ধুত্ব। ক্লাব সতীর্থ হিসেবে লুকাকুকে পেয়ে নতুন দেশ, লিগের ব্যাপারে জানতেও বাড়তি সুবিধা তাই পাবেন তিনি।
এই প্রসঙ্গে ৩৪ বছর বয়সী ডে ব্রুইনাও জানালেন স্বস্তির কথা।
“আমি রোমেলুকে চিনি সেই ১৩ বছর বয়স থেকে। জাতীয় দলে থাকার সময়ই কথা হয়েছে, সেও চেয়েছে আমি যেন নাপোলিতে আসি। চেলসিতে থাকার সময় আমরা একসঙ্গে ছিলাম দুই-তিন মাস। সে কোচ, দল সবকিছু ভালোভাবে জানে, তাই তাকে পাশে পেয়ে আমি স্বস্তিতে আছি।”
আগেই ঘোষণা এলেও আরও একবার নিজেদের ঘরের মাঠ ক্যাম্প ন্যু-তে ফেরা পিছিয়ে গেল বার্সেলোনার। আগামী আগস্টে গাম্পার ট্রফির ম্যাচটি এই ভেন্যুতে হওয়ার কথা থাকলেও, শেষ সময়ে এসে ম্যাচটি সরিয়ে নেওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে কাতালান ক্লাবটি।
ফলে আগামী ১০ আগস্ট হতে যাওয়া বার্সেলোনার মৌসুম পূর্ব বিখ্যাত গাম্পার ট্রফির ম্যাচটি এখন এস্তাদিও ইয়োহান ক্রুইফে অনুষ্ঠিত হবে, শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানিয়ছে ক্লাবটি। ফলে নিজেদের চেনা ঠিকানায় ফিরতে অপেক্ষা বেড়ে গেল ইয়ামাল-রাফিনিয়াদের।
আরও পড়ুন
পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ হওয়ার আশা ছাড়েননি মরিনিয়ো |
![]() |
ক্যাম্প নিউ স্টেডিয়াম আবার উদ্বোধনের জন্য প্রয়োজনীয় লাইসেন্সিং প্রক্রিয়ায় জটিলতার কারণেই বিলম্ব হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্সেলোনা। পরিবর্তিত ভেন্যু ক্রুইফ স্টেডিয়ামে বার্সার নারী দল তাদের হোম ম্যাচ খেলে। সেখানে সব মিলিয়ে মাত্র ৬ হাজার জন দর্শক ধারণক্ষমতা রয়েছে। ফলে গাম্পার ট্রফির ম্যাচটি এখন অনেক ছোট পরিসরেই অনুষ্ঠিত হবে।
বার্সেলোনার প্রাথমিক পরিকল্পনা ছিল ইতালিয়ান ক্লাব কোমোর বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আংশিকভাবে ক্যাম্প নিউ-তে প্রত্যাবর্তন। গত দুই বছর ধরে চলা সংস্কার কাজের পর গাম্পার ট্রফির ম্যাচকে একটি পরীক্ষামূলক ম্যাচ হিসেবে ধরা হয়েছিল। তবে নিরাপত্তা ও অন্যান্য কিছু অনুমোদন এখনো না মেলায় সেই চেষ্টা ভেস্তে গেছে।
বার্সেলোনা গত দুই মৌসুম ধরে নিজেদের শহরের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে হোম ম্যাচগুলো খেলছে। ক্লাবটির ক্যাম্প নিউ-তে ফেরার প্রথম পরিকল্পনা ছিল ২০২৪ সালের নভেম্বর। তবে নানা জটিলতায় বারবার তারিখ পেছাতে হচ্ছে তাদের। চলতি মাসের শুরুতে ক্লাবটি জানিয়েছিল, গাম্পার ট্রফির মাধ্যমে তারা ধাপে ধাপে ক্যাম্প নিউ খুলে দেওয়ার চেষ্টা করবে, যেখানে প্রথম দিকে ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজার দর্শক প্রবেশের অনুমতি ছিল।
দেশের ইতিহাসের অন্যতম সেরা ও সফল কোচ তিনি। পর্তুগালে ক্লাব পর্যায়ে কোচ করালেও এখন পর্যন্ত জাতীয় দলের কোচ আর হওয়া হয়ে ওঠেনি জোসে মরিনিয়োর জন্য। ইউরোপিয়ান ক্লাব কোচ হিসেবেই এখন চলে এসেছেন ক্যারিয়ারের পড়ন্ত বেলায়। তবে এখনও স্বদেশের জাতীয় দলের কোচ হওয়ার আশা ছাড়েননি তিনি। সাবেক চেলসি কোচ বরং জানালেন, ক্যারিয়ারের সেরা সময়েই পর্তুগাল দল বা পর্তুগিজ ক্লাবের কোচ হওয়ার সম্ভাবনা দেখছেন তিনি।
বর্তমানে তুরস্কের দল ফেনেরবাচের কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মরিনিয়ো। ৬২ বছর বয়সী এই কোচের সাথে ক্লাবটির চুক্তির মেয়াদ আছে আরও এক বছর। এর আগে তিনি ছিলেন ইতালিয়ান ক্লাব রোমার দায়িত্বে। দীর্ঘ কোচিং ক্যারিয়ারের ইউরোপের শীর্ষ ক্লাবে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে তার। তবে কয়েকবার পর্তুগাল দলের কোচ হওয়ার খবর এলেও, সেটা আর সত্য হয়নি নানা বাস্তবতায়।
আরও পড়ুন
এসি মিলানে ‘গড়পড়তা পারফরম্যান্স’ মেনে নেবেন না মদ্রিচ |
![]() |
প্রাক-মৌসুম প্রীতি ম্যাচে পর্তুগালের আলবুফেইরায় পোর্তিমোনেন্সের বিপক্ষে জয়ের পর পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মরিনিয়ো বলেন,
“ক্লাব বা জাতীয় দল, দুটিই হতে পারে।”
এরপর মরিনিয়ো আরও বলেন, এর আগে দুই বার তিনি জাতীয় দলের কোচ হওয়ার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন এবং সম্প্রতি পর্তুগাল ফুটবল ফেডারেশনের সাথে তার কোনো আলোচনাও হয়নি।
২০০৪ সালে পর্তুগালের ক্লাব পোর্তোর হয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতে কোচ হিসেবে বিশ্ব ফুটবলে আলোড়ন ফেলে দেন ‘স্পেশাল ওয়ান’ খ্যাত মরিনিয়ো। এরপর যোগ দেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব চেলসিতে। সেখান থেকে ইন্টার মিলান, রিয়াল মাদ্রিদ, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, রোমাসহ মোট ১১টি ক্লাবে কোচিং করিয়ে তিনি প্রিমিয়ার লিগ, লা লিগা, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সহ জিতেছেন ২৬টি মেজর শিরোপা।
আরও পড়ুন
ব্যালন ডি’অরের ভোটাভুটিতে ইয়ামালই এগিয়ে |
![]() |
মরিনিয়োর আশা, ক্যারিয়ারের সেরা সময় থাকাকালীন সময়েই পর্তুগালে কোচ হিসেবে ফেরা হবে তার।
“আমি অবশ্যই পর্তুগালে ফিরব। আমি সেখানে কোনো অবসর সময় কাটাতে বা ক্যারিয়ারের শেষ সময়ের জন্য ফিরতে চাই না। আমি তখন ফিরতে চাই, যখন আমি শারীরিক ও মানসিকভাবে শক্তিশালী অবস্থায় থাকব।”
সদ্যই ছেড়েছেন রিয়াল মাদ্রিদ, যেখানে ইতিহাস গড়ে জিতেছেন শিরোপার পর শিরোপা। আন্তর্জাতিক ফুটবলেও লুকা মদ্রিচের অর্জনের খাতা বেশ সমৃদ্ধই। ক্রোয়াট তারকা তার নতুন ক্লাব এসি মিলানেও তাই উড়তে চান একই ছন্দে। মদ্রিচের স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, এই ক্লাবকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে সেরা সাফল্যের জন্যই লড়তে হবে।
১৩ মৌসুম রিয়ালে কাটানোর পর ক্লাব বিশ্বকাপ খেলে ঠিকানা বদল করেন মদ্রিচ। এক মৌসুমের চুক্তিতে যোগ দিয়েছেন মিলানে। সেরি আ বা ইতালিয়ান কোনো ক্লাবে এর আগে খেলেননি এই কিংবদন্তি মিডফিল্ডার। লিগ বা দল নতুন হলেও মদ্রিচের কাছে নতুন মৌসুমের লক্ষ্য রয়ে গেছে ঠিক রিয়ালে থাকাকালীন সময়ের মতোই।
আরও পড়ুন
আবার পিছিয়ে গেল বার্সার ক্যাম্প নিউ প্রত্যাবর্তন |
![]() |
সল্প্রতি মিলান টিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মদ্রিচ বলেন মিলানকে নিয়ে তার উচ্চাকাঙ্খার কথা।
“মিলান কখনই গড়পড়তা পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট থাকতে পারে না। এই ক্লাবের অবশ্যই উচ্চাশা থাকা উচিত…শিরোপা জেতা, বিশ্বের সেরা দলগুলোর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার মানসিকতা দেখাতে হবে। আর এই কারণেই আমি এখানে এসেছি।”
গত মৌসুমে সেরি আয় অষ্টম হয়ে এই মৌসুমে ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতা থেকে বাদ পড়েছে মিলান। সেই হতাশাজনক পারফরম্যান্স থেকে ঘুরে দাঁড়াতে ক্লাবটি নিয়োগ দিয়েছে অভিজ্ঞ কোচ মাস্সিমিলিয়ানো আল্লেগ্রিকে, যিনি ২০১১ সালে মিলানকে সেরি শিরোপা জিতিয়েছিলেন। পরে য়্যুভেন্তুসের হয়ে টানা পাঁচবার লিগ শিরোপা জিতেছেন ২০১৫ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে।
আরও পড়ুন
পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ হওয়ার আশা ছাড়েননি মরিনিয়ো |
![]() |
সব মিলিয়েই তাই আসছে মৌসুমে ভালো কিছু হবে বলেই মনে হচ্ছে মদ্রিচের।
“আমার সামনে আরও কিছু প্রস্তাবও ছিল, তবে মিলান যখন যোগাযোগ করে, তখনই আমার সিদ্ধান্তটা স্পষ্ট হয়ে যায়। মিলানের স্পোর্টিং ডিরেক্টর ইগলি তারে যখন ক্রোয়েশিয়ায় এসে আমার সামনে তাদের প্রোজেক্টটি তুলে ধরেন, তখনই আমি মুগ্ধ হয়ে যাই।”
নতুন ক্লাবে নিজের পুরোনো জার্সি নম্বরেই ফিরছেন মদ্রিচ। রাফায়েল লেয়াও ১০ নম্বর জার্সি রেখে দেওয়ায় তিনি পরবেন ১৪ নম্বর জার্সি, যা তিনি টটেনহ্যাম হটস্পার ও ক্রোয়েশিয়া জাতীয় দলের হয়ে পরেছেন একসময়।
গত মৌসুমটা লামিন ইয়ামাল কাটিয়েছেন স্বপ্নের মতই। বার্সেলোনার জার্সিতে জিতেছেন লা লিগা ও কোপা দেল রে ও স্প্যানিশ সুপার কাপের শিরোপা। ব্যক্তিগতভাবে দুর্দান্ত এক মৌসুমে বল পায়ে ছড়িয়েছেন আলো। তাতে চলতি মৌসুমে তাকে ব্যালন ডি’অর বিজয়ী হিসেবে দেখছেন অনেকে। স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম মুন্দো দেপোর্তিভোর জরিপও দিচ্ছে সেই আভাস।
সম্প্রতি মুন্দো দেপর্তিভো ব্যালন ডি’অর নিয়ে এক জরিপ চালিয়েছে। যেখানে ৮৩ ভাগ ভোটই গেছে ইয়ামালের পক্ষে। ১৪ শতাংশ মানুষ অবশ্য মনে করছেন, ইয়ামালের ব্যালন ডি’অর জেতা উচিত না। বাকি তিন ভাগ ছিল নিরপেক্ষ।
আরও পড়ুন
এসি মিলানে ‘গড়পড়তা পারফরম্যান্স’ মেনে নেবেন না মদ্রিচ |
![]() |
সব মিলিয়ে গেল মৌসুমে ইয়ামাল খেলেছিলেন ৫৫ ম্যাচ। করেছেন ১৮ গোল, সেই সঙ্গে ২৫ অ্যাসিস্ট। অবশ্য শুধু গোল অ্যাসিস্টই না, বল পায়ে ইয়ামাল যে জাদু দেখিয়েছেন তা ছিল নজরকাড়া। মৌসুমজুড়ে পেয়েছেন প্রশংসা। নিয়মিত তো তাকে তুলনা করা হচ্ছে লিওনেল মেসির সঙ্গেও। এই কদিন আগে তাকে দেওয়া হয়েছে বিখ্যাত ১০ নম্বর জার্সি।
অবশ্য মুন্দো দেপোর্তিভোর জরিপ যাই বলুক না কেন, ব্যালন ডি’অর জেতার দৌড়ে ইয়ামালের চেয়ে এগিয়ে আছেন পিএসজি ফরোয়ার্ড উসমান দেম্বেলেই। ফরাসি ফরোয়ার্ড পিএসজির হয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সহ জিতেছেন ট্রেবল। ৫৩ ম্যাচে করেছেন ৩৫ গোল, নামের পাশে আছে ১৬ অ্যাসিস্ট।
এছাড়াও বার্সেলোনার হয়ে গোলের ফোয়ারা ছোটানো রাফিনিয়াও আছেন আলোচনায়। ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড ৫৭ ম্যাচে করেছিলেন ৩৪ গোল, সেই সঙ্গে নামের পাশে রয়েছে ২৫ অ্যাসিস্টও।
৪ দিন আগে
৫ দিন আগে
১৪ দিন আগে
১৪ দিন আগে
১৫ দিন আগে
২৬ দিন আগে
২৬ দিন আগে
২৬ দিন আগে
২৯ দিন আগে
২৯ দিন আগে