প্রথম দুই টেস্ট না খেললেও ক্ষীণ আশা ছিল তৃতীয় টেস্ট খেলার। তবে চোট থেকে পুরোপুরি সেরে না ওঠায় ভারতের বিপক্ষে শেষ ম্যাচেও নিউজিল্যান্ড পাচ্ছে না কেন উইলিয়ামসনকে। গ্রোয়েন ইনজুরি থেকে প্রায় সেরে উঠলেও ঝুঁকি নিতে চাইছে না নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড।
তাই ভারতের প্লেন আর ধরছেন না অভিজ্ঞ এই ব্যাটার। পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চালাবেন দেশেই। তৃতীয় টেস্টের আগেরদিন সংবাদ সম্মেলনে হেড কোচ গ্যারি স্টিড জানান উইলিয়ামসনের শেষ অবস্থা।
“কেন উন্নতি করছে। প্রায় ফিট। তবে, শেষ টেস্ট খেলার জন্য ভারতে উড়াল দেবার সময় এখনও আসে নি। আমরা ঝুঁকি নিতে চাই না। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে হোম সিরিজ দিয়েই টেস্টে ফিরবেন উইলিয়ামসন।”
ভারতে টেস্ট সিরিজ খেলতে আসার আগে শ্রীলংকায় দুই টেস্ট খেলেছে কিউইরা। হেরেছিলো ২-০ ব্যবধানে। তখনই গ্রোয়েন চোটে পড়েন উইলিয়ামসন। এরপর দেশে ফিরে সেখানেই রিহ্যাব করে প্রায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন তিনি। তাকে ছাড়াই অবশ্য ভারতে উড়ছে নিউজিল্যান্ড। প্রথম দুই টেস্ট জিতে ইতিমধ্যেই দখল নিয়েছে সিরিজের। ২০১২ সালের পর ঘরের মাঠে প্রথম কোন সিরিজ হেরেছে ভারত। দল যেহেতু ভালো ফর্মে আছে সে কারণেই শেষ ম্যাচটাও উইলিয়ামসনকে ছাড়াই খেলবে কিউইরা।
চলতি টেস্ট সাইকেলে ভারতের সাথে একটা ম্যাচ ছাড়া আরও তিন টেস্ট খেলবে নিউজিল্যান্ড। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নভেম্বরের ২৮ তারিখ শুরু হচ্ছে শেষ সিরিজ। চারটা ম্যাচের মধ্যে অন্তত তিনটিতে জিতলে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে এখনও খেলা সম্ভব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল। ভারতের বিপক্ষে না খেলে হাতে থাকা প্রায় একমাস সময় কাজে লাগিয়ে পুরো ফিট হয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলুক উইলিয়ামসন, সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড।
দীর্ঘদিন ধরেই ঢাকাই সিনেমার পর্দা একাই শাসন করছেন শাকিব খান। এবার ক্রিকেট মাঠেও দেখা যাচ্ছে তাকে। তবে ক্রিকেটার হিসেবে নয়, বিপিএলের (বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ) দলের মালিক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন তিনি।
বিপিএলে আগেই একটি দল কিনেছেন শাকিব। তার দলের নাম 'ঢাকা ক্যাপিটালস'। শাকিব খান তার কসমেটিকস ও হোম কেয়ার প্রতিষ্ঠান রিমার্ক-হারল্যানের হয়ে এ দল কিনেছেন এই ডালিউড তারকা।
শাকিবের সাথে একটা সময় সিনেমা দাপিয়ে বেড়ালে সবশেষ কয়ে বছরে সিনেমায় আড়ালেই ছিলেন আমিন খান। তবে আবার শাকিবের সাথে জুটি আমিনের, সেটাও ক্রিকেটের কল্যাণে। 'ঢাকা ক্যাপিটালস' ঢেরায় ওয়ালটনের হয়ে বিপিএলের শাকিবের সাথে হাজির আমিন খান।
ভারতকে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইট ওয়াশ করার সিরিজে প্রায় ৪৯ গড়ে ২৪৪ রান করেও উইল ইয়ং নিউজিল্যান্ডের একাদশে জায়গা হারিয়েছেন! কেন হারিয়েছেন? কারণ দেশটির ইতিহাসের সেরা ব্যাটসম্যানটিকে জায়গা করে দিতেই তাকে বাদ দিতে হয়েছে! সেই ব্যাটসম্যানটি কেন উইলিয়ামন, আর ফিরেই ১৯৭ বলে খেলেছেন ৯৩ রানের ইনিংস, হাঁকিয়েছেন দশটি চার।
ক্রাইস্টর্চাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে উইলিয়ামসন প্রমাণ রেখেছেন কেন তিনি আধুনিক ক্রিকেটের অন্যতম সেরা ব্যাটার? হ্যাগলি ওভালে ৯৩ রানের ঝকঝকে ইনিংস খেলেন উইলিয়ামসন। ফেব্রুয়ারিতে হ্যামিল্টনে সাউথ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলেছিলেন ১৩৩ রানের অপরাজিত ইনিংস। এরপর ৮টি ইনিংস খেলেছেন, কিন্তু আর তিন অংকের দেখা পাননি। এবার হাতছানি ছিল ৩৩-তম সেঞ্চুরির, তবে সেটি করা সম্ভব হয়নি ৭ রান দূরে থেকে আউট হওয়ায়।
আরও পড়ুন
আইপিএল মেগা নিলাম : চড়া মূল্য গাজানফারের, অবিক্রীত উইলিয়ামসন-মুজিব |
তাকে ঘিরে বেশ কিছু ছোট ছোট ইনিংস খেলেছেন লামাম-রবীন্দ্ররা। তখন আরও বড় ইনিংসের ইঙ্গিত ছিল নিউ জিল্যান্ডের তরফে। ৬০ ওভারের আগ পর্যন্ত দাপট ছিল কিউইদের। ৬০ ওভারের পরে অবশ্য নিঃসন্দেহে ইংল্যান্ডের কামব্যাক করেছে। দিনশেষে উইকেটে অপরাজিত রয়েছেন ৪১ রানে গ্লেন ফিলিপস এবং ১০ রানে টিম সাউদি।
৩১৯ রান তুলতেই ৮ উইকেট হারিয়ে বসেছে কিউইরা। আর তাই কিছুটা হলেও মন খারাপ উইলিয়ামসনের,
‘এখানকার উইকেট খুব ভালো, শুরুটা একটু চ্যালেঞ্জিং ছিল। দু’দলের খেলায় দিনশেষে একটা ভারসাম্য আছে। আমাদের আরও বড় পার্টনারশিপ তৈরি করা দরকার ছিল।’
উইলিয়ামসন যখন প্যাভিলিয়নে ফেরেন তখন নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ৫ উইকেটে ২২৭। দিনশেষে ৪১ রানে অপরাজিত আছেন গ্লেন ফিলিপস, সাথে শেষ সিরিজ খেলতে থাকা টিম সাউদি ১০ রানে। ইতিমধ্যে ২১ রানের জুটি হয়েছে, আর তাই উইলিয়ামসনের বিশ্বাস কিউইদের ইনিংসটা আরও বড় হবে। তবে অফস্পিনার শোয়েব বশির হয়ে উঠেছেন বড় হুমকি, ইতিমধ্যে ৬৯ রানে নিয়েছেন চার উইকেট। ক্যারিয়ারে চতুর্থবার পাঁচ উইকেট শিকারের হাতছানি তাঁর সামনে।
আরও পড়ুন
তৃতীয় টেস্টেও উইলিয়ামসনকে পাচ্ছে না নিউজিল্যান্ড |
গ্লোবাল সুপার লিগে রান আউটে কপাল পুড়েছে রংপুর রাইডার্সের, প্রথম ম্যাচ শেষে অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান সেটি স্বীকারও করেছেন। সহজ ম্যাচ নির্ধারিত ২০ ওভারে জিততে না পারা, এরপর সুপার ওভারে হেরে যাওয়ার পর অধিনায়ক বেশ হতাশাই প্রকাশ করেছেন।
গায়ানায় টস জিতে আগে ব্যাট করে হ্যাম্পশায়ার। নির্ধারিত ২০ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৩২ রান সংগ্রহ করে ইংলিশ দলটি। জবাবে জয়ের খুব কাছে পৌঁছে গিয়েছিল রংপুর, ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৩২ রান তোলে তারা। স্কোর টাই হওয়ায় ম্যাচ গড়ায় সুপার ওভারে। শেষ ৩ ওভারে রংপুরের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ১৩ রান, হাতে ছিল ৫ উইকেট। এমন সমীকরণও মেলাতে পারেনি রংপুর। অধিনায়ক সোহান হতাশা লুকাননি 'এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত হতাশাজনক। টুর্নামেন্ট ভালোভাবে শুরু করার খুব দারুণ সুযোগ ছিল। কিন্তু আমরা সুযোগটা হাতছাড়া করলাম।'
আরও পড়ুন
সোহান-মাহেদিকে ধরে রাখল রংপুর রাইডার্স, ডিরেক্ট সাইনিং সাইফ উদ্দিন-খুশদিল |
কেন এই সহজ সমীকরণ মেলানো যায়নি তাঁর ব্যাখ্যাও দিয়েছেন অধিনায়ক। তাঁর হিসেবে রানআউটের কারণেই হারতে হয়েছে,
‘পনেরো ওভার পর আমরা জয়ের খুব কাছাকাছি ছিলাম। এরপর আমরা এটা মিস করেছি। আমার মনে হয় রান আউট দু’টির কারণে আমাদের ম্যাচ হারতে হয়েছে।'
সুযোগ ছিল সুপার ওভারেও। খুশদিল শাহ’র ছক্কায় ১২ রান তুলেছিল রংপুর রাইডার্স। এই রান ডিফেন্ড করতে ইংলিশ পেসার জ্যাক চ্যাপেলের ওপর আস্থা রেখেছিলেন নুরুল হাসান সোহান। কিন্তু অধিনায়কের আস্থার প্রতিদান দিতে পারেননি তিনি। শেষ ২ বলে যখন ৫ রান দরকার, তখন পঞ্চম বলে এই পেসারকে আরো একটা ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচের ইতি টানেন তাঁরই স্বদেশি লিয়াম ডসন।
গায়ানার উইকেটে মাঝে-মাঝে বল নিচু হয়ে আসছিল, কিন্তু ব্যাটে খুব ভালোভাবে আসছিল বলে ম্যাচ শেষে জানান অধিনায়ক। গায়ানায় শান মাসুদের ধীর গতির ফিফটিতে ১৩২ রানের পুঁজি পায় হ্যাম্পশায়ার। রংপুরের হয়ে ২৩ রানে ৫ উইকেট নেন জ্যাক চ্যাপেল। ১৩৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দুই ওপেনার সৌম্য সরকার ও স্টেফেন টেইলর উদ্বোধনী জুটিতে যোগ করেন ৪৬ রান। তবে দুই ওপেনার ফেরার পরই রানের গতি কমে যায়। শেষ ওভারে জয়ের জন্য তাদের ৭ রান প্রয়োজন ছিল। ৬ রানের বেশি নিতে পারেনি রংপুর।
আরও পড়ুন
ইমনের টানা দ্বিতীয় শতক, সোহানের ক্যাপ্টেনস নক, আবাহনীর তৃতীয় জয় |
১ ডিসেম্বর রাত ৮টায় নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামবে রংপুর রাইডার্স, প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া।
অ্যান্টিগা টেস্টের প্রথম ইনিংসে সেভাবে আলো না ছড়াতে পারলেও দ্বিতীয় ইনিংসে অগ্নিঝরা এক স্পেল উপহার দেন তাসকিন আহমেদ। টেস্ট ক্যারিয়ারের সেরা বোলিং ফিগার উপহার দেন অভিজ্ঞ এই পেসার। তার একটা দারুণ স্বীকৃতি পেলেন তিনি। বোলারদের টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে বড় লাফ দিয়েছেন তাসকিন।
বুধবার আইসিসি প্রকাশ করেছে আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ের হালনাগাদ। সেখানে ১৬ ধাপ এগিয়ে ৫১তম স্থানে উঠে এসেছেন তাসকিন। ডানহাতি এই পেসারের রেটিং পয়েন্ট এখন ৩৮৩, যা তার ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ। প্রথম ইনিংসে দুই উইকেট নেওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে ৬৪ উইকেটে নেন ৬ উইকেট। টেস্ট ক্রিকেটে এটাই ছিল তাসকিনের প্রথম ফাইফার।
প্রথম টেস্টে সেরা ছন্দে না থাকা তাইজুল ইসলাম কিছুটা পিছিয়ে গেছেন। বাঁহাতি এই স্পিনার ৫ ধাপ নেমে এখন আছেন ২৩তম স্থানে। দুই ইনিংসে চার উইকেট নিলেও আরেক স্পিনার ও বাংলাদেশ অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজের এক ধাপ অবনমনে অবস্থান ২৬তম।
অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে অবশ্য দারুণ উন্নতি করেছেন ম্যাচে ব্যাট হাতেও ভালো করা মিরাজ। ২৩ ও ৪৫ রানের দুটি ইনিংস ও সাথে চার উইকেট তাকে নিয়ে এসেছে যৌথভাবে সাকিব আল হাসানের সাথে তৃতীয় অবস্থানে। দুজনেরই রেটিং পয়েন্ট ২৬৯।
প্রথম ইনিংসে ৪০ রান করা লিটন দাস এক ধাপ উন্নতি করেছেন ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে। যৌথভাবে তিনি এখন আছেন ৩২তম। প্রথম ইনিংসে ঠিক ৫০ রান করা অভিজ্ঞ ব্যাটার মুমিনুল হকেরও উন্নতি হয়েছে। এক ধাপ এগিয়ে তিনি এখন আছেন ৪৭তম অবস্থানে। চোটের কারণে এই সিরিজ মিস করা বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তিন ধাপ পিছিয়ে চলে গেছেন ৫৯তম স্থানে।
চলতি বছর বাংলাদেশের মেয়েদের সব ফরম্যাটে গেছে কঠিন একটি বছর। ব্যাটারদের অধারাবাহিকতা ম্যাচের পর ম্যাচ দলকে ভুগিয়েছে। তবে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে ভিন্ন চেহারায় হাজির হলেন তারা। দেড় বছর পর দলে ফেরা শারমিন আক্তারের ক্যারিয়ার সেরা ইনিংসের সাথে জ্বলে উঠলেন অন্য ব্যাটাররাও। এরপর বোলারদের সম্মিলিতে প্রয়াসে মিলল দাপুটে জয়।
মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের জয় ১৫৪ রানের। আগে ব্যাটিং করা বাংলাদেশ ৬ উইকেটে ২৫২, যা এই ফরম্যাটে এখন দলীয় সর্বোচ্চ। জবাবে মাত্র ৯৮ রানে অলআউট হয়ে গেছে আয়ারল্যান্ড নারী দল। তিন ম্যাচের সিরিজে ১-০ লিড নিগার সুলতানা জ্যোতির দল।
শুরুটাই ছিল দারুণ বাংলাদেশের। ওপেনিং জুটিতে কিছুটা ধীরগতির ব্যাটিং হলেও ভালো একটা ভিত এনে দেন ফারজানা হক ও মুরশিদা খাতুন। পাঁচ বাউন্ডারিতে ৩৮ রান করে মুরশিদার বিদায়ে ভাঙে ৫৯ রানের জুটি। এরপরই বাংলাদেশ পায় ম্যাচ ঘুরিয়ে দেওয়া জুটিটি।
ফারজানা ধরে খেললেও এক বছরের বেশি সময় পর জাতীয় দলের জার্সিতে নামা শারমিন আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে চাপে ফেলে দেন প্রতিপক্ষের বোলারদের। দারুণ সব শট খেলেন ইনিংসের একদম শুরু থেকেই। মাত্র ৪১ বলেই করে ফেলেন ফিফটি। শতরানের জুটি গড়ার পথে পঞ্চাশে পা রাখেন ফারজানাও।
শেষ পর্যন্ত ১১০ বলে ৬১ রান করে থামেন তিনি। তবে তার আগে শারমিনের সাথে গড়েন ১০৪ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি। শেষের দিকে নেমে দ্রুত রান তোলার কাজটা ভালোই করে দেন অধিনায়ক নিগার। ১০০ স্ট্রাইক রেটে ৩ চারে করেন ২৮ রান।
চমৎকার একটি ইনিংস খেলার পরও আক্ষেপই সঙ্গী হয় শারমিনের। ফ্রেয়া সার্জেন্টের বল ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান ৯৬ রানে। মাত্র ৮৯ বলের ইনিংসটি সাজান ১৪ বাউন্ডারিতে। তবে তার ইনিংসে ভর করেই বাংলাদেশ পায় ওয়ানডেতে তাদের সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংস। আগেরটি ছিল ২০২৩ সালে, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে (৩ উইকেটে ২৫০)।
রান তাড়ায় শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় আয়ারল্যান্ড। কেউই পারেননি ইনিংস বড় করতে। ওপেনার সারাহ ফোর্বস কিছুটা লড়েন ২৫ রান করে। পুরো ইনিংসে তিনি ছাড়া আর মাত্র দুজন ব্যাটার পারেন দুই অঙ্কের ঘরে যেতে।
ফলে ২৮.৫ ওভারে একশর আগেই শেষ হয় আয়ারল্যান্ডের ইনিংসের। পাওয়ার প্লেতে দুর্দান্ত এক স্পেল করা মারুফা আক্তার চার ওভারে ১৮ রান দিয়ে নেন ২ উইকেট। সুলতানা খাতুন ২৩ রানে নেন ৩ উইকেট। স্পিনার নাহিদা আক্তার ২ উইকেট নেন ২৩ রান খরচায়।
২ দিন আগে
৬ দিন আগে
৯ দিন আগে
১১ দিন আগে
১২ দিন আগে
১৫ দিন আগে
১৫ দিন আগে
১৬ দিন আগে
১৬ দিন আগে
১৬ দিন আগে
১৯ দিন আগে
২০ দিন আগে
২১ দিন আগে
২১ দিন আগে
৩২ দিন আগে